![]() ২০১৩ সাল থেকে প্রদত্ত ট্রফি | |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৭৭ |
---|---|
অঞ্চল | আন্তর্জাতিক (ফিফা) |
দলের সংখ্যা | ২৪ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
সবচেয়ে সফল দল | ![]() |
ওয়েবসাইট | অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ |
![]() |
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ হলো অনূর্ধ্ব-২০ পুরুষ খেলোয়াড়দের জন্য ফিফা কর্তৃক আয়োজিত একটি ফুটবল প্রতিযোগিতা।১৯৭৭ সালে তিউনিসিয়ায় প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়।প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।[১] ২০০৫ সাল পর্যন্ত এটি ফিফা ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপ নামে পরিচিত ছিলো
১৯৭৭ সালে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতাটির এখন পর্যন্ত ২১ টি আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে।প্রতিযোগিতায় শুধুমাত্র ২০ বছরের কম বয়সীরাই খেলতে পারবে।সবচেয়ে সফল দল আর্জেন্টিনা ছয়টি শিরোপা অর্জন করেছে।পাঁচটি শিরোপা নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ব্রাজিল।সার্বিয়া ও পর্তুগালের দুইটি করে শিরোপা আছে।ঘানা,জার্মানি,ফ্রান্স,রাশিয়া(সোভিয়েত ইউনিয়ন হিসেবে),স্পেন ও ইংল্যান্ড একবার করে শিরোপা জিতেছে।
মেয়েদের জন্য ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ মহিলা বিশ্বকাপ নামে একটি প্রতিযোগিতা চালু আছে।
স্বাগতিক দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।বাকি দলগুলো ছয়টি আঞ্চলিক কনফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত বাছাইপর্ব খেলে উত্তীর্ণ হয়।
# | বছর | স্বাগতিক | ফাইনাল | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ | দলের সংখ্যা | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিজয়ী | স্কোর | রানার-আপ | তৃতীয় স্থান | স্কোর | চতুর্থ স্থান | |||||||
১৬ | ২০০৭ বিশদ |
![]() |
![]() আর্জেন্টিনা |
২–১ | ![]() চেক প্রজাতন্ত্র |
![]() চিলি |
১–০ | ![]() অস্ট্রিয়া |
২৪ | |||
১৭ | ২০০৯ বিশদ |
![]() |
![]() ঘানা |
০–০ (অ.স.প.) ৪–৩ (পে.) |
![]() ব্রাজিল |
![]() হাঙ্গেরি |
১–১ (অ.স.প.) ২–০ (পে.) |
![]() কোস্টা রিকা |
২৪ | |||
১৮ | ২০১১ বিশদ |
![]() |
![]() ব্রাজিল |
৩–২ (অ.স.প.) | ![]() পর্তুগাল |
![]() মেক্সিকো |
৩–১ | ![]() ফ্রান্স |
২৪ | |||
১৯ | ২০১৩ বিশদ |
![]() |
![]() ফ্রান্স |
০–০ (অ.স.প.) ৪–১ পেনাল্টি |
![]() উরুগুয়ে |
![]() ঘানা |
৩–০ | ![]() ইরাক |
২৪ | |||
২০ | ২০১৫ বিশদ |
![]() |
![]() সার্বিয়া |
২–১ (অ.স.প.) | ![]() ব্রাজিল |
![]() মালি |
৩–১ | ![]() সেনেগাল |
২৪ | |||
২১ | ২০১৭ বিশদ |
![]() |
![]() ইংল্যান্ড |
