ফরাসি ইতিহাস জুড়ে ধর্ষণ নথিভুক্ত করা হয়েছে। জর্জেস ভিগারেলো তাঁর ২০০১ সালের বইয়ে ফ্রান্সে ধর্ষণের ইতিহাস নিয়ে লিখেছেন, তিনি বিশেষ করে ১৬শ থেকে ২০ শতকের ঘটনা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন যে ঐতিহাসিকভাবেই ধর্ষণকে সহিংসতার রূপ হিসেবে দেখা হয়েছে, কিন্তু সেভাবে শাস্তি দেওয়া হয়নি।[১]
১৯৭১ সালে, ঘোষিত ধর্ষণের হার প্রতি ১০০,০০০ মানুষের মধ্যে ২.০ ছিল।[২] ১৯৯৫ সালে, এটি হয়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৫।[৩] ২০০৯ সালে, এটি ১৬.২ এ দাঁড়িয়েছিল।[৪]
২০১২ সালের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতি বছর প্রায় ৭৫,০০০ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।[৫] ২০১২ সালে, ৬৬ মিলিয়ন জনসংখ্যায় ১,২৯৩ টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে,[৬] এবং ২০১৩ সালে ৬৬ মিলিয়ন জনসংখ্যায় ধর্ষণের ঘটনা ১,১৮৮টি।[৭]
২০১৫ সালে, ফ্রান্স দেশে ধর্ষণ হার ছিল প্রতি ১০০,০০০ জন জনসংখ্যায় ২০.১ টি। ২০০৬ সালে ফ্রান্স দেশে প্রতি ১০০,০০০ জনসংখ্যায় ধর্ষণ এর হার ছিল ১৫.৯টি, সেটি ২০১৫ সালে প্রতি ১০০,০০০ জনসংখ্যায় বেড়ে গিয়ে হয়েছে ২০.১টি অর্থাৎ বার্ষিক বৃদ্ধির হার ২.৭২%।[৮]
২০১৪ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ধর্ষণের ঘটনাগুলির প্রায় ৫,০০০ থেকে ৭,০০০ হল গণধর্ষণ।[৯] গণধর্ষণকে বলা হয় টুরনাটেস, বা "পাশে দিয়ে দেওয়া"।[১০][১১] গণধর্ষণের সংস্কৃতির প্রতি সর্বপ্রথম জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করানোর মধ্যে একজন ছিলেন সামিরা বেলিল, যিনি ড্যানস লে'নফার দে টুরনানটেস ("গণ ধর্ষণ নরকে") নামে একটি বই প্রকাশ করেছিলেন।[১০][১১]
↑Inger Skjelsb K; Inger Skjelsbæk। The Political Psychology of War Rape: Studies from Bosnia and Herzegovina। Routledge। পৃষ্ঠা 48। আইএসবিএন9781136620928।
↑Veeraraghavan, Vimala (১৯৮৭)। Rape and Victims of Rape: A Socio-psychological Analysis। Northern Book Centre।
↑Simon, Rita James। A Comparative Perspective on Major Social Problems। Lexington Books। পৃষ্ঠা 20–21।
↑ কখIreland, Susan (Winter ২০০৭)। "Textualizing Trauma in Samira Bellil's Dans l'enfer des tournantes and Fabrice Génestal's La squale"। Dalhousie French Studies। 81: 131–141। জেস্টোর40837893।
↑Dutton, Donald G. (২০০৭)। The Psychology of Genocide, Massacres, and Extreme Violence: Why "normal" People Come to Commit Atrocities। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 129।