ফিরোজ গান্ধী | |
---|---|
![]() ১৯৫০ এর আগে গান্ধী | |
প্রতাপগড় জেলা (পশ্চিম)-রায়বরেলি জেলা (পূর্ব)[১] আসনের ভারতীয় সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৭ এপ্রিল ১৯৫২ – ৪ এপ্রিল ১৯৫৭ | |
রায়বরেলি[২] আসনের ভারতীয় সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৫ মে ১৯৫৭ – ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
উত্তরসূরী | বৈজ নাথ কুড়িল |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ফিরোজ জাহাঙ্গীর গান্ধী ১২ সেপ্টেম্বর ১৯১২ বোম্বাই, বোম্বে প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারত) |
মৃত্যু | ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ নতুন দিল্লি, ভারত | (বয়স ৪৭)
মৃত্যুর কারণ | হার্ট অ্যাটাক |
সমাধিস্থল | পার্সি কবরস্থান, এলাহাবাদ |
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস |
দাম্পত্য সঙ্গী | ইন্দিরা গান্ধী (বি. ১৯৪২) |
সম্পর্ক | See নেহেরু-গান্ধী পরিবার |
সন্তান | |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ইউইং ক্রিশ্চিয়ান কলেজ |
ফিরোজ গান্ধী (জন্ম ফিরোজ জাহাঙ্গীর গান্ধী[৩] ১২ সেপ্টেম্বর ১৯১২ – ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬০) ছিলেন একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী, রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক।
গান্ধী ন্যাশনাল হেরাল্ড এবং নবজীবন পত্রিকা প্রকাশ করেন। তিনি ১৯৫০ থেকে ১৯৫২ সালের মধ্যে প্রাদেশিক সংসদের সদস্য এবং পরে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
গান্ধীর স্ত্রী ইন্দিরা নেহেরু (ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর কন্যা), এবং তাদের বড় ছেলে রাজীব গান্ধী উভয়েই ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।[৪]