ফেলিক্স সাভার Félix Savart | |
---|---|
![]() প্যারিস শহরের ৬ষ্ঠ আরোঁদিসমঁতে (প্রশাসনিক বিভাগ) অবস্থিত আঁস্তিত্যু দ্য ফ্রঁসে ফেলিক্স সাভারের আবক্ষ মূর্তি | |
জন্ম | ৩০ জুন ১৭৯১ শার্লভিল-মেজিয়ের, ফ্রান্স |
মৃত্যু | ১৬ মার্চ ১৮৪১ প্যারিস, ফ্রান্স | (বয়স ৪৯)
জাতীয়তা | ফরাসি |
মাতৃশিক্ষায়তন | একল পোলিতেকনিক স্ত্রাসবুর বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | সাভার সাভার চক্র বিও-সাভার সূত্র |
পুরস্কার | রয়াল সোসাইটির বিশেষ বিদেশী সভ্য (১৮৩৯) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | শব্দবিজ্ঞান পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | কোলেজ দ্য ফ্রঁস |
তড়িৎচুম্বকত্ব |
---|
সম্পর্কিত নিবন্ধ |
![]() |
ফেলিক্স সাভার (ফরাসি: Félix Savart; ৩০শে জুন, ১৭৯১, শার্লভিল-মেজিয়ের, ফ্রান্স – ১৬ই মার্চ, ১৮৪১, প্যারিস, ফ্রান্স) একজন ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতবিদ যিনি মূলত তড়িৎচুম্বকত্বের বিও-সাভার সূত্রটির জন্য পরিচিত। তিনি তাঁর সহকর্মী জঁ-বাতিস্ত বিও-র সাথে একত্রে সূত্রটি আবিষ্কার করেন। তিনি মূলত শব্দবিজ্ঞান ও কম্পমান বস্তুর গবেষণায় আগ্রহী ছিলেন।[১] তিনি বেহালা বা ভায়োলিন নিয়ে বিশেষ আগ্রহ থেকে একটি পরীক্ষামূলক ট্রাপিজয়েড আকৃতির বেহালা নির্মাণ করেন। তাঁর নামে সাঙ্গীতিক ব্যবধি পরিমাপের এককের নাম করা হয়েছে সাভার। মানব শ্রবণক্ষমতার সীমা নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তিনি একটি কলকৌশল বা যন্ত্র ব্যবহার করেন, যার নাম দেওয়া হয়েছে সাভারের চক্র।