প্রিয়ংবদা মোহান্তি হেজমাদি | |
---|---|
জন্ম | ১৮ নভেম্বর, ১৯৩৫ |
পেশা | ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী শিল্পকলা লেখিকা জীববিজ্ঞানী |
পরিচিতির কারণ | ওড়িশি উন্নয়নশীল জীববিজ্ঞান |
পুরস্কার | পদ্মশ্রী ওড়িশি নৃত্য সম্মান |
প্রিয়ংবদা মোহান্তি হেজমাদি একজন ভারতীয় শাস্ত্রীয় ওড়িশি নৃত্যশিল্পী, শিল্পকলা লেখিকা, জীববিজ্ঞানী এবং সম্বলপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রাক্তন উপাচার্য[১][২] তিনি ১৯৩৫ সালের ১৮ নভেম্বর তারিখে ভারতের ওড়িশা রাজ্যের কটক জেলায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরবর্তীকালে প্রাণিবিদ্যায় ডক্টরাল ডিগ্রি অর্জন করেছেন।[৩] তিনি বন বিহারী মাইতির অধীনে অল্প বয়স থেকেই ওড়িশি নৃত্য শিখেছিলেন।
১৯৫৪ সালে নয়াদিল্লিতে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় যুব উৎসবে পরিবেশন করা তাঁর ওড়িশি নৃত্যাভিনয়টি, হাঙ্গেরির খ্যাতিমান শিল্প সমালোচক চার্লস ফ্যাব্রির প্রতিবেদনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সহায়তা করেছিল বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত চার্লস ফ্যাব্রি সেই অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন।[৪]
প্রিয়ংবদা ভারতীয় বিজ্ঞান একাডেমির একজন ফেলো।[৩] ২০১৩ সালে তিনি ওড়িশি নৃত্য সম্মান পুরস্কার পেয়েছেন।[৫] বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ভারত সরকার ১৯৯৯ সালে তাঁকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রদান করেছে।[৬]
তিনি বেশ কিছু নিবন্ধ এবং 'ওড়িশি: একটি ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যকলা' (ওড়িশি:অ্যান ইন্ডিয়ান ক্লাসিকাল ডান্স ফর্ম) বইটি লিখেছেন [৪]। বইটিতে তিনি ওড়িশি নৃত্যকলার ইতিহাস এবং বিবর্তন বিশদভাবে বর্ণনা করেছেন।[৭]