ملعب فلسطين | |
![]() | |
পূর্ণ নাম | ফিলিস্তিন আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম |
---|---|
অবস্থান | আল-রিমাল, গাজা গাজা ভূখণ্ড, ফিলিস্তিন |
স্থানাঙ্ক | ৩১°৩১′১৯.৪″ উত্তর ৩৪°২৭′৫.১″ পূর্ব / ৩১.৫২২০৫৬° উত্তর ৩৪.৪৫১৪১৭° পূর্ব |
মালিক | ফিলিস্তিনি জাতীয় কর্তৃপক্ষ |
ধারণক্ষমতা | ১০,০০০ |
উপরিভাগ | ঘাস |
নির্মাণ | |
চালু | ১৯৬৭ |
পুনঃসংস্কার | ১৯৯৯ |
ধ্বংসকৃত | ১ এপ্রিল ২০০৬ (ধ্বংস) |
ভাড়াটে | |
ফিলিস্তিন জাতীয় ফুটবল দল |
ফিলিস্তিন স্টেডিয়াম ( আরবি: ملعب فلسطين) ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের গাজা শহরের আল-রিমাল এলাকায় অবস্থিত স্টেডিয়াম। প্রায় ১০,০০০ দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন স্থাপনাটি ফিলিস্তিনের জাতীয় স্টেডিয়াম এবং ফিলিস্তিন জাতীয় ফুটবল দলের স্বাগতিক মাঠ ছিল।[১]
২০০৬ সালের ১ এপ্রিল ইসরায়েল স্টেডিয়ামের সরাসরি কেন্দ্রে বোমাবর্ষণ করে, সৃষ্ট গর্তের কারণে স্টেডিয়ামটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়েছিল। ফিফা এটি মেরামতের জন্য অর্থায়নের ঘোষণা দেয়।[১][২][৩] ২০১২ সালের ১৯ নভেম্বর ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী তাদের অপারেশন পিলার অফ ক্লাউডের অংশ হিসেবে আবার বোমা হামলা করে। ইসরায়েলের ভাষ্যে, স্টেডিয়াম থেকে হামাস ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট নিক্ষেপ করার জন্য তারা এটি ধ্বংস করেছে।[৪] স্টেডিয়াম পাশের ইনডোর ক্রীড়া কমপ্লেক্সের গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। ফলে বিশ্বজুড়ে ফুটবল খেলোয়াড়রা একটি স্বাক্ষরিত পিটিশন প্রকাশ করেছিল।[৫][৬]
২০১৯ সাল পর্যন্ত, স্টেডিয়ামটি ফিফা মেরামত করেছে[৭] এবং পাশের ইনডোর কমপ্লেক্স এবং আউটডোর মাঠে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।[৮][৯]
২০২৩ সালের ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের সময় স্টেডিয়ামে আবারো ইসরায়েলি বিমান হামলার লক্ষ্যবস্তু করা হয়, যেন ফিলিস্তিনি জাতীয় দল ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জনে এ ভেন্যু ব্যবহার করতে না পারে। পরে জাতীয় দল সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ স্টেডিয়ামকে তাদের নতুন স্বাগতিক ভেন্যু হিসেবে ব্যবহার করে।[১০][১১] গণমাধ্যমের বার্তা অনুসারে, স্থানটিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বন্দী শিবিরে রূপান্তরিত করেছে, ইসরায়েলি সূত্রগুলি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিশুসহ বন্দীদের চিত্র ও ভিডিও প্রকাশ করেছে।[১২]