| |
![]() | |
লাতিন: Universitas Pretoriensis | |
প্রাক্তন নামসমূহ | ট্রান্সভাল ইউনিভার্সিটি কলেজ (১৯০৮-১৯৩০)[১] |
---|---|
নীতিবাক্য | Ad Destinatum Persequor (লাতিন) |
বাংলায় নীতিবাক্য | "With zeal and perseverance, strive towards the goal"[২] |
ধরন | সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়[৩] |
স্থাপিত | ৪ মার্চ ১৯০৮[৪] |
বৃত্তিদান | জার ২,৪৭০ মিলিয়ন (৩১ ডিসেম্বর ২০১০ পর্যন্ত)[৫] |
আচার্য | ভিজম্যান লুমকিলে এনকুহলু |
উপাচার্য | তাওয়ানা কুপে[৬] |
কাউন্সিলের চেয়ারপার্সন | কুসেনি ডিলামিনি[৭] |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৩,৮৪১ (স্থায়ী নিয়োগ) |
শিক্ষার্থী | প্রাঙ্গনে ৫৩,১৩১ দূরবর্তী ৩,২৭৮ মোট ৫৬,৪০৯[৮] |
স্নাতক | ৩৫,৯৪২ |
স্নাতকোত্তর | ১২,৫৪১ |
অবস্থান | , , দক্ষিণ আফ্রিকা[৯] |
শিক্ষাঙ্গন | ৭টি শহরতলি প্রাঙ্গন ও সুবিধা১,১২০ হেক্টর (২,৮০০ একর)[১০][১১] |
পোশাকের রঙ | নীল সোনালি লাল |
সংক্ষিপ্ত নাম | টুকস or টুকিস[৪] |
অধিভুক্তি | এএইউ[১২] এসিউ[১৩] এফওটিআইএম[১৪] এইচইএসএ[১৫] আইইএএসএ[১৬] |
মাসকট | ওম গার্ট (আরআইপি)[১৭] |
ওয়েবসাইট | www |
![]() |
প্রিটোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (আফ্রিকান্স: Universiteit van Pretoria, টেমপ্লেট:Lang-nso) দক্ষিণ আফ্রিকার প্রশাসনিক রাজধানী প্রিটোরিয়ায় অবস্থিত একটি বহু-প্রাঙ্গনবিশিষ্ট সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়।[১৮][১৯] এটি ১৯০৮ সালে জোহানেসবার্গ-ভিত্তিক ট্রান্সভাল ইউনিভার্সিটি কলেজের প্রিটোরিয়া প্রাঙ্গন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি দক্ষিণ আফ্রিকায় একজন কার্যক্রম পরিচালনা করা চতুর্থ প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির সাতটি প্রাঙ্গন রয়েছে, যার মোট আয়তন ১,১৯০ হেক্টর (২,৯০০ একর)।[১০][১১]
রাজধানী শহরে বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের প্রস্তাব প্রথম উত্থাপিত হয় ১৮৮৯ সালে ভল্কস্রাদে, কিন্তু ১৮৯৯ সালে ইঙ্গ-বোর যুদ্ধ শুরু হলে তা স্থগিত হয়ে যায়। ১৮৯৬ সালে কিমবার্লিতে সাউথ আফ্রিকান স্কুল অব মাইনস প্রতিষ্ঠিত হয়। আট বছর পর, ১৯০৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানটি জোহানেসবার্গে স্থানান্তরিত হয় এবং এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ট্রান্সভাল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট। ১৯০৬ সালে আবারও এই প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করা হয় এবং নামকরণ করা হয় ট্রান্সভাল ইউনিভার্সিটি কলেজ। ১৯০২ সালে ভেরিনিজিং চুক্তি স্বাক্ষরের পর প্রিটোরিয়ার গ্রোনক্লফে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য নর্মাল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।[২০] ১৯০৮ সালের ৪ঠা মার্চ ট্রান্সভাল ইউনিভার্সিটি কলেজের কলাবিদ্যা ও বিজ্ঞানের কোর্সসমূহ নব্য প্রতিষ্ঠিত প্রিটোরিয়া প্রাঙ্গনে স্থানান্তর করে এবং ভাষা, বিজ্ঞান ও আইনের কোর্স চালু করে।[২১][২২]
