ধরন | সরকারি |
---|---|
| |
আইএসআইএন | US7170811035 |
শিল্প | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৮৪৯নিউ ইয়র্ক | in
প্রতিষ্ঠাতা |
|
সদরদপ্তর | নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র |
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
প্রধান ব্যক্তি | অ্যালবার্ট বোর্লা, চেয়ারম্যান এবং সিইও Frank A. D’Amelio, CFO Mikael Dolsten, CSO Lidia Fonseca, CTO Scott Gottlieb, Director Helen Hobbs, Director Susan Hockfield, Director Dan Littman, Director Shantanu Narayen, Director Suzanne Nora Johnson, Director James Quincey, Director Jim Smith, Director |
পণ্যসমূহ | |
আয় | $ ৪১.৯০৮ বিলিয়ন (২০২০) |
$৮.১৬ বিলিয়ন (২০২০) | |
$৯.৬১৬ বিলিয়ন (২০২০) | |
মোট সম্পদ | $১৭৮.৯৮৩ বিলিয়ন (২০২০) |
মোট ইকুইটি | $৬৫.৪৯ বিলিয়ন (২০২০) |
কর্মীসংখ্যা | ৭৮,৫০০ ;যার ২৯,৪০০ জন যুক্তরাষ্ট্রের (২০২০) |
ওয়েবসাইট | www |
পাদটীকা / তথ্যসূত্র [১] |
ফাইজার ইনকর্পোরেশন ( /ˈfaɪzər/ FY-zər ) হলো একটি বহুজাতিক আমেরিকান ঔষধনির্মাণ শিল্প এবং জৈবপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিষ্ঠান। এর সদর দফতর ম্যানহাটন, নিউ ইয়র্ক সিটিতে অবস্থিত। সংস্থার নামটি তার সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস ফাইজার (১৮২৪-১৯০৬) এর স্মরণে রাখা হয়েছে।
ফাইজার ইমিউনোলজি, ক্যান্সারবিজ্ঞান, কার্ডিওলজি, এন্ডোক্রিনোলজি এবং নিউরোলজির জন্য চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং ভ্যাকসিন তৈরি এবং উৎপাদন করে। সংস্থাটির বেশ কয়েকটি ডাক্তারি ঔষধ বা পণ্য রয়েছে যেগুলোর প্রত্যেকটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্ষিক রাজস্বের মার্কিন$১ বিলিয়ন ডলার যোগান দেয়।
২০২০ সালে, কোম্পানির আয়ের ৫২% আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছে,৬% চীন ও জাপান থেকে এবং ৩৬% অন্যান্য দেশ থেকে এসেছিল।
৫০০ টি শীর্ষ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে [২] এ সংস্থাটি ফোর্বস গ্লোবাল ২০০০ এ ৬৪ তম এবং ৪৯ তম স্থান অর্জন করেছে। [৩]
ফাইজার ২০০৪ সাল থেকে ২০২০ সালের আগস্ট পর্যন্ত ডাউন জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল এভারেজ স্টক মার্কেটের গুরুত্বপূর্ণ সূচক ছিল [৪] [৫] [৬] [৭]
স্কট গটলিয়েব ২০১৯ সালের এপ্রিলে এফডিএ কমিশনার পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। তিন মাস পরে তিনি ২০১৯ সালের জুলাইয়ে ফাইজার বোর্ড অব ডিরেক্টরসের পরিচালনা পর্ষদ এ যোগদান করেন। [৮]