ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ফ্যাব্রিসিও কলোচ্চিনি[১] | ||||||||||||||||
জন্ম | [১] | ২২ জানুয়ারি ১৯৮২||||||||||||||||
জন্ম স্থান | কর্দোবা, আর্জেন্টিনা | ||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮৩ মিটার (৬ ফুট ০ ইঞ্চি)[১] | ||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | সেন্টার ব্যাক | ||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | |||||||||||||||||
বর্তমান দল | নিউকাসল ইউনাইটেড | ||||||||||||||||
জার্সি নম্বর | ২ | ||||||||||||||||
যুব পর্যায় | |||||||||||||||||
১৯৯৭–১৯৯৮ | আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্স | ||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | ||||||||||||||
১৯৯৮–১৯৯৯ | বোকা জুনিয়র্স | ২ | (১) | ||||||||||||||
১৯৯৯–২০০৪ | মিলান | ১ | (০) | ||||||||||||||
২০০০–২০০১ | → স্যান লরেঞ্জো (ধার) | ১৯ | (৩) | ||||||||||||||
২০০১–২০০২ | → আলাভেস (ধার) | ৩৩ | (৬) | ||||||||||||||
২০০২–২০০৩ | → অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ (ধার) | ২৭ | (০) | ||||||||||||||
২০০৩–২০০৪ | → ভিয়ারিয়াল (ধার) | ৩২ | (১) | ||||||||||||||
২০০৪–২০০৮ | দেপোর্তিবো লা করুনিয়া | ১০৫ | (৫) | ||||||||||||||
২০০৮– | নিউকাসল ইউনাইটেড | ১৭১ | (৪) | ||||||||||||||
জাতীয় দল‡ | |||||||||||||||||
২০০৩– | আর্জেন্টিনা | ৩৮ | (১) | ||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| |||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২৩ নভেম্বর ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ফ্যাব্রিসিও কলোচ্চিনি (স্থানীয়ভাবে: [faˈβ̞risjo koloˈtʃini]; ইতালীয়: [kolotˈtʃini]; জন্ম ২২ জানুয়ারি ১৯৮২) একজন আজেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের দল নিউকাসল ইউনাইটেডের হয়ে একজন ডিফেন্ডার হিসেবে খেলেন। তিনি বর্তমানে দলটির অধিনায়ক। আন্তর্জাতিক স্তরে তিনি আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। ক্যারিয়ারে তিনি বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে খেলেছেন। এর মধ্যে দেপোর্তিবো লা করুনিয়ায় থাকার সময় তিনি নিজেকে একজন উঁচু মানের ডিফেন্ডার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। কলোচ্চিনি বোকা জুনিয়র্সে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি ইতালীয় ক্লাব এসি মিলানের মনোযোগ আকর্ষণ করেন, কিন্তু সেখানে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে ব্যর্থ হন এবং পরবর্তীতে চারটি আলাদা ক্লাবে ধার হিসেবে খেলেন। ২০১১ সালের জুলাইয়ে, তাকে নিউকাসল ইউনাইটেডের অধিনায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেখানে তিনি নিজেকে প্রিমিয়ার লিগের একজন নির্ভরযোগ্য এবং শক্তিশালী ডিফেন্ডার হিসেবে প্রমাণ করেন। ২০১২ সালে তিনি পিএফএ বর্ষসেরা দলে যায়গা পান। বংশপরিচয়ের কারণে কলোচ্চিনির একটি ইতালীয় পাসপোর্টও রয়েছে।[২]