১–০ | ![]() ভেনেজুয়েলা |
![]() ইতালি |
০–০ (অ.স.প.) ৪–১ পেনাল্টি |
![]() উরুগুয়ে |
২৪ | |||
২২ | ২০১৯ বিশদ |
![]() |
![]() ইউক্রেন |
৩–১ | ![]() দক্ষিণ কোরিয়া |
![]() ইকুয়েডর |
১–০ (অ.স.প.) | ![]() ইতালি |
২৪ | |||
২৩ | ২০২৩ বিশদ |
![]() |
২৪ | |||||||||
২৪ | ২০২৫ | অনির্ধারিত | ৩২ |
নিচের ৩৬ টি দল কমপক্ষে সেমি ফাইনাল পর্যন্ত এসেছে।
অবস্থান | দল | শিরোপা | রানার-আপ | তৃতীয় স্থান | চতুর্থ স্থান |
---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ (১৯৭৯, ১৯৯৫, ১৯৯৭, ২০০১, ২০০৫, ২০০৭) | ১ (১৯৮৩) | ১ (২০০৩) | |
২ | ![]() |
৫ (১৯৮৩, ১৯৮৫, ১৯৯৩, ২০০৩, ২০১১) | ৪ (১৯৯১, ১৯৯৫, ২০০৯, ২০১৫) | ৩ (১৯৭৭, ১৯৮৯, ২০০৫) | |
৩ | ![]() |
2 (১৯৮৯, ১৯৯১) | ১ (২০১১) | ১ (১৯৯৫) | |
৪ | ![]() |
২ (১৯৮৭১, ২০১৫) | |||
৫ | ![]() |
১ (২০০৯) | ২ (১৯৯৩, ২০০১) | ১ (২০১৩) | ১ (১৯৯৭) |
৬ | ![]() |
১ (১৯৯৯) | ২ (১৯৮৫, ২০০৩) | ১ (১৯৯৫) | |
৭ | ![]() |
১ (১৯৭৭) | ১ (১৯৭৯) | ১ (১৯৯১) | ১ (১৯৮৫) |
৮ | ![]() |
1 (১৯৮১) | ১ (১৯৮৭) | ||
৯ | ![]() |
১ (২০১৭) | ১ (১৯৯৩) | ১ (১৯৮১) | |
১০ | ![]() |
১ (২০১৩) | ১ (২০১১) | ||
১১ | ![]() |
২ (১৯৯৭, ২০১৩) | ১ (১৯৭৯) | ৩ (১৯৭৭, ১৯৯৯, ২০১৭) | |
১২ | ![]() |
২ (১৯৮৯, ২০০৫) | ১ (১৯৮৫) | ||
১৩ | ![]() |
১ (১৯৭৭) | ১ (২০১১) | ||
১৪ | ![]() |
১ (২০১৭) | |||
![]() |
১ (১৯৯৯) | ||||
![]() |
১ (২০০৭) | ||||
![]() |
১ (১৯৮১) | ||||
১৮ | ![]() |
২ (১৯৯৯, ২০১৫) | |||
১৯ | ![]() |
১ (১৯৮৩) | ১ (১৯৭৯) | ||
![]() |
১ (২০০৭) | ১ (১৯৮৭) | |||
২১ | ![]() |
১ (১৯৮১) | |||
![]() |
১ (১৯৮৭) | ||||
![]() |
১ (১৯৯৭) | ||||
![]() |
১ (২০০১) | ||||
![]() |
১ (২০০৩) | ||||
![]() |
১ (২০০৯) | ||||
![]() |
১ (২০১৭) | ||||
২৮ | ![]() |
২ (১৯৯১, ১৯৯৩) | |||
২৯ | ![]() |
১ (১৯৮৩) | |||
![]() |
১ (১৯৮৯) | ||||
![]() |
১ (২০) | ||||
![]() |
১ (২০০৫) | ||||
![]() |
১ (২০০৭) | ||||
![]() |
১ (২০০৯) | ||||
![]() |
১ (২০১৩) | ||||
![]() |
১ (২০১৫) |
১ যুগ্লোস্লোভিয়া হিসেবে।
আসরের সবচেয়ে ভালো খেলা খেলোয়াড়ককে এডিডাস গোল্ডেন বল পুরস্কার দেয়া হয়।২০০৭ সাল থেকে ২য় ও ৩য় সেরা খেলোয়াড়কে যথাক্রমে সিলভার বল ও ব্রোঞ্জ বল দেয়া হয়।
গোল্ডেন বুট (বাণিজ্যিকভাবে এডিডাস গোল্ডেন বুট নামে পরিচিত) যে সবচেয়ে বেশি গোল দেয় তাকে দেওয়া হয়।গোলসংখ্যা একই হলে বেশি এসিস্টদাতাকে দেওয়া হয়
আসরের সেরা গোলকিপারকে গোল্ডেন গ্লোভস পুরস্কার দেওয়া হয়।
যে দল সবচেয়ে বেশি নিয়মানুবর্তী সেই দলকে ফেয়ার প্লে পুরস্কার দেয়া হয়।
২টি, ৩জন খেলোয়াড়:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; poland2019
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি