এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ। |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৮৫ |
---|---|
অঞ্চল | আন্তর্জাতিক (ফিফা) |
দলের সংখ্যা | ২৪ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
সবচেয়ে সফল দল | ![]() |
ওয়েবসাইট | অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ |
![]() |
ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ হলো অনূর্ধ্ব-১৭ পুরুষ খেলোয়াড়দের জন্য ফিফা কর্তৃক আয়োজিত একটি ফুটবল প্রতিযোগিতা। ফিফা অনূর্ধ্ব-১৬ বিশ্বকাপ নামে শুরু হলেও ২০০৭ সালে বর্তমান নাম করা হয়।
স্বাগতিক দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।বাকি দলগুলো ছয়টি আঞ্চলিক কনফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত বাছাইপর্ব খেলে উত্তীর্ণ হয়।
সিঙ্গাপুরের লায়ন সিটি কাপ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই প্রতিযোগিতাটিটি শুরু করা হয়। লায়ন সিটি কাপ বিশ্বের সর্বপ্রথম অনূর্ধ্ব-১৬ প্রতিযোগিতা।১৯৮২ সালে ফিফার তৎকালীন সেক্রেটারি-জেনারেল ১৯৮২ লায়ন সিটি কাপ প্রতিযোগিতাটি দেখেন।তখন তিনি এর জন্য সুপারিশ করেন।[১] ১৯৮৫ সাল থেকে চীনে এই প্রতিযোগিতার প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়।[২] তারপর থেকে প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।প্রথমে অনূর্ধ্ব-১৬ হলেও ১৯৯১ সাল থেকে অনূর্ধ্ব-১৭ করা হয়।
৫ টি শিরোপা নিয়ে সবচেয়ে সফল দল হলো নাইজেরিয়া। ৪ টি শিরোপা নিয়ে ২য় অবস্থানে ব্রাজিল। মেক্সিকো ও ঘানার ২টি করে শিরোপা আছে।
# | বছর | স্বাগতিক | ফাইনাল | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ | দলের সংখ্যা | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিজয়ী | স্কোর | রানার-আপ | তৃতীয় স্থান | স্কোর | চতুর্থ স্থান | |||||||
১ | ১৯৮৫ বিশদ |
![]() |
![]() নাইজেরিয়া |
২–০ | ![]() পশ্চিম জার্মানি |
![]() ব্রাজিল |
৪–১ | ![]() গিনি |
১৬ | |||
২ | ১৯৮৭ বিশদ |
![]() |
![]() সোভিয়েত ইউনিয়ন |
১–১ (অ.স.প.) ৪–২ পেনাল্টি |
![]() নাইজেরিয়া |
![]() কোত দিভোয়ার |
২–১ (অ.স.প.) | ![]() ইতালি |
১৬ | |||
৩ | ১৯৮৯ বিশদ |
![]() |
![]() সৌদি আরব |
২–২ (অ.স.প.) ৫–৪ পেনাল্টি |
![]() স্কটল্যান্ড |
![]() পর্তুগাল |
৩–০ | ![]() বাহরাইন |
১৬ |
# | বছর | স্বাগতিক | ফাইনাল | তৃতীয় স্থাব নির্ধারণী ম্যাচ | দলের সংখ্যা | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিজয়ী | স্কোর | রানার-আপ | তৃতীয় স্থান | স্কোর | চতুর্থ স্থান | |||||||
৪ | ১৯৯১ বিশদ |
![]() |
![]() ঘানা |
১–০ | ![]() স্পেন |
![]() আর্জেন্টিনা |
১–১ (অ.স.প.) ৪–১ পেনাল্টি |
![]() কাতার |
