ফ্রেড মেস

ফ্রেড মেস
Fred Mace
১৯১৫ সালে ফ্রেড মেস
জন্ম(১৮৭৮-০৮-২২)২২ আগস্ট ১৮৭৮
মৃত্যু২১ ফেব্রুয়ারি ১৯১৭(1917-02-21) (বয়স ৩৮)
নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
পেশাঅভিনেতা
কর্মজীবন১৯০৯-১৯১৬
দাম্পত্য সঙ্গীগেরট্রুড এমিলি জনসন

ফ্রেড মেস (ইংরেজি: Fred Mace; ২২শে আগস্ট, ১৮৭৮ - ২১শে ফেব্রুয়ারি, ১৯১৭) ছিলেন একজন মার্কিন নির্বাক চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি ১৯০৯ সাল থেকে ১৯১৬ সাল পর্যন্ত ১৫৬টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। মেস ম্যাক সেনেটের অধীনে কিস্টোন স্টুডিওজের হয়ে কাজ করে পরিচিতি লাভ করেন। কিস্টোন ছাড়াও তিনি নিউ ইয়র্ক মোশন পিকচার কোম্পানি; ইউনিভার্সাল ফিল্ম ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি, ইনকরপোরেটেড; ম্যাজেস্টিক মোশন পিকচার কোম্পানি ও তার নিজের ফ্রেড মেস ফিচার ফিল্ম কোম্পানিতে কাজ করেন।[]

জীবনী

[সম্পাদনা]

মেস ১৮৭৮ সালের ২২শে আগস্ট পেনসিলভানিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পেনসিলভানিয়ার ইরিতে দন্ত চিকিৎসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি নিউ ইয়র্কে অভিনয় শুরু করেন এবং হলিউডের শুরুর দিকের তারকা অভিনেতা হয়ে ওঠেন। ১৯১০ থেকে ১৯১২ সালে তিনি বায়োগ্রাফ কোম্পানির হয়ে কাজ করেন। পরবর্তীতে তিনি নিউ ইয়র্ক মোশন পিকচার কোম্পানি ও ইউনিভার্সাল ফিল্ম ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি, ইনকরপোরেটেডের হয়ে অভিনয় করেন। তিনি কিস্টোন স্টুডিওজের অন্যতম প্রধান অভিনেতা ছিলেন। তিনি কিস্টোন পুলিশের প্রধান হিসেবে পরিচিত। এছাড়া তিনি ১৯১৩ সালে ম্যাজেস্টিক মোশন পিকচার কোম্পানিতে এবং তার নিজের ফ্রেড মেস ফিচার ফিল্ম কোম্পানিতে কাজ করেন। ১৯১৫ ও ১৯১৬ সালে তিনি অল্প কিছুদিনের জন্য পুনরায় কিস্টোনে অভিনয় করেন।[]

ফ্রেড মেস ১৯১৭ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি মাত্র ৩৮ বছর বয়সে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

নির্বাচিত চলচ্চিত্র

[সম্পাদনা]
  • দ্য লাকি টুথেক (১৯১০)
  • দ্য ভিলেন ফয়েল্‌ড (১৯১১)
  • হার অ্যাওয়েকেনিং (১৯১১)
  • হোয়াই হি গেভ আপ (১৯১১)
  • আ ভয়েস ফ্রম দ্য ডিপ (১৯১২)
  • দ্য স্পিড ডেমন (১৯১২)
  • দ্য ওয়াটার নিম্ফ (১৯১২)
  • দ্য ফ্লার্টিং হাসবেন্ড (১৯১২)
  • মেবল্‌স লাভারস (১৯১২)
  • মেবল্‌স অ্যাডভেঞ্চার্স (১৯১২)
  • আ ড্যাশ থ্রো দ্য ক্লাউড্‌স (১৯১২)
  • হেল্প! হেল্প! (১৯১২)
  • আগেম অব পুল (১৯১৩)
  • মার্ফিস আই.ও.ইউ. (১৯১৩)
  • কিউপিড ইন আডেন্টাল পার্লার (১৯১৩)
  • দ্য ব্যাংভিল পুলিশ (১৯১৩)
  • দ্য ফোরম্যান অব দ্য জুরি (১৯১৩)
  • দ্য গ্যাংস্টার্স (১৯১৩)
  • হোয়েন ড্রিমস কাম ট্রু (১৯১৩)
  • মেবল অ্যাট দ্য হুইল (১৯১৪)
  • মাই ভ্যালেট (১৯১৫)
  • ফ্যাটি অ্যান্ড দ্য ব্রডওয়ে স্টারস (১৯১৫)
  • হিজ লাস্ট সেন্ট (১৯১৬)

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Sherman, William Thomas। "On Screen With Other Famous Laughmakers"The Film Comedy of Mabel Normand: 1911-1916 (ইংরেজি ভাষায়)। Silents Are Golden। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  2. "Fred Mace"Silent era (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]