এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ। |
Data | |
---|---|
Water coverage (broad definition) | 87% (in 2019)[১] |
Sanitation coverage (broad definition) | 61% (in 2019)[১] |
Continuity of supply | Intermittent[২][৩] |
Average urban water use (l/c/d) | 88 (2006–07, average of 11 cities)[৪] |
Average urban water and sanitation tariff (US$/m3) | 0.12 (Average of main urban areas in 2007)[৫] 0.08 (in Dhaka 2007)[৬][৭] |
Share of household metering | 18% (2007)[৪] |
Annual investment in WSS | US$0.55/capita (Average 1993/95–2000/01)[৮][৯] |
Share of self-financing by utilities | For rural areas, about one third by users themselves (2006)[১০] |
Share of tax-financing | For rural areas, about one third by the government (2006)[১০] |
Share of external financing | For rural areas, about one third by donors (2006)[১০] |
Institutions | |
Decentralization to municipalities | Full |
National water and sanitation company | None |
Water and sanitation regulator | None |
Responsibility for policy setting | Ministry of Local Government, Rural Development and Cooperatives |
Sector law | None |
No. of urban service providers | More than 200 municipalities and 2 Water Supply and Sewerage Agencies (for Dhaka and Chittagong) |
No. of rural service providers | n/a |
বাংলাদেশের পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন বলতে দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশে নিরাপদ সুপেয় পানির সরবরাহ ও গৃহস্থালি বর্জ্যপানির নিষ্পত্তির পরিস্থিতিকে বোঝানো হয়েছে।[১]
বাংলাদেশের রয়েছে অবারিত জলসম্পদ, এবং এগুলিতে দূষক পদার্থ, ব্যাকটেরিয়া ও কীটনাশকের সংক্রমণের ঝুঁকি উচ্চ।[১১] ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশের পানির উৎসগুলি ছিল ভূপৃষ্ঠস্থিত, ফলে এগুলি ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য অণুজীব দ্বারা সংক্রমিত ছিল। এইসব সংক্রমিত পানি পান করার ফলে নবজাতক ও শিশুরা প্রকট পাকান্ত্রিক রোগের শিকার হত এবং তাদের মৃত্যুহার এর ফলে উচ্চ ছিল।[১২] জাতিসংঘ শিশু তহবিল বা ইউনিসেফের মতে বাংলাদেশের প্রায় ৩৮% অধিবাসী ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত অনিরাপদ পানি পান করে।[১৩] বাংলাদেশে বর্তমানে নির্ভরযোগ্য সুপেয় পানির প্রকট অভাবের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশটির ভূপৃষ্ঠস্থ ও ভূগর্ভস্থ পানির উৎসগুলির লবণাক্ততা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার কারণ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি।[১৪]
নিরাপদ সুপেয় পানির সুবিধাগুলির মধ্যে আছে গভীর নলকূপ, ঐতিহ্যবাহী কুয়া, ভূপৃষ্ঠস্থ পানির শোধন ও বৃষ্টির পানি সংগ্রহ।[১৫] ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের আর্সেনিক দূষণের শিকার অঞ্চলগুলিতে সরকার ঐসব নিরাপদ পানি সংগ্রহ প্রযুক্তি স্থাপন করে।[১৬] ২০০০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে বাংলাদেশে আর্সেনিকযুক্ত পানি পানকারী জনগণের শতকরা হার ২৬.৬% থেকে ১২.৪%-এ নেমে আসে। এখনও প্রায় ১ কোটি ৯৪ লক্ষ বাংলাদেশী আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করে।[১৩]
পানির দাম কম ও অর্থনৈতিক কর্মদক্ষতা কম হবার জন্য বাংলাদেশের খরচ পুনরুদ্ধারের মাত্রা কম। বিশেষ করে পৌর বা নগর এলাকাগুলিতে পানি বিক্রি করে লব্ধ অর্থ দিয়ে পানি সরবরাহের খরচ মেটানো যায় না।[১৭]
২০১০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের প্রায় ৫৬% লোকের কাছে পর্যাপ্ত পয়ঃনিষ্কাশন সুবিধার লভ্য ছিল।[১৮] তবে গ্রামীণ অঞ্চলে পয়ঃনিষ্কাশনের আওতা উন্নত করার ক্ষেত্রে সম্প্রদায়ের নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ পয়ঃনিষ্কাশন নামের একটি নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় এবং এটি পয়ঃনিষ্কাশনের আওতা বৃদ্ধিতে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করা হয়।[১৯]
|name-list-style=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)