১৬ | |||
৫ | ১৯৯৩ বিশদ |
![]() |
![]() নাইজেরিয়া |
২–১ | ![]() ঘানা |
![]() চিলি |
১–১ (অ.স.প.) ৪–২ (পে.) |
![]() পোল্যান্ড |
16 | |||
৬ | ১৯৯৫ বিশদ |
![]() |
![]() ঘানা |
৩–২ | ![]() ব্রাজিল |
![]() আর্জেন্টিনা |
২–০ | ![]() ওমান |
১৬ | |||
৭ | ১৯৯৭ বিশদ |
![]() |
![]() ব্রাজিল |
২–১ | ![]() ঘানা |
![]() স্পেন |
২–১ | ![]() জার্মানি |
১৬ | |||
৮ | ১৯৯৯ বিশদ |
![]() |
![]() ব্রাজিল |
০–০ (অ.স.প.) ৮–৭ পেনাল্টি |
![]() অস্ট্রেলিয়া |
![]() ঘানা |
২–০ | ![]() মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
১৬ | |||
৯ | ২০০১ বিশদ |
![]() |
![]() ফ্রান্স |
৩–০ | ![]() নাইজেরিয়া |
![]() বুর্কিনা ফাসো |
২–০ | ![]() আর্জেন্টিনা |
১৬ | |||
১০ | ২০০৩ Details |
![]() |
![]() ব্রাজিল |
১–০ | ![]() স্পেন |
![]() আর্জেন্টিনা |
১–১ (অ.স.প.) ৫–৪ পেনাল্টি |
![]() কলম্বিয়া |
১৬ | |||
১১ | ২০০৫ বিশদ |
![]() |
![]() মেক্সিকো |
৩–০ | ![]() ব্রাজিল |
![]() নেদারল্যান্ডস |
২–১ | ![]() তুরস্ক |
১৬ |
# | বছর | স্বাগতিক | ফাইনাল | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ | দলের সংখ্যা | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিজয়ী | স্কোর | রানার-আপ | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ | স্কোর | চতুর্থ স্থান | |||||||
১২ | ২০০৭ বিশদ |
![]() |
![]() নাইজেরিয়া |
০–০ (অ.স.প.) ৩–০ পেনাল্টি |
![]() স্পেন |
![]() জার্মানি |
২–১ | ![]() ঘানা |
২৪ | |||
১৩ | ২০০৯ বিশদ |
![]() |
![]() সুইজারল্যান্ড |
১–০ | ![]() নাইজেরিয়া |
![]() স্পেন |
১–০ | ![]() কলম্বিয়া |
২৪ | |||
১৪ | ২০১১ বিশদ |
![]() |
![]() মেক্সিকো |
২–০ | ![]() উরুগুয়ে |
![]() জার্মানি |
৪–৩ | ![]() ব্রাজিল |
২৪ | |||
১৫ | ২০১৩ বিশদ |
![]() |
![]() নাইজেরিয়া |
৩–০ | ![]() মেক্সিকো |
![]() সুইডেন |
৪–১ | ![]() আর্জেন্টিনা |
২৪ | |||
১৬ | ২০১৫ বিশদ |
![]() |
![]() নাইজেরিয়া |
২–০ | ![]() মালি |
![]() বেলজিয়াম |
৩–২ | ![]() মেক্সিকো |
২৪ | |||
১৭ | ২০১৭ বিশদ |
![]() |
![]() ইংল্যান্ড |
৫–২ | ![]() স্পেন |
![]() ব্রাজিল |
২–০ | ![]() মালি |
২৪ | |||
১৮ | ২০১৯ বিশদ |
![]() |
![]() ব্রাজিল |
২–১ | ![]() মেক্সিকো |
![]() ফ্রান্স |
৩–১ | ![]() নেদারল্যান্ডস |
২৪ | |||
১৯ | ২০২৩ বিশদ |
![]() |
![]() জার্মানি |
২–২ (৪–৩ পে.) |
![]() ফ্রান্স |
![]() মালি |
৩–০ | ![]() আর্জেন্টিনা |
২৪ |
অবস্থান | দল | শিরোপা | রানার-আপ | তৃতীয় স্থান | চতুর্থ স্থান | পদক |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৫ (১৯৮৫, ১৯৯৩, ২০০৭, ২০১৩, ২০১৫) | ৩ (১৯৮৭, ২০০১, ২০০৯) | ৮ | ||
