পূর্ণ নাম | ফুটবল ক্লাব সিউল | ||
---|---|---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ২২ ডিসেম্বর ১৯৮৩ লাকি-গোল্ডস্টার ফুটবল ক্লাব হিসেবে | ||
মাঠ | সিউল বিশ্বকাপ স্টেডিয়াম | ||
ধারণক্ষমতা | ৬৬,৭০৪[১] | ||
সভাপতি | ![]() | ||
ম্যানেজার | ![]() | ||
লিগ | কে লিগ ১ | ||
২০২২ | ৯ম | ||
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | ||
| |||
ফুটবল ক্লাব সিউল (কোরীয়: FC 서울, ইংরেজি: FC Seoul; সাধারণত এফসি সিউল এবং সংক্ষেপে সিউল নামে পরিচিত) হচ্ছে সিউল ভিত্তিক একটি দক্ষিণ কোরীয় পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ার শীর্ষ স্তরের ফুটবল লিগ কে লিগ ১-এ প্রতিযোগিতা করে। এই ক্লাবটি ১৯৮৩ সালের ২২শে ডিসেম্বর তারিখে লাকি-গোল্ডস্টার ফুটবল ক্লাব নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ৬৬,৭০৪ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট সিউল বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামে ক্লাবটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[২] বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন দক্ষিণ কোরীয় সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় আন ইক-সু এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন হুহ তে-সু।[৩] বর্তমানে স্পেনীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় অসমার ইবানিয়েস বারবা এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।[৪][৫]
ঘরোয়া ফুটবলে, সিউল এপর্যন্ত ১২টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে ছয়টি কে লিগ ১ এবং দুইটি কোরীয় এফএ কাপ শিরোপা রয়েছে। গো ইয়ো-হান, অসমার ইবানিয়েস বারবা, দেজান দামিয়ানোভিচ, পার্ক চু-ইয়াং এবং জং জো-গুর মতো খেলোয়াড়গণ সিউলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
১৯৮৪ মৌসুমে সিউল প্রথমবারের মতো দক্ষিণ কোরিয়ার পেশাদার ফুটবলের শীর্ষ স্তর কে লিগে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিল। ১৯৮৪ সালের সালের ৩১শে মার্চ তারিখে, কে লিগে ক্লাব ইতিহাসে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পার্ক সে-হাকের অধীনে সিউল হালেলুইয়াহের বিরুদ্ধে ১–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল। ১৯৮৪ কে লিগে সিউল ৫টি জয় এবং ৩টি ড্রয়ে সর্বমোট ১৯ পয়েন্ট অর্জন করে সামগ্রিক পয়েন্ট তালিকায় ৫ম স্থান অর্জন করেছিল।[৬]