বসুবন্ধু | |
---|---|
জন্ম | খ্রিস্টীয় ৪র্থ শতাব্দী |
মৃত্যু | খ্রিস্টীয় ৪র্থ শতাব্দী |
পেশা | বৌদ্ধ সন্ন্যাসী |
পরিচিতির কারণ | যোগাচার সম্প্রদায়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা |
আত্মীয় | অসঙ্গ (সৎ ভাই) |
মহাযান বৌদ্ধধর্ম |
---|
বসুবন্ধু (তিব্বতি: དབྱིག་གཉེན) হলেন একজন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী, পণ্ডিত ও দার্শনিক। তার জন্মস্থান গান্ধারে। তিনি সর্বাস্তিবাদ ও সৌত্রান্তিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিকোণ থেকে অভিধর্মের উপর ভাষ্য রচনা করেন। মহাযান বৌদ্ধধর্মে তার ধর্মান্তরিত হওয়ার পর, তার সৎ ভাই অসঙ্গের সাথে, তিনি যোগাচার সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠাতা।
বসুবন্ধুর অভিধর্মকোষ তিব্বতি ও পূর্বএশীয় বৌদ্ধধর্মে ব্যাপকভাবে সমাদৃত, অ-মহাযান অভিধর্ম দর্শনের প্রধান উৎস হিসেবে। তাঁর দার্শনিক শ্লোক রচনাগুলি ভারতীয় যোগাচার অধিবিদ্যার জন্য "শুধু আবির্ভাব" (বিজ্ঞাপ্তি-মাত্র) এর মান নির্ধারণ করে। যাকে জ্ঞানতাত্ত্বিক আদর্শবাদ, রূপতত্ত্ব[১] এবং ইমানুয়েল কান্টের অতীন্দ্রিয় আদর্শবাদের কাছাকাছি হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।[২] এ ছাড়া তিনি বেশ কিছু ভাষ্য, যুক্তি, তর্ক ও ভক্তিমূলক কবিতা রচনা করেছেন।
বসুবন্ধু ভারতীয় বৌদ্ধ দার্শনিক ঐতিহ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী চিন্তাবিদদের একজন। নালন্দা মহাবিহারের সাথে তাদের সংযোগের কারণে, বসুবন্ধু ও অসঙ্গ তথাকথিত সতেরো নালন্দা পণ্ডিতের মধ্যে রয়েছেন।[৩][৪] জোডো শিনশুতে, তাকে দ্বিতীয় কুলপতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়; চ্যান বৌদ্ধধর্মে, তিনি ২১ তম পিতৃপুরুষ।
বৌদ্ধধর্ম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |