ফ্রান্সেস ম্যাঁসিয়া ই লিউসা | |
---|---|
জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার ১২২তম রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৪ই ডিসেম্বর, ১৯৩২ – ২৫শে ডিসেম্বর, ১৯৩৩ | |
পূর্বসূরী | জোসেপ দ্য ভিলামালা |
উত্তরসূরী | লুইস কোম্পানিস |
কাতালান প্রজাতন্ত্র-এর ৩য় কর্মরত রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৪ই এপ্রিল, ১৯৩১ – ২৮শে এপ্রিল, ১৯৩১ | |
পূর্বসূরী | এস্তানিস্লাও ফিগুয়েরাস ১৮৭৩ সালে |
উত্তরসূরী | লুইস কোম্পানিস ১৯৩৪ সালে |
জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার কর্মরত রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ২৮শে এপ্রিল, ১৯৩১ – ১৪ই ডিসেম্বর, ১৯৩১ | |
পূর্বসূরী | স্বয়ং কাতালান প্রজাতন্ত্রের কর্মরত রাষ্ট্রপতি |
উত্তরসূরী | স্বয়ং জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়া প্রজাতন্ত্রের কর্মরত রাষ্ট্রপতি |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ভিলানোভা ই লাঁ জেলট্রু, গ্যারাফ | ২১ সেপ্টেম্বর ১৮৫৯
মৃত্যু | ২৫ ডিসেম্বর ১৯৩৩ বার্সেলোনা, স্পেন | (বয়স ৭৪)
রাজনৈতিক দল | এস্তাত কাতালা ইআরসি |
দাম্পত্য সঙ্গী | ইউজেনিয়া লামার্কা |
ফ্রান্সেস ম্যাঁসিয়া ই লিউসা (কাতালান: [frənˈsɛsk məsiˈa]; ১৮৫৯-১৯৩৩) ছিলেন কাতালোনিয়ার ১২২তম রাষ্ট্রপতি এবং স্প্যানিশ সামরিক বাহিনীর একজন কাতালান ব্যক্তিত্ব।[১][২]
তিনি সামরিক বাহিনীতে থাকাকালে লেফট্যানেন্ট-কর্নেল পদে উন্নীত হন। তিনি ১৯০৫ সালে জার্নাল লা ভেউ দ্য কাতালুনিয়ার ওপর কিছু স্প্যানিশ কর্মকর্তাদের হামলার নিন্দা করেন ও এর ফলে তাকে সেনাবাহিনী পরিত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়।[৩]
তিনি ১৯১৪ থেকে ১৯২৩ সালের মধ্যে বার্সেলোনার প্রতিনিধি ছিলেন।
১৯২২ সালে তিনি স্বাধীনতাবাদী দল এস্তাত কাতালা প্রতিষ্ঠিত করেন।[৪]
১৯২৬ সালে তিনি মিগুয়েল প্রিমো দ্য রিভেরার স্প্যানিশ একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে এক বিদ্রোহ করেন। এই বিদ্রোহ, যার উদ্দেশ্য ছিল কাতালোনিয়ার স্বাধীনতা অর্জন, এর ভিত্তি গড়ে ওঠে প্রাত্স দ্য মোলো, রৌসেলিনে।[৫]
১৯৩১ সালের নির্বাচন স্পেনের ত্রয়োদশ আলফোনসোর নির্বাসন নিয়ে আসে এবং তার দল ইআরসি এর বিজয় নিয়ে আসে। এই নির্বাচনের পরে ম্যাঁসিয়া বার্সেলোনাতে মুক্ত কাতালান প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। তবে এর কিছুকাল পরেই তিনি নতুন স্প্যানিশ প্রজাতন্ত্রে আংশিক স্বৈরশাসন মানতে নাধ্য হন। ম্যাঁসিয়া ১৯৩২ সাল থেকে ১৯৩৩ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত জেনারালিতাত-এর রাষ্ট্রপতি ছিলেন। বার্সেলোনার মন্টেজুঁয়ে পাহাড়ের মন্টেজুঁয়ে কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
