বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী | |
---|---|
![]() বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতীক | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২১ নভেম্বর ১৯৭১ |
বর্তমান অবস্থা | ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ |
সার্ভিস শাখা | ![]() ![]() ![]() |
প্রধান কার্যালয় | সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, ঢাকা সেনানিবাস |
নেতৃত্ব | |
সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক | ![]() |
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় | ![]() |
প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার | ![]() |
লোকবল | |
সামরিক বাহিনীতে সেবাদানে সক্ষম |
৮,১৯,২০,৩৮৮, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০) |
সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযুক্ত |
৬,৫৫,৩৬,৩১০ পুরুষ, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০), ৩,৫৬,১৬,০৯৩ মহিলা, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০) |
বছরে সামরিক বয়সে পৌছায় |
৩১,৭৬,৫০৫ পুরুষ (আনুমানিক ২০১০), ১৬,৮৯,৪৪২ মহিলা(আনুমানিক ২০১০) |
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ | ১,৬৩,০০০ (ranked ৩৭ তম (গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার অনুযায়ী) |
নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মিবৃন্দ | জাতিসংঘ মিশনে রয়েছে – ৬,০৯২ |
ব্যয় | |
বাজেট | ৪.৩ বিলিয়ন (২০২১-২২) |
উদ্যোগ | |
স্থানীয় সরবরাহকারী | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি বঙ্গবন্ধু বৈমানিক সেন্টার খুলনা শিপ ইয়ার্ড |
বৈদেশিক সরবরাহকারী | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
সম্পর্কিত নিবন্ধ | |
ইতিহাস | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ১৯৭২–১৯৭৫ বাংলাদেশে কমিউনিস্ট বিদ্রোহ পার্বত্য চট্টগ্রাম সংঘাত উপসাগরীয় যুদ্ধ অপারেশন ক্লিন হার্ট |
|
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী হচ্ছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী যা সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত। পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও আনসার ব্যাটালিয়ন এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডসহ অন্যান্য আধা সামরিক বাহিনীগুলো সাধারণ সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের[২] অধীনে থাকে। তবে, যুদ্ধকালীন সময়ে তারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হয়।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হল প্রধান প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান যেখানে সামরিক আইন তৈরী ও বাস্তবায়ন করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীই বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। সামরিক নীতিমালা এবং কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদানের জন্য রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর একটি ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা কমিটি রয়েছে। এই উপদেষ্টা কমিটির সদস্যরা হলেন বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর অন্তর্গত তিন বাহিনীর প্রধান, সামরিক বাহিনী বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিবগণ। এছাড়া এনএসআই, ডিজিএফআই, এবং বিজিবি এর সাধারণ পরিচালকগণ এই উপদেষ্টা পদের ক্ষমতাপ্রাপ্ত।
১৯৭১-এর ২১শে নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী গঠিত হয়। এ কারণে এই দিনটিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসাবে পালন করা হয়। এই দিনে বঙ্গভবন,সামরিক বাহিনী সদর দফতর, ঢাকা সেনানিবাস এবং দেশের প্রতিটি সামরিক প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে নির্বিচারে গণহত্যা শুরু করে। সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্য, আধা সামরিক বাহিনী, পুলিশ এবং আপামর জনগণ যে যেখানে পেরেছে সেখান থেকে বিদ্রোহ করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তোলে। আধুনিক মারণাস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উচ্চ মনোবল ও তীব্র দেশপ্রেমের শক্তিতে বলীয়ান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক প্রতিরোধের এক পর্যায়ে ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমার সীমান্ত সংলগ্ন তেলিয়াপাড়া চা-বাগানের ডাকবাংলোয় বাঙালি সামরিক কর্মকর্তাদের এক জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত বৈঠকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিদ্রোহ ঘোষণাকারী এবং প্রতিরোধ যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বাহিনীগুলোর কর্মকাণ্ডের সমন্বয় সাধনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সেক্টরসমূহ | |||
