বন্দনা শিবা (জন্ম: ৫ নভেম্বর ১৯৫২) হচ্ছেন একজন ভারতীয় পণ্ডিত, পরিবেশবাদী সক্রিয় কর্মী, খাদ্য সার্বভৌমত্বের প্রবক্তা এবং পরিবর্তিত বিশ্বায়নের লেখিকা।[২] শিবা বর্তমানে দিল্লিতে বসবাস করেন, তিনি ২০টিরও অধিক বই লিখেছেন।[৩]
বন্দনা চন্ডীগড়ের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করেন, ১৯৭২ সালে বিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক এবং ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞানের স্নাতকোত্তর হন। [৮] তারপরে তিনি ১৯৭৭ সালে গুয়েলফ (অন্টারিও) বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান দর্শনে এমএ পড়তে, কানাডা যাবার আগে ভাবা পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্রে কাজ করেছিলেন, থিসিসের শিরোনামটি ছিল "চেঞ্জেস ইন দা কনসেপ্ট অফ পিরিয়ডিসিটি অফ লাইট "। [৮][৯] ১৯৭৮ সালে, তিনি ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়েরদর্শনশাস্ত্রে পিএইচডি অর্জন করেন এবং [১০] পদার্থবিদ্যা দর্শনের উপর মনোনিবেশ করেন। তার গবেষণা প্রবন্ধের শিরোনাম ছিল "হিডেন ভেরিয়েবলস এন্ড লোকালিটি ইন কোয়ান্টাম থিওরি", যার মধ্যে তিনি প্রচ্ছন্ন পরিবর্তনশীল তত্ত্বগুলির গাণিতিক ও দার্শনিক সংশ্লেষ নিয়ে আলোচনা করেছিলেন যা বেলের তত্ত্বের আওতার বহির্ভুত ছিল। [১১] পরে তিনি ব্যাঙ্গালোরেভারতীয় বিজ্ঞান সংস্থা এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট এ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং পরিবেশগত নীতি সম্পর্কিত আন্তঃশিক্ষা গবেষণা চালিয়ে যান। [৭]
বন্দনা শিবা জীববৈচিত্র্য ও আদিবাসী জ্ঞান সুরক্ষা ও বিষয়গুলির সম্মানপ্রদর্শনে তার জীবনের বেশি সময় কাটিয়েছেন। তিনি উৎপাদনশীলতা, পুষ্টি, কৃষকের আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষিতে জীববৈচিত্র্য বিকাশে কাজ করেছেন এবং ২০০৩ সালে টাইম ম্যাগাজিনের দ্বারা তিনি 'এনভায়রনমেন্টাল হিরো' হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। পাঞ্জাবের সহিংসতা, ইউনিয়ন কার্বাইডের কীটনাশক উৎপাদন কারখানা থেকে ভূপাল গ্যাস লিকের দুর্ঘটনার পর ১৯৮৪ সালে কৃষিক্ষেত্রে তার কাজ শুরু হয়েছিল। জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য তার গবেষণার ফলস্বরূপ তার বই "দ্য ভাওলেন্স অফ গ্রীন রিভোলিউশন" প্রকাশিত হয়। বন্দনা শিবা উদ্ভিদ, প্রাণী কিংবা বীজ যে মানুষের উদ্ভাবন নয় তা প্রতিষ্ঠা করতে আইন তৈরিতে সাহায্য করেন। তিনি অংশগ্রহণমূলক গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন, জমি পরিমাপের ক্ষেত্রে 'একর প্রতি উৎপাদনের' জায়গায় 'একর প্রতি পুষ্টি'কে গুরত্ব দিলে বর্তমানে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার দ্বিগুণ পুষ্টি উৎপাদন সম্ভব।[১২][১৩][১৪][১৫]