২৫শে ডিসেম্বর, ১৯৩৩ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যু এনরিক প্রাঁত দ্য লাঁ রিবার ন্যায় ব্যাপক বিষাদ-বিক্ষোভ সৃষ্টি করে।[৩] তার রেখে যাওয়া সমস্তকিছু প্লাজা দ্য লাঁ ফে, মন্টেজুঁয়ে কবরস্থানে শায়িত আছে।
কাতালোনিয়ার জাতীয় সংগ্রহশালায় তার ব্যক্তিগত সংগ্রহ রেখে দেয়া হয়েছে যাতে রাষ্ট্রপতি থাকাকালে কাতালোনিয়ার ভ্রমণবিষয়ক ছবি আছে। ছবিগুলো তার পরিবারের। এরা মিসেস. তেরেসা পেরাট ও ম্যাঁসিয়ার সংগ্রহস্থলের প্রতিচ্ছবি। এই ফান্ডে এপ্রিল ১৯৩১ সাল পর্যন্ত্র দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের আগ পর্যন্ত এবং অন্যান্য রাজনৈতিক কাগজ যা ফ্রান্সেস ম্যাঁসিয়া কর্তৃক সংগৃহীত এবং উৎপাদিত; সেই সমস্ত নথিপত্র আছে। সেগুলো হতে পারে তার পারিবারিক বা ব্যক্তিগত নথি। এছাড়াও এই ফান্ডে রয়েছে জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার রাষ্ট্রপতি হবার আগে (১৯০৭-১৯৩১) একজন পার্লামেন্টের সদস্য হিসেবে তার বক্তব্য, ঘোষণা এবং সম্মেলনের নথি। এই বিষয়বস্তু ছিল মূলত কাতালান রাষ্ট্রবিষয়ক (সংস্থা, রিপোর্ট, ঘোষণা, আহবান, প্রকাশনা ইত্যাদি), কাতালান সামরিক বাহিনীবিষয়ক (সংবিধান, আইন এবং সংস্থা, মানচিত্রবিষয়ক তথ্য, ভৌগোলিক রাস্তা) এবং জেনারেল প্রিমো দ্য রিভেরার ডিরেক্টরির সময়কাল। সবশেষে রয়েছে রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন ছবির সংগ্রহ।
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী স্বয়ং, জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার কর্মরত রাষ্ট্রপতি, তবে ১৭১৬ সালে, জোসেপ দ্য ভিলামালা |
জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার রাষ্ট্রপতি ১৯৩২-১৯৩৩ |
উত্তরসূরী লুইস কোম্পানিস |
পূর্বসূরী স্বয়ং, কাতালোনিয়া প্রজাতন্ত্রের কর্মরত রাষ্ট্রপতি |
জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার রাষ্ট্রপতি ১৯৩১-১৯৩২ |
উত্তরসূরী স্বয়ং, জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার রাষ্ট্রপতি |
পূর্বসূরী এসটানিস্লাও ফিগুয়েরাস, ১৮৭৩-এ |
কাতালোনিয়া প্রজাতন্ত্রের কর্মরত রাষ্ট্রপতি ১৯৩১ |
উত্তরসূরী স্বয়ং, জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার রাষ্ট্রপতি, তবে লুইস কোম্পানিস, কাতালোনিয়া প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি হিসেবে কর্মরত, ১৯৩৪-এ |
পার্টির রাজনৈতিক কার্যালয় | ||
পূর্বসূরী নতুন শিরোনাম |
ইসি'র রাষ্ট্রপতি ১৯২২-১৯৩৩ |
উত্তরসূরী জোসেপ ডেন্সাস ই পুইগডোলারস |
পূর্বসূরী নতুন শিরোনাম |
ইআরসি'র রাষ্ট্রপতি ১৯৩১-১৯৩৩ |
উত্তরসূরী লুইস কোম্পানিস |