ফুকেত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ท่าอากาศยานภูเก็ต | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | সরকারি | ||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | ফুকেত | ||||||||||
অবস্থান | ২২২ মাই খাও, থালাং, ফুকেত, থাইল্যান্ড | ||||||||||
মনোনিবেশ শহর | |||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ৮২ ফুট / ২৫ মি | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ০৮°০৬′৪৭″ উত্তর ০৯৮°১৯′০০″ পূর্ব / ৮.১১৩০৬° উত্তর ৯৮.৩১৬৬৭° পূর্ব | ||||||||||
ওয়েবসাইট | phuket.airportthai.co.th | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
পরিসংখ্যান (২০১৭) | |||||||||||
এয়ারপোর্টস অব থাইল্যান্ড পিসিএল (এওটি) | |||||||||||
| |||||||||||
সূত্র: বিমানবন্দর[১] |
ফুকেত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (থাই: ท่าอากาศยานภูเก็ต, </noinclude>আরটিজিএস: Tha-akatsayan Phuket) (আইএটিএ: এইচকেটি, আইসিএও: ভিটিএসপি) হল একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা থাইল্যান্ডের ফুকেত প্রদেশে পরিষেবা প্রদান করে। এটি ফুকেত দ্বীপের উত্তরে, ফুকেত শহরের কেন্দ্র থেকে ৩২ কিলোমিটার (২০ মা) দূরে অবস্থিত। বিমানবন্দরটি থাইল্যান্ডের পর্যটন শিল্পে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে, কারণ ফুকেত দ্বীপ একটি জনপ্রিয় রিসর্ট গন্তব্য। এটি ব্যাংকক মেট্রোপলিটন অঞ্চলের সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর ও ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পর যাত্রী সংখ্যা অনুযায়ী থাইল্যান্ডের তৃতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। বিমানবন্দরের মাধ্যমে ২০১৬ সালে ১.৫১ কোটি যাত্রী আগমন ও প্রস্থান করেছিল, যা ২০১৫[২] সালের তুলনায় ১৭ .৮ শতাংশ বেশি।
বিমানবন্দরের তিনটি টার্মিনাল রয়েছে: টার্মিনাল ২ আন্তর্জাতিক উড়ানের জন্য এবং টার্মিনাল ৩ অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের জন্য ব্যবহৃত হয়। চার্টার উড়ানের জন্য টার্মিনাল এক্স ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে খোলা হয়েছিল।
ফুকেত বিমানবন্দরটি ৫.১৪-বিলিয়ন-বাট ব্যয়ে সম্প্রসারণ ও সংস্কারের করা হয়েছিল, কাজটি ২০১৬ সালে সম্পন্ন হয়েছিল।[৩] নতুন আন্তর্জাতিক টার্মিনালের প্রতি বছর ১.২৫ কোটি যাত্রী পরিচালনার সক্ষমতা রয়েছে।[৪] সম্প্রসারণের ফলে বিমানবন্দরের যাত্রী পরিচালনার সক্ষমতা বছরে আগের ৬৫ লাখ থেকে ২ কোটিতে উন্নীত হয়েছে।[৫] একটি বিকল্প বিমানবন্দর ক্রাবি থেকে একটি রেল সংযোগের পরামর্শ ২০১২ সালে দেওয়া হয়েছিল, কারণ ফুকেতে সম্প্রসারণের জন্য খুব কম জায়গা রয়েছে।[৬]
একটি প্রস্তাবিত নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা তিনটি প্রদেশ ফাং-নগা, ফুকেত এবং ক্রাবি-তে পরিষেবা দেবে। বিমানবন্দরটি দুটি পর্যায়ে নির্মিত হবে, যার মধ্যে প্রথম ধাপটি ২০২৫ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিমানবন্দরটি প্রতি বছর ৫০ লাখেরও বেশি যাত্রীদের পরিচালনা করতে সক্ষম হবে এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের পরে, প্রতি বছর ২.৫ কোটিরও বেশি যাত্রীদের পরিচালনা করবে। এটি ফুকেত ও ক্রাবি বিমানবন্দরের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে।[৭][৮][৯]