১৯৯১, ইকোলজিএন্ড পলিটিকস অফ সারভাইভাল: কনফ্লিক্টস ওভার নাচরাল রিসোরসেস ইন ইন্ডিয়া ( বাস্তুসংস্থান এবং রাজনীতি থেকে বেঁচে থাকা: দ্বন্দ্ব উপর প্রাকৃতিক সম্পদ ভারতে, Sage Publications, হাজার Oaks, ক্যালিফোর্নিয়া, আইএসবিএন০-৮০৩৯-৯৬৭২-১
১৯৯২ সালে জীববৈচিত্র্য: সামাজিক এবং পরিবেশগত দৃষ্টিকোণ (সম্পাদক); জেড প্রেস, যুক্তরাজ্য
১৯৯৩ সালে মনোকালচারস অফ দা মাইন্ড: বায়োডাইভার্সিটি , বায়োটেকনোলজি এন্ড এগ্রিকালচার মনের একক সংস্কৃতি:জীববৈচিত্র্য, জৈবপ্রযুক্তি এবং কৃষি), জেড প্রেস, নতুন দিল্লি
১৯৯৭, বায়োপাইরেসি: দা প্লান্ডার অফ নেচার এন্ড নলেজ(জৈব দখলদারি: প্রকৃতি ও জ্ঞান লুণ্ঠন)), সাউথ এন্ড প্রেস, কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেটস, আমি আইএসবিএন১-৮৯৬৩৫৭-১১-৩
২০০৫ , ইন্ডিয়া ডিভাইডেড( বিচ্ছিন্ন ভারত ) সেভেন স্টোরিস প্রেস
২০০৫, গ্লোবালাইজেসান নিউ ওয়ার্স: সিঁদ, ওয়াটার এন্ড লাইফ ফর্মস( বিশ্বায়ন এর নতুন লড়াই: বীজ, জল ও জীব বিন্যাস) উইমেনস আনলিমিটেড, নতুন দিল্লি, আইএসবিএন৮১-৮৮৯৬৫-১৭-০
২০০৫, আর্থ ডেমোক্রাসি; জাস্টিস, সাস্টেনাবিলিটি এন্ড পিস( পৃথিবীর গণতন্ত্র; বিচার, ধারণক্ষমতা এবং শান্তি), সাউথ এন্ড প্রেস, আইএসবিএন০-৮৯৬০৮-৭৪৫-X
২০০৭, ম্যানিফেস্টোস অন দা ফিউচার অফ ফুড এন্ড সিড ( ভবিষ্যতে খাদ্য ও বীজ), সম্পাদক, সাউথ এন্ড প্রেস, আইএসবিএন৯৭৮-০-৮৯৬০৮-৭৭৭-৪
২০০৭, ডেমোক্রেটাইসিং বায়োলজি: রিইনভেন্টিং বায়োলজি ফরম এ ফেমিনিস্ট( একজন নারীবাদী, ইকোলজিক্যাল এবং তৃতীয় বিশ্ব দৃষ্টিকোণ থেকে জীববিজ্ঞানের পুনঃ উদ্ভাবন, লেখক, দৃষ্টান্ত পাবলিশার্স আইএসবিএন৯৭৮-১-৫৯৪৫১-২০৪-৯
২০০৭, কার্গিল এন্ড কর্পোরেট হাইজ্যাক অফ ইন্ডিয়াস ফুড এন্ড এগ্রিকালচার, কার্গিল এবং কর্পোরেট দ্বারা ভারতের খাদ্য ও কৃষি অধিগ্রহণ), Navdanya/RFSTE, নতুন দিল্লি
↑"Sustaining Life"। Saving Species। ২৩ ডিসেম্বর ২০১১। BBC Radio 4। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৪।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Father of the Green Revolution - He Helped Feed the World!ওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে ja "Determining the Number Norman Borlaug - The Green Revolution", ScienceHeroes.com Tohtori Amy R. Piercen mukaan useimmat lukuisista arvioista yli miljardista ihmishengestä perustuvat ennustettuihin nälänhätiin, jotka jäivät toteutumatta, ja ovat epävarmoja. Piercen mukaan silti vaikutus kuolleisuuteen oli todella näin suuri, koska ravitsemus vaikuttaa niin voimakkaasti lapsikuolleisuuteen ja elinikään.