বরেলি বিমানবন্দর | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() | |||||||||||
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | সামরিক/বেসামরিক | ||||||||||
পরিচালক | ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ | ||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | |||||||||||
অবস্থান | বরেলি, উত্তরপ্রদেশ, ভারত | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ৫৭৮ ফুট / ১৭৬ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৮°২৫′২০″ উত্তর ০৭৯°২৭′০৩″ পূর্ব / ২৮.৪২২২২° উত্তর ৭৯.৪৫০৮৩° পূর্ব | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
পরিসংখ্যান (এপ্রিল ২০২১ - মার্চ ২০২২) | |||||||||||
ভারতীয় বিমান বাহিনী | |||||||||||
| |||||||||||
বরেলি বিমানবন্দর (আইএটিএ: বিইকে, আইসিএও: ভিআইবিওয়াই) হল ভারতের একটি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর। এটি বরেলি শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ৬ কিলোমিটার (৩.৭ মাইল) উত্তরে ইজ্জতনগরে ভারতীয় বিমান বাহিনীর ত্রিশুল বিমান ঘাঁটিতে অবস্থিত। বিমানবন্দরটি ভারতের উত্তরপ্রদেশ অঙ্গরাজ্যের বরেলি শহরে উড়ান পরিষেবা পরিষেবা প্রদান করে।
ত্রিশুল বিমান ঘাঁটির বেসামরিক ছিটমহলে ২০১৯ সালের ১০ই মার্চ রাজ্যের বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী নন্দ গোপাল নন্দী ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সন্তোষ গাংওয়ার কর্তৃক বরেলি বিমানবন্দরের উদ্বোধন করা হয়েছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
টার্মিনাল ভবনটি ২৫০০ বর্গ মিটার জুড়ে বিস্তৃত এবং ব্যস্ত সময়ে ১৫০ জন যাত্রী (৭৫ জন আগমন, ৭৫ জন প্রস্থান) পরিচালনা করতে পারে। ৯৫×১০০ মিটার পরিমাপের নতুন এপ্রোনটি আইএমজি নিয়মানুযায়ী একসাথে দুটি এটিআর বিমানের জন্য পার্কিং স্থান প্রদান করে এবং ১৫০ টি গাড়ির জন্য একটি কার পার্কিং এলাকা রয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ২০২১ সালের ৮ই মার্চ একটি নতুন টার্মিনাল ভবন উদ্বোধন করা হয়। ভবনটি ৩,০২০ বর্গ মিটার জুড়ে বিস্তৃত এবং ৩০০ জনের বেশি যাত্রী পরিচালনা করার ক্ষমতা রয়েছে। ভবনের মধ্যে দুটি লাগেজ কনভেয়ার বেল্ট এবং ছয়টি চেক-ইন কাউন্টার রয়েছে। টার্মিনালে এটিআর ৭২-৬০০ ধরনের বিমানের পার্কিংয়ের জন্য একটি এপ্রোন রয়েছে। এসব নির্মাণ কাজের জন্য মোট খরচ প্রায় ৭০ কোটি টাকা হবে বলে আশা করা হয়েছিল।
ত্রিশুল বিমান ঘাঁটি ভারতীয় বিমান বাহিনীর অন্যতম বৃহত্তম একটি বিমান ঘাঁটি এবং এটি সেন্ট্রাল এয়ার কমান্ডের একটি অংশ। ঘাঁটিতে সুখোই সু-৩০এমকেআই যুদ্ধবিমানের একটি স্কোয়াড্রন এবং এইচএএল ধ্রুবের একটি হেলিকপ্টার স্কোয়াড্রন রয়েছে। এই ঘাঁটিতে ৮০,০০০ ফুট (২৪,০০০ মিটার) পর্যন্ত উড়তে সক্ষম ফক্সব্যাট স্পাইপ্লেন ছিল। [৪][৫][৬] এর ভূগর্ভস্থ হ্যাঙ্গারকে এশিয়ার বৃহত্তম হিসাবে বিবেচনা করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
এয়ারপোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়া বরেলি সিভিল এনক্লেভে একটি যাত্রী টার্মিনাল নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছিল। [৭] প্রকল্পটির জন্য জেলা প্রশাসন স্থানীয় কৃষকদের কাছ থেকে ১০ hectare (২৫ একর) কিনেছিল। [৮] এএআই ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিমানবন্দরের জন্য নির্মাণ চুক্তি প্রদানের জন্য দরপত্র প্রক্রিয়া শুরু করেছিল এবং আশা করেছিল যে ২০১৮ সালের মার্চ মাসের মধ্যে নাগরিক ছিটমহল প্রস্তুত হবে। [৯] যাইহোক, আইএএফ টার্মিনালকে রানওয়ের সাথে সংযোগকারী ট্যাক্সিওয়ের বিন্যাস পরিবর্তনের অনুরোধ করেছিল। [১০] প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ট্যাক্সিওয়ে অনুমোদনের পর, যাত্রী পরিষেবা ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে শুরু হবে [১১] বলে আশা করা হয়েছিল। বেসামরিক ছিটমহল উন্নয়নের কাজ গুজরাটের আহমেদাবাদ ভিত্তিক একটি নির্মাণ সংস্থা মেসার্স এসসিসি ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রাইভেট লিমিটেডকে দেওয়া হয়েছিল এবং প্রস্তাবিত কাঠামোগুলির প্রকৌশল ও নকশার দায়িত্ব গুজরাটের ভাদোদরা ভিত্তিক একটি নকশা ও প্রকৌশল সংস্থা মেসার্স সোলকন কনসালট্যান্টসকে অর্পণ করা হয়েছিল।
বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
অ্যালায়েন্স এয়ার | দিল্লি[১২] |
ইন্ডিগো | বেঙ্গালুরু, মুম্বই[১৩] |