বারা দৈত্য ছেরবাতি Pseudorhombus oligodon | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | Chordata |
উপপর্ব: | Vertebrata |
মহাশ্রেণী: | Osteichthyes |
শ্রেণী: | Actinopterygii |
বর্গ: | Pleuronectiformes |
পরিবার: | Paralichthyidae |
গণ: | Pseudorhombus |
প্রজাতি: | Pseudorhombus oligodon |
দ্বিপদী নাম | |
Pseudorhombus oligodon (Bleeker, 1854) | |
প্রতিশব্দ | |
Rhombus oligodon Bleeker, 1854[১] |
বারা দৈত্য ছেরবাতি (বৈজ্ঞানিক নাম: Pseudorhombus oligodon) (ইংরেজি: Peacock flounder) হচ্ছে Paralichthyidae পরিবারের Pseudorhombus গণের একটি স্বাদুপানির মাছ।
দেহ ডিম্বাকার ও চ্যাপ্টা, মুখ নিরপেক্ষ, উপরের চোয়ালের দাঁত ছোট।[৩]
তলদেশেবাসী মাছ সমুদ্রের অভ্যন্তরেই এরা অভিপ্রায়ন করে। সমুদ্রের অগভীর, উপকূলীয় অঞ্চল, জোয়ার-ভাঁটায় প্লাবিত এলাকায় এরা বাস করে। এদের ডিম আঠালো নয় তাই পানির উপরে ভাসতে থাকে। বঙ্গোপসাগরে পাওয়া যায় ও জোয়ার-ভাঁটার নদীতে পাওয়া যায়।[৩]
আফ্রিকার পূর্ব-উপকূল থেকে অস্ট্রেলিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়।[৩]
বাংলাদেশ ও ভারতে এ মাছ মোহনা অঞ্চলের মৎস্য সম্পদের উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। মাঝে মাঝে অন্য মাছের সাথে ধরা পড়ে মিশ্র মাছ হিসেবে বাজারজাত করা হয়। এ মাছ টাটকা এবং শুটকি হিসাবে বিক্রি হয়। কিছু অঞ্চলে এ মাছ সুস্বাদু খাবার হিসাবে পরিচিত।[৩]
এ প্রজাতির মাছ তলদেশে শৈবাল ও গলিত এবং পচা খাবার খেয়ে জলজ পরিবেশ পরিষ্কার রাখে।[৩]
আইইউসিএন বাংলাদেশ (২০০০) এর লাল তালিকা অনুযায়ী এই প্রজাতিটি এখনও হুমকির সম্মুখীন নয়।[৩]
বাংলাদেশে এ মাছের সর্ব্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ১৭.৭ সেমি পর্যন্ত পাওয়া গিয়েছে।[৩]
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)।