---|---|---|---|
সেক্টর এবং প্রতিষ্ঠার তারিখ | এলাকা | সেক্টর কমান্ডার | সাব সেক্টর (কমান্ডারগণ) |
সেক্টর ১ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | চট্টগ্রাম জেলা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, নোয়াখালী জেলার পূর্বাঞ্চল এলাকা এবং মুহুরী নদীর তীরবর্তী একালা। এই সেক্টরের প্রধান কার্যালয় ছিলো হারিনাতে। | • মেজর জিয়াউর রহমান – (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ১০ মে ১৯৭১) সেক্টর ১১তে স্থানান্তরিত হন • মেজর রফিকুল ইসলাম (১০ মে ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ২ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর এবং নোয়াখালী জেলার কিছু অংশ। | • মেজর খালেদ মোশাররফ – (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১)স্থানান্তরিত • মেজর এ.টি.এম. হায়দার (সেক্টর কমান্ডার ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ - ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৩ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | উত্তরে চোরামনকাঠি (শ্রীমঙ্গলের নিকটবর্তী) এবং সিলেটের মধ্যবর্তী স্থান এবং দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিঙ্গারবিল এলাকা। | • মেজর মেজর কে এম শফিউল্লাহ[৩](১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ২১ জুলাই ১৯৭১) • ক্যাপ্টেন এ.এন.এম. নূরুজ্জামান (২৩ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৪ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | উত্তরে হবিগঞ্জ জেলা দক্ষিণে কানাইঘাট পুলিশ স্টেশনের মধ্যবর্তী ভারতের সাথে ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ বর্ডার এলাকা। প্রধান কার্যালয় ছিলো করিমগঞ্জে এবং পরবর্তীতে এটি মাসিমপুরে স্থানান্তর করা হয়। | • মেজর চিত্ত রঞ্জন দত্ত (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) • ক্যাপ্টেন এ রব |
|
সেক্টর ৫ | এই সেক্টরের সীমানা ছিলো দুর্গাপুর থেকে সিলেটের ঢাকি(তামাবিল) পর্যন্ত এবং সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চলের সম্পূর্ণ বর্ডার। ভারতের সিলং-এ ছিলো এই সেক্টরের প্রধান কার্যলয়। | • মেজর মীর শওকত আলী – (৩০ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৬ | রংপুর এবং দিনাজপুর জেলার কিছু অংশ সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো পাটগ্রামের কাছাকাছি বুড়িমারিতে। | • উইং কমান্ডার মোহাম্মদ খাদেমুল বাশার – (৩০ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৭ | রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া এবং দিনাজপুর জেলার কিছু অংশ। সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো তরঙ্গপুরে। | • মেজর নাজমুল হক (২-২০ আগস্ট ১৯৭১,দুর্ঘটনায় নিহত), • মেজর কাজী নূরুজ্জামান (২১ আগস্ট - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) • সুবেদার মেজর এ রব |
|
সেক্টর ৮ | ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত এই সেক্টরের আওতায় যেসকল জেলা সমূহ ছিলো সেগুলো হল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, এবং পটুয়াখালী জেলা। মে মাসের শেষের দিকে সেক্টরসমূহের সীমানা পুনঃনির্ধারণ করা হয় এবং এই সময় সেক্টর ৮ এর অধিনে ছিলো কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা সাতক্ষীরা, এবং ফরিদপুর জেলার উত্তর অংশ। সেক্টরের মূল নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো বেনাপোলে | • মেজর আবু ওসমান চৌধুরী – Dishonorable discharge (১৫ মে - ৩০ জুন ১৯৭১) • মেজর এম. এ. মঞ্জুর – Deceased (১৫ আগস্ট ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৯ | বরিশাল, পটুয়াখালী জেলা এবং খুলনা, ফরিদপুর জেলাসমূহের কিছু অঞ্চল। | • মেজর মোহাম্মদ আবদুল জলিল – (১৭ জুলাই - ২৪ ডিসেম্বর ১৯৭১) • মেজর আবুল মঞ্জুর • মেজর জয়নাল আবেদিন |
|
সেক্টর ১০ | কোনো আঞ্চলিক সীমানা নেই। নৌবাহিনীর কমান্ডো দ্বারা গঠিত। শত্রুপক্ষের নৌযান ধ্বংসের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে পাঠানো হত। | • কমান্ডার বাংলাদেশ বাহিনীর প্রধান কার্যালয় (৩-১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১) | None. |
