ফেলিক্স আর্কিমেদ পুশে | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ৬ ডিসেম্বর ১৮৭২ | (বয়স ৭২)
জাতীয়তা | ফরাসী |
পরিচিতির কারণ | স্বতঃজননবাদ |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | প্রাকৃতিক ইতিহাস |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | রৌয়েন জাদুঘর |
ফেলিক্স আর্কিমেদ পুশে (ফরাসি: Félix-Archimède Pouchet) (২৬ আগস্ট ১৮০০ – ৬ ডিসেম্বর ১৮৭২) একজন ফরাসী প্রকৃতিবিদ এবং বস্তু থেকে প্রাণের উদ্ভব সংক্রান্ত স্বঃতজননবাদের প্রবক্তা এবং তিনি লুই পাস্তুরের জীবাণু তত্ত্বের বিরোধী।[১] তিনি জর্জ পুশের (১৮৩৩–১৮৯৪) পিতা। জর্জ তুলনামুলক শারীরতত্ত্ববিদের অধ্যাপক ছিলেন।
১৮৩৮ সালে তিনি রোয়েনের মেডিসিন স্কুলের অধ্যক্ষ হন। তার বৃহত্তম বৈজ্ঞানিক কাজ হেটারোজিনি প্রকাশ করেন। ১৮৭০ সালে সমগ্র বিজ্ঞানের অবস্থা এবং ইতিহাস ও সংজ্ঞা নিয়ে বিশ্বকোষ দ্য ইউনিভার্স প্রকাশ করেন। তিনি সেখানে লুই পাস্তুরের তত্ত্ব এবং পরমাণু তত্ত্বকে উপহাস করেন।
১৮৪৭ সালে, পুশে কোষ জীববিজ্ঞানের শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া নিয়ে বিশ্লেষণী পাঠ প্রকাশ করেন।[২]
পুশে ফ্রান্সের রৌনে ২৬ আগস্ট ১৮৮০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা একটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনকর্মী হিসেবে জড়িত ছিলেন। ১৮২৭ সালে তিনি প্যারিসে এমডি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে প্রাকৃতিক ইতিহাসের রৌন জাদুঘরের পরিচালক হয়ে যান। তিনি ১৮৪৩ সালে প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের স্থানীয় কলেজের অধ্যাপক হন। তিনি লেজিওন অব অনার সম্মান লাভ করেন।[৩]
পুশের বুনিয়াদী জীববিজ্ঞান বিশেষত প্রাণীর প্রজন্ম সংক্রান্ত গভীর অভিজ্ঞতা ছিল। তিনি ১৮৪০ সালে দুইটি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেন। সেই প্রবন্ধ দুইটিই স্বতঃজননবাদের বিরোধী ধারণা প্রবন্ধে প্রতীয়মান হয়েছে।.[৩]