২ | ![]() |
৪ (১৯৯৭, ১৯৯৯, ২০০৩,২০১৯) | ২ (১৯৯৫, ২০০৫) | ২ (১৯৮৫, ২০১৭) | ১ (২০১১) | ৮ |
৩ | ![]() |
২ (১৯৯১, ১৯৯৫) | ২ (১৯৯৩, ১৯৯৭) | ১ (১৯৯৯) | ১ (২০০৭) | ৫ |
৪ | ![]() |
২ (২০০৫, ২০১১) | ২ (২০১৩, ২০১৯) | ১ (২০১৫) | ৪ | |
৫ | ![]() |
১ (১৯৮৭) | ১ | |||
![]() |
১ (১৯৮৯) | ১ | ||||
![]() |
১ (২০০১) | ১ (২০১৯) | ২ | |||
![]() |
১ (২০০৯) | ১ | ||||
![]() |
১ (২০১৭) | ১ | ||||
১০ | ![]() |
৪ (১৯৯১, ২০০৩, ২০০৭, ২০১৭) | ২ (১৯৯৭, ২০০৯) | ৬ | ||
১১ | ![]() |
১ (১৯৯৫) | ২ (২০০৭, ২০১১) | ১ (১৯৯৭) | ৩ | |
১২ | ![]() |
১ (২০১৫) | ১ (২০১৭) | ১ | ||
১৩ | ![]() |
১ (১৯৮৯) | ১ | |||
![]() |
১ (১৯৯৯) | 1 | ||||
![]() |
১ (২০১১) | ১ | ||||
১৬ | ![]() |
৩ (১৯৯১, ১৯৯৫, ২০০৩) | ২ (২০০১, ২০১৩) | ৩ | ||
১৭ | ![]() |
১ (১৯৮৭) | ১ | |||
![]() |
১ (১৯৮৯) | ১ | ||||
![]() |
১ (১৯৯৩) | ১ | ||||
![]() |
১ (২০০১) | ১ | ||||
![]() |
১ (২০০৫) | ১ (২০১৯) | ১ | |||
![]() |
১ (২০১৩) | ১ | ||||
![]() |
১ (২০১৫) | ১ | ||||
২৪ | ![]() |
২ (২০০৩, ২০০৯) | – | |||
২৫ | ![]() |
১ (১৯৮৫) | – | |||
![]() |
১ (১৯৮৭) | – | ||||
![]() |
১ (১৯৮৯) | – | ||||
![]() |
১ (১৯৯১) | – | ||||
![]() |
১ (১৯৯৩) | – | ||||
![]() |
১ (১৯৯৫) | – | ||||
![]() |
১ (১৯৯৯) | – | ||||
![]() |
১ (২০০৫) | – |
৭ টি শিরোপা নিয়ে সবচেয়ে সফল মহাদেশ আফ্রিকা।
কনফেডারেশন (মহাদেশ) |
কৃতি | |||
---|---|---|---|---|
বিজয়ী | রানার-আপ | তৃতীয় | চতুর্থ | |
কাফ (আফ্রিকা) | ৭ বার: নাইজেরিয়া (৫), ঘানা (২) | ৬ বার: নাইজেরিয়া (৩), ঘানা (২), মালি (১) | ৩ বার: ঘানা (১), আইভরি কোস্ট (১), বুরকিনা ফাসো (১) | ৩ বার: ঘানা (১), গিনি (১), মালি (১) |
উয়েফা (ইউরোপ) | ৪ বার: ফ্রান্স (১), সোভিয়েত ইউনিয়ন (১), সুইজারল্যান্ড (১), ইংল্যান্ড (১) | ৬ বার: স্পেন (৪), জার্মানি (১), স্কটল্যান্ড (১) | ৮ বার: জার্মানি (২), স্পেন (২), বেলজিয়াম (১), নেদারল্যান্ডস (১), পর্তুগাল (১), সুইডেন (১) | ৪ বার: জার্মানি (১), ইতালি (১), পোল্যান্ড (১), তুরস্ক (১) |
কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | ৩ বার: ব্রাজিল (৩) | ৩ বার: ব্রাজিল (২), উরুগুয়ে (১) | ৬ বার: আর্জেন্টিনা (৩), ব্রাজিল (২), চিলি (১) | ৫ বার: ব্রাজিল (১), আর্জেন্টিনা (২), কলম্বিয়া (২) |
কনকাকাফ (উত্তর,মধ্য ও ক্যারিবিয়ান অঞ্চল) | ২ বার: মেক্সিকো (২) | ১ বার: মেক্সিকো (১) | নাই | ২ বার: মেক্সিকো (১), যুক্তরাষ্ট্র (১) |
এএফসি (এশিয়া) | ১ বার: সৌদি আরব (১) | নাই | নাই | ৩ বার: বাহরাইন (১), কাতার (১), ওমান (১) |
ওএফসি (ওশেনিয়া) | নাই | ১ বার: অস্ট্রেলিয়া (১) | নাই | নাই |