ফ্রান্সের চলচ্চিত্র শিল্প | |
---|---|
![]() গোমন প্যালেস, প্যারিস, ১৯১২। সবচেয়ে পুরনো বাণিজ্যিক সিনেমা চেইন যা বর্তমানে ৪ মহাদেশ জুড়ে ব্যাপ্ত। | |
সিনেমা পর্দার সংখ্যা | ৫,৬৫৩ (২০১৪)[১] |
প্রধান চলচ্চিত্র-পরিবেশক | টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি ফক্স (দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি) (১৪.৬%) ওয়ার্নার ব্রস. (৯.৮%) ইউজিসি (৬.৯%)[১] |
নির্মিত কাল্পনিক চলচ্চিত্র (২০১৮[২]) | |
মোট | ২৫৮ |
অ্যানিমেটেড | ৩৬ (৫.৩%) |
তথ্যচিত্র | ১২৭ (১৮.৬%) |
মোট খরচ (২০১৮[২]) | |
মোট | ১৯৭.১ মিলিয়ন |
জাতীয় চলচ্চিত্রসমূহ | ৭৭.৮ মিলিয়ন (৩৯.৪৭%) |
মোট আয় (২০১৮[২]) | |
মোট | €১.৩১ বিলিয়ন |
জাতীয় চলচ্চিত্রসমূহ | €৪৯৩.১0 মিলিয়ন (৪৩.১%) |
ফ্রান্সের চলচ্চিত্র শিল্প ফ্রান্স অথবা বিদেশে ফরাসি চলচ্চিত্র নির্মাতাদের তৈরি সৃজনশীল চলচ্চিত্রগুলিকে বোঝায়।
ফ্রান্স চলচ্চিত্রের জন্মভূমি এবং এখানেই চলচ্চিত্র শিল্প এবং চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রক্রিয়ার অনেক উন্নতি সাধন হয়।[৩] বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র আন্দোলনের, যেমন নভেল ভোগ, সূত্রপাত এই দেশে ঘটে। এখানকার চলচ্চিত্র শিল্প বেশ সমৃদ্ধ যার প্রধান কারণ ফরাসি সরকার দ্বারা সরবরাহকৃত সুরক্ষা।[৩]
এখানকার সমৃদ্ধ এবং উদ্ভাবনী চলচ্চিত্র সংস্কৃতি ছাড়াও ইউরোপ এবং বিশ্বব্যাপী শিল্পীদের জন্য ফ্রান্স একটি সমাবেশ স্থান। এ কারণে ফ্রান্সের চলচ্চিত্র কখনো কখনো বিদেশি চলচ্চিত্রের সাথে বিজড়িত হয়। বিভিন্ন দেশ যেমন পোল্যান্ড (রোমান পোলানস্কি, ক্রিস্তফ কিয়েশ্লফ্স্কি, এবং আন্দ্রে জুলাভস্কি), আর্জেন্টিনা (গ্যাসপার নোয়ে এবং এদগার্দো কোজারিনস্কি), রাশিয়া (আলেক্সান্দ্রে আলেক্সেইফ, আনাতোলে লিতভাক), অস্ট্রিয়া (মাইকেল হানেকে), এবং জর্জিয়া (গেলা বাবলুয়ানি, অটার ইসোলিয়ানি)-এর পরিচালকরা ফরাসি চলচ্চিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। অন্য দিকে, ফরাসি পরিচালকরা অন্য দেশে সফলতা অর্জন করে যেমন লুক বেসন, জ্যাক টার্নার এবং ফ্রান্সিস ভেবার যুক্তরাষ্ট্রে প্রভাবশালী ক্যারিয়ার গঠনে সক্ষম হন।