সেক্টর ১১ - ১০জুন ১৯৭১ | ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল জেলা এবং রংপুর, গাইবান্ধা, উলিপুর, কমলাপুর চিলমারী এলাকার কিছু অংশ। ১০ অক্টোবর পর্যন্ত সেক্টরের প্রধান কার্যালয় ছিলো তপলঢালাতে পরবর্তীতে এটি মেহেন্দ্রগঞ্জে স্থানান্তর করা হয়। | • মেজর জিয়াউর রহমান – (১৫ মে ১৯৭১ – ১০ অক্টোবর ১৯৭১) সিলেটের সেক্টর ৪ এবং ৫ -এ স্থানান্তরিত হন • মেজর আবু তাহের – (১০ অক্টোবর ১৯৭১) – ২ নভেম্বর ১৯৭১) • স্কোয়াড্রেন লিডার এম হামিদুল্লাহ খান (২ নভেম্বর ১৯৭১ – ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
বাংলাদেশ নিয়মিতভাবে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অভিযানে অংশগ্রহণ করে আসছে। ২০০৭ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে অধিকাংশ শান্তিরক্ষী বাহিনীর অধিকাংশ সদস্য নিযুক্ত ছিলেন গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, লাইবেরিয়া, লেবানন, সুদান, পূর্ব টিমোর, এবং কোত দিভোয়ার দেশগুলোতে।[৫] বাংলাদেশ এককভাবে সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য প্রেরণ করেছে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে। ২০০৭ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ ১০,৭৩৬ জন সদস্য প্রেরণ করেছে।[৬] ইরাক যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধ সত্ত্বেও বাংলাদেশ সেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি। ২০০৩ সাল থেকে লাইবেরিয়াতে শান্তিরক্ষী বাহিনী নিযুক্ত করেছে। এই সময় পর্যন্ত মোট ৩ হাজার ২০০জন সদস্য নিয়োগ করেছে। শান্তিরক্ষি বাহিনীর সদস্যরা সে দেশে দাতব্য কার্যকলাপ, অবকাঠামো উন্নয়ন ইত্যাদি কাজে সহায়তা করে।
সামরিক বাহিনীর অফিসারগণ তিন বছর সময় পর্যন্ত ভাটিয়ারির বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি, পতেঙ্গার বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি, এবং যশোরের বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স একাডেমিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন। কর্মজীবনে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ থেকে শিক্ষাগ্রহণ করেন। উচ্চ পদস্থ সামরিক অফিসারদের প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে বাংলাদেশ ডিফেন্স ইউনিভার্সিটি এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সেস। কর্ম জীবনে অনেকেই মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। সামরিক বাহিনীর মেডিকেল কোরের সদস্যদের সাধারণ মেডিকেল কলেজ থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করার পর নিয়োগ করা হয়ে থাকে। নিয়োগ প্রাপ্তির পত মেডিকেল কোরের সদস্যগণ মিলিটারি একাডেমি থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন। পরবর্তীতে পেশাদার পর্যায়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য তারা মেডিকেল কোর সেন্টার এবং আর্মড ফোর্স মেডিকেল কলেজে অংশগ্রহণ করে থাকেন। সম্প্রতি আর্মড ফোর্স মেডিকেল কলেজ থেকে ক্যাডেটগণ সরাসরি কর্মজীবনে প্রবেশ করছেন।[৭]
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর পদবিন্যাস কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারদের জন্য আলাদা আলাদা সামরিক পদবিন্যাস রয়েছে। আধা-সামরিক বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের পদবিন্যাস নৌবাহিনীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
সেনা | নৌ | বিমান | বিজিবি | কোস্ট গার্ড |
ফিল্ড মার্শাল | অ্যাডমিরাল অব দ্য ফ্লিট | মার্শাল অব দ্যা এয়ার ফোর্স | ||
জেনারেল | অ্যাডমিরাল | এয়ার চীফ মার্শাল | ||
লেফটেন্যান্ট জেনারেল | ভাইস অ্যাডমিরাল | এয়ার মার্শাল | ||
মেজর জেনারেল | রিয়ার অ্যাডমিরাল | এয়ার ভাইস মার্শাল | মেজর জেনারেল | রিয়ার অ্যাডমিরাল |
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল | কমোডর | এয়ার কমোডর | ব্রিগেডিয়ার জেনারেল | কমোডর |
কর্নেল | ক্যাপ্টেন | গ্রুপ ক্যাপ্টেন | কর্নেল | ক্যাপ্টেন |
লেফট্যানেন্ট কর্নেল | কমান্ডার | উইং কমান্ডার | লেফট্যানেন্ট কর্নেল | কমান্ডার |
মেজর | লেফটেন্যান্ট কমান্ডার | স্কোয়াড্রন লিডার | মেজর | লেফটেন্যান্ট কমান্ডার |
ক্যাপ্টেন | লেফটেন্যান্ট | ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট | ক্যাপ্টেন | লেফটেন্যান্ট |
লেফটেন্যান্ট | সাব লেফটেন্যান্ট | ফ্লাইং অফিসার | লেফটেন্যান্ট | সাব লেফটেন্যান্ট |
সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট | এক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট | পাইলট অফিসার | সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট | এক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট |
জেন্টালম্যান ক্যাডেট | মিডশিপম্যান/অফিসার ক্যাডেট | Flight Cadet |