ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ফ্রান্সিস টমাস মান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | উইঞ্চমোর হিল, মিডলসেক্স, ইংল্যান্ড | ৩ মার্চ ১৮৮৮|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ৬ অক্টোবর ১৯৬৪ মিল্টন লিলবোর্ন, উইল্টশায়ার, ইংল্যান্ড | (বয়স ৭৬)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি স্লো | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২০৯) | ২৩ ডিসেম্বর ১৯২২ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯২৩ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯০৯ – ১৯৩১ | মিডলসেক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯০৮ – ১৯১১ | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৩ জানুয়ারি ২০১৮ |
ফ্রান্সিস টমাস ফ্রাঙ্ক মান (ইংরেজি: Frank Mann; জন্ম: ৩ মার্চ, ১৮৮৮ - মৃত্যু: ৬ অক্টোবর, ১৯৬৪) মিডলসেক্সের উইঞ্চমোর হিলে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে মিডলসেক্সের পক্ষে খেলেছেন। এছাড়াও, মালভার্ন একাদশ ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ব্যাটসম্যানের দায়িত্ব পালন করে গেছেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে স্লো বোলিংয়েও পারদর্শীতা দেখিয়েছেন ফ্রাঙ্ক মান।
একাধারে তিনি যোদ্ধা, ইংরেজ অধিনায়ক, অমায়িক ব্যক্তিত্ব, মিডলসেক্সের সভাপতি, ফুটবলার, রাগবি খেলোয়াড় এবং টেস্ট অধিনায়কের জনক ও এমসিসি সভাপতি ছিলেন।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে ও পরে দুই দশককাল মিডলসেক্সের প্রধান মেরুদণ্ডের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। মাঠের বাইরেও তিনি বেশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১৯০৮ থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে খেলেন। ১৯০৯ থেকে ১৯৩১ সাল পর্যন্ত মিডলসেক্সের প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯১৯ থেকে ১৯৩১ সময়কালে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।[১][২]
২৩ ডিসেম্বর, ১৯২২ তারিখে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয়। একই দলের বিপক্ষে ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯২৩ তারিখে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন ফ্রাঙ্ক মান। এমসিসির সদস্যরূপে ১৯২২-২৩ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যান। পাঁচ-টেস্টে গড়া ঐ সিরিজে তার দল ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে স্কটস গার্ডসের কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেন। যুদ্ধে তিনি বীরত্বের সাথে লড়েন। তিনবার আহত হন ও তিনবারই তাকে সুস্থ করে তোলা হয়। যুদ্ধ শেষ হবার পর ৩১ বছর বয়সে ক্রিকেট জগতে ফিরে আসেন। প্রথম দুই মৌসুমে তেমন কিছুই করতে না পারলেও ১৯২১ সালে ট্রেন্ট ব্রিজে স্বীয় রূপ ধারণ করেন।
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর মিডলসেক্সের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ক্রানবোর্ন ক্রিকেট ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন ও মৃত্যু পূর্ব-পর্যন্ত প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।
তার সন্তান জর্জ মান মিডলসেক্স ও ইংল্যান্ডের দলনায়ক মনোনীত হয়েছিল। এরফলে প্রথম ঘটনা হিসেবে পিতা-পুত্র মিডলসেক্সসহ ইংল্যান্ডের পক্ষে প্রথমবারের মতো অধিনায়কত্ব করার নজির সৃষ্টি করেন।[৩] পরবর্তীতে কলিন কাউড্রে ও ক্রিস কাউড্রে এ রেকর্ডের সাথে নিজেদের নাম যুক্ত করেছিলেন। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও বেতনভোগী সিমন মান তার নাতি। ৭৬ বছর বয়সে ৬ অক্টোবর, ১৯৬৪ তারিখে উইল্টশায়ারের মিল্টন লিলবোর্ন এলাকায় তার দেহাবসান ঘটে।
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী লিওনেল টেনিসন |
ইংরেজ ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯২২-২৩ |
উত্তরসূরী আর্থার জিলিগান |
পূর্বসূরী পেলহাম ওয়ার্নার |
মিডলসেক্স ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯২১–১৯২৮ |
উত্তরসূরী নাইজেল হেইগ |