১৯১০ সালে, ঔপনিবেশিক সেক্রেটারি, জেনারেল জ্যান স্মাটস ট্রান্সভাল পার্লামেন্টের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে একটি পৃথক সত্তা হিসেবে গঠন করার আইন ১৯১০ সালের "ট্রান্সভালস অ্যান্ড ইউনিভার্সিটিস-ইনলিজভিংসওয়েট" আইন ১ পেশ করেন। ১৯১০ সালের ১৭ই মে জোহানেসবার্গ এবং প্রিটোরিয়া ক্যাম্পাস পৃথক করা হয় এবং দুটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। জোহানেসবার্গ প্রাঙ্গন সাউথ আফ্রিকান স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজি হিসেবে পুনর্গঠিত হয়, অন্যদিকে প্রিটোরিয়া প্রাঙ্গন ১৯৩০ সাল পর্যন্ত ট্রান্সভাল ইউনিভার্সিটি কলেজ নামেই পরিচালিত হয়।[২৩] দক্ষিণ আফ্রিকান স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজি পরে ১৯২২ সালে ভিটভাটারস্র্যান্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়।[২৪] ১৯১০ সালে ট্রান্সভাল ইউনিভার্সিটি কলেজ প্রিটোরিয়ার পূর্বে তার নিজস্ব প্রাঙ্গন অধিগ্রহণ করে, যা এখন হ্যাটফিল্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রাঙ্গনের পশ্চিম অংশ।[২০][২৫] ১৯১০ সালের ৩রা আগট, গভর্নর-জেনারেল হার্বার্ট জন গ্ল্যাডস্টোন, ১ম ভিসকাউন্ট গ্ল্যাডস্টোন ওল্ড আর্টস ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন, এটি নতুন প্রতিষ্ঠিত হ্যাটফিল্ড প্রাঙ্গনে নির্মিত প্রথম ভবন।[২৬] ভবনটির আকর্ষণীয় কেপ ডাচ এবং নব্য-রোমানেস্ক স্থাপত্য শৈলী ১৯৬৮ সালে প্রাদেশিক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষিত হয়।[২৭]
বিশ্ববিদ্যালয় ক্রম | |
---|---|
বৈশ্বিক – সামগ্রিকভাবে | |
এআরডব্লিউইউ বিশ্ব[২৮] | 401–500 (2019) |
CWTS World[২৯] | 452 (2019) |
কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে র্যাংক করেছে:[৩০]
বছর | বিশ্ব র্যাংকিং | কলাবিদ্যা ও মানবিক | প্রত্নতত্ত্ব | জীববিজ্ঞান | প্রকৌশল ও তথ্য প্রযুক্তি | জৈবনিক বিজ্ঞান | কৃষি ও বনবিজ্ঞান | ধর্মতত্ত্ব | সামাজিক বিজ্ঞান |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
২০২০ | ৫৫১-৫৭০ | ৩৮৩ | ১৫১-২০০ | ৩০১-৩৫০ | ৩৬৪ | ৩৪৮ | ৫১-১০০ | ৫১-১০০ | ৩২০ |
২০১৯ | ৫৬১-৫৭০ | ৩৬৫ | ১৫১-২০০ | ৩০১-৩৫০ | ৪০১-৪৫০ | ৩৬০ | ১০১-১৫০ | ৫১-১০০ | ৩৩৪ |
২০১৮ | ৫০১-৫৫০ | ৩৪৫ | ১৫১-২০০ | ৩৫১-৪০০ | - | ৩৯১ | ১০১-১৫০ | ৫১-১০০ | ৩৯৮ |
২০১৭ | ৪৫১-৫০০ | ৩৫১-৪০০ | ১৫১-২০০ | ৩০১-৩৫০ | ৩৫১-৪০০ | - | ১০১-১৫০ | ৫১-১০০ | ৩৫১-৪০০ |
২০১৬ | ৪০১-৫০০ | - | - | ৩০১-৪০০ | ২৯১ | - | ১০১-১৫০ | - | - |
২০১৫ | ৫০১+ | - | - | ৩০১-৪০০ | - | - | ১০১-১৫০ | - | - |
২০১৪ | ৪৬৯ | ৪০৫ | - | - | ৩৬৮ | ৩৬৭ | ৫১-১০০ | - | ২৯০ |
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং অনুসারে:
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং | ২০০৭ | ২০০৮ | ২০০৯ | ২০১০ | ২০১১ | ২০১২ | ২০১৩ | ২০১৪ | ২০১৫ | ২০১৬ | ২০১৭ | ২০১৮ | ২০১৯ | ২০২০ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
এক্জিকিউটিভ এমবিএ[৩১] | - | - | - | - | ৬৭ | ৬০ | ৭০ | ৮০ | ৮৭ | ৭৪ | ৮৭ | ৬৭ | ৮২ | |
এক্জিকিউটিভ এডুকেশন কাস্টমাইজড[৩১] | ৪৯ | ৫১ | ৪১ | ৩৮ | - | ৪২ | – | ৫৩ | ৫৩ | ৪৫ | ৪১ | ৫১ | ৪৫ | ৬০ |
এক্জিকিউটিভ এডুকেশন ওপেন[৩২] | ৩৯ | ৩৮ | ৪৯ | ৫০ | ৪৯ | ৪৭ | – | ৪৫ | ৪৮ | ৪৬ | ৫২ | ৪৫ | ৩৮ | ৩২ |
ওয়েবোমেট্রিক্স অনুসারে দক্ষিণ আফ্রিকা ও আফ্রিকায় র্যাংকিং:
বছর | দক্ষিণ আফ্রিকায় র্যাংকিং | আফ্রিকায় র্যাংকিং | সূত্র |
---|---|---|---|
জানুয়ারি ২০১১ | ২ | ২ | [৩৩] |
জানুয়ারি ২০১৫ | ৩ | ৪ | [৩৪] |
জুলাই ২০১৫ | ৪ | ৪ | [৩৪] |
গর্ডন ইনস্টিটিউট অব বিজনেস স্কুল (গিবস) ২০১৯ সালের শীর্ষ ১০০ - ইউকে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস এক্জিকিউটিভ এমবিএ র্যাংকিং-এ অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩৫]
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; gibs
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি