ফ্রান্সে, পণ্ডিত্যপূর্ণ যোগাযোগের উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী এবং এতে জনগণের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে।[১] সামাজিক বিজ্ঞান এবং মানবিক প্রকাশনাগুলির জন্য ১৯৯৯ সালে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম রেভ্যুস ডট অর্গ চালু হয়েছিল। ২০০১ সালে হাইপার আর্টিকেলস এন লিগনে (এইচএএল) চালু হয়। ২০০৩ সালে ফ্রেন্স ন্যাশনাল সেন্টার ফর সায়েন্টিফিক রিসার্চ প্রভাবশালী বার্লিন ঘোষণা তৈরিতে অংশ নিয়েছিল বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে জ্ঞানের উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিল। প্রকাশকরা ইডিপি সায়েন্স এবং উন্মুক্ত সংষ্করণ আন্তর্জাতিক ওপেন অ্যাক্সেস স্কলারলি পাবলিশার্স অ্যাসোসিয়েশনের অন্তর্ভুক্ত।
ডিজিটাল উন্মুক্ত-প্রবেশাধিকার সংগ্রহস্থলগুলিতে ফ্রান্সের বেশকয়েকটি বৃত্তি সংগ্রহ রয়েছে।[২] এগুলিতে জার্নাল নিবন্ধ, বইয়ের অধ্যায়, উপাত্ত এবং অন্যান্য গবেষণা আউটপুট রয়েছে যা পাঠ উন্মুক্ত। ফরাসি উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবহৃত প্রধান উন্মুক্ত সংগ্রহশালা হল এইচএএল। এটি ৫২০,০০০-এরও অধিক সম্পূর্ণরচিত নথি এবং প্রায় ১.৫ মিলিয়ন তথ্যসূত্র ধারণ করে। এইচএএল প্ল্যাটফর্মে ১২০টিরও অধিক প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব প্রাতিষ্ঠানিক পোর্টাল চালু করেছে।
উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার প্রকাশে ফ্রান্সের প্রধান কারিগর হল ওপেনইডিশন। এই প্রকাশনা প্ল্যাটফর্মগুলির সেট মানব ও সামাজিক বিজ্ঞানে বিশেষীকরণযোগ্য। এটি ৪৯০টি সাময়িকী, ৫,৬০০+ বই, ২,৬০০+ ব্লগ এবং ৩৯,০০০ ঘটনা ধারণ করে। ওপেনইডিশন সিএলইও (ক্লিও) নামে একটি প্রাতিষ্ঠানিক ইউনিট দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এটি সেন্ট্রাল ন্যাশনাল ডি লা রিচার্চ সায়েন্টিফিক, ইকোল ডেস হাটস এটিউডস এন সায়েন্সেস সোসাইলেস, ইউনিভার্সিটি ডি'এক্স-মার্সেইলি, এবং ইউনিভার্সিটি ডি'আভিগনন অ্যাট ডেস পেস ডি ভাকলুস কতৃৃক পরিচালিত। এটি বই এবং সাময়িকীগুলির জন্য একটি "ফ্রিমিয়াম" ব্যবসায়িক মডেল ব্যবহার করে: বেশিরভাগ সামগ্রী নিখরচায় এইচটিএমএল ফরমেটে পাওয়া যায় এবং অন্যান্য ফরমেটগুলি (পিডিএফ, ই-পাব) সাবস্ক্রাইবকৃত প্রতিষ্ঠানের জন্য সহজলভ্য।
ফ্রান্সে উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার বিকাশের মূল ঘটনাগুলির মধ্যে রয়েছে:
News and comment from the worldwide movement for open access to research
Scholarly Publishing and Academic Resources Coalition