ফাতিন শিদকিয়া | |
---|---|
![]() ২০১৯ সালে ফাতিন | |
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্মনাম | ফাতিন শিদকিয়া লুবিস |
উপনাম | ফাতিন |
জন্ম | জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া | ৩০ জুলাই ১৯৯৬
ধরন | পপ |
পেশা | গায়িকা, অভিনেত্রী |
বাদ্যযন্ত্র | কণ্ঠ |
কার্যকাল | ২০১৩–বর্তমান |
লেবেল | সনি মিউজিক এন্টারটেইনমেন্ট ইন্দোনেশিয়া |
ওয়েবসাইট | fatinsl |
ফাতিন শিদকিয়া লুবিস (জন্ম: ৩০ জুলাই, ১৯৯৬; এছাড়াও ফাতিন শিদকিয়া এবং ফাতিন নামে পরিচিত) হলেন ইন্দোনেশিয়ার একজন গায়িকা ও অভিনেত্রী,[১] যিনি ২০১৩ সালের মে মাসে ইন্দোনেশীয় এক্স ফ্যাক্টরের প্রথম আসরের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন, তিনি রোসা দ্বারা প্রশিক্ষিত প্রথম দুই বিজয়ীর একজন ছিলেন। বর্তমানে তিনি এক্স ফ্যাক্টর ইন্দোনেশিয়ার অন্যতম সফল বিজয়ীদের মধ্যে একজন। তিনি রেকর্ড লেবেল সনি মিউজিক এন্টারটেইনমেন্ট ইন্দোনেশিয়ার সাথে সংযুক্ত রয়েছেন।
এক্স ফ্যাক্টর জয়লাভের পর, ফাতিন তার আকু মেমিলিহ সেতিয়া নামক একটি একক গান প্রকাশ করেছিলেন, যা আইটিউনস ইন্দোনেশিয়ার এক নম্বর গানে পরিণত হয়েছিল। অতঃপর ফাতিন ফর ইউ নামে তার প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন, যা ইন্দোনেশিয়ার আইটিউনস তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করার পাশাপাশি উক্ত বছরে ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে সফল অ্যালবামগুলোর একটি ছিল। উক্ত অ্যালবামের বেশ কয়েকটি গান এএমআই পুরস্কারের ৮টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিল, যার মধ্যে তিনি সেরা অ্যালবাম, সেরা নবাগত শিল্পী এবং সেরা পপ নারী সোলার শিল্পীসহ ৫টি পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।[২] ফর ইউ এবং উক্ত অ্যালবামের ৬টি একক গান শুধুমাত্র ইন্দোনেশিয়ায় ৫,০০,০০০ কপি বিক্রিত হয়েছিল।[৩] ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে ফাতিন দিয়া দিয়া দিয়া নামে তার দ্বিতীয় একক গান প্রকাশ করেছিলেন, যা ইন্দোনেশিয়ায় জনপ্রিয় গানের তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করার পাশাপাশি জনপ্রিয় এপিএম পুরস্কারের সর্বাধিক জনপ্রিয় গান বিভাগে পুরস্কার জয়লাভ করেছিল।[৪]
২০১৬ সালের আগস্ট মাসে, ফাতিন বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন, যার মধ্যে জার্মানির হামবুর্গের বার্কলেকার্ড এরিনাতে অনুষ্ঠিত ডাফ বামা সঙ্গীত পুরস্কারের "শ্রেষ্ঠ এশীয় নবাগত নারী শিল্পী" বিভাগে পুরস্কার জয় অন্যতম। এছাড়াও ফাতিন উক্ত অনুষ্ঠানে ইংরেজি ভাষায় তার প্রথম গান "আরে" পরিবেশন করেছিলেন এবং তিনি প্রথম ইন্দোনেশীয় গায়িকা হিসেবে ডাফ বামা সঙ্গীত পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।[৫]
ফাতিন শিদকিয়া লুবিস ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তার দক্ষিণ জাকার্তায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই বসবাস করেন। তিনি এসএমএ নেগ্রী ৯৭ জাকার্তার একজন শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি মাত্র দুই বছর বয়স থেকেই তার মায়ের কাছ থেকে গানের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা শুরু করেছিলেন।