বালীয় লিপি (অক্ষর বালি) ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬩᬮᬶ | |
---|---|
লিপির ধরন | |
সময়কাল | খ্রি. ১০০০–বর্তমান |
লেখার দিক | বাম-থেকে-ডান |
ভাষাসমূহ | বালীয় সাসাক |
সম্পর্কিত লিপি | |
উদ্ভবের পদ্ধতি | প্রত্ন-সিনাই লিপি[ক]
|
ভগিনী পদ্ধতি | বাতাক লিপি বাইবাইন লিপি জাভাই লোনতারা লিপি মাকাসার লিপি পুরাতন সুন্দা লিপি রেনকং লিপি রেজাং লিপি |
ইউনিকোড | |
U+1B00–U+1B7F | |
[ক] ব্রাহ্মী লিপির বিবর্তনের এই সোপান সর্বজন স্বীকৃত নয় | |
বালীয় লিপি, যা স্থানীয় ভাবে অক্ষর বালি এবং হনচরক নামে পরিচিত, সেটি হল একটি আবুগিদা পদ্ধতি যা ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে ব্যবহৃত হয় সাধারণত অস্ট্রোনেশীয় বালীয় ভাষা, পুরাতন জাভাই বা কাউই ভাষা এবং লেখ্যসাহিত্যের ভাষা সংস্কৃত লেখার জন্য। এরই কিছু পরিবর্তিত রূপে তৈরি লিপি সাসাক ভাষা লিখতেও ব্যবহার করা হয়, যা প্রতিবেশী লম্বক দ্বীপে ব্যবহৃত হয়।[১] লিপিটি ব্রাহ্মী লিপি থেকে উদ্ভূত এবং তাই দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আধুনিক বা বর্তমান প্রচলিত লিপিগুলির সাথে এর অনেক মিল রয়েছে। জাভাই লিপি সহ বালীয় লিপি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ব্রাহ্মী পরিবারের লিপিগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিস্তৃত এবং অলঙ্কৃত বলে বিবেচিত হয়।[২]
যদিও এই লিপির দৈনন্দিন ব্যবহার মূলত লাতিন লিপি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে, তবুও বালীয় লিপির সাথে দ্বীপের অনেক ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠানের একটি উল্লেখযোগ্য প্রচলন রয়েছে এবং এটি বালির হিন্দু ধর্মের সাথেও দৃঢ়ভাবে যুক্ত। লিপিটি আজ প্রধানত ধর্মীয় গ্রন্থ সম্বলিত তালপত্র পাণ্ডুলিপি অনুকরণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।[২][৩]
ব্রাহ্মী লিপি পরিবার |
---|
ব্রাহ্মী লিপি ও ব্রাহ্মীজাত লিপিসমূহ |
বালীয় লিপিতে ৪৭ টি অক্ষর রয়েছে, প্রতিটি মূল অক্ষরের শেষে অন্তর্নিহিত /a/ বা /ə/ স্বরবর্ণের সাথে একটি যুক্ত হয়ে একটি অক্ষরকে দেখায়, যা অক্ষরের সাথে বিশেষ বৈশিষ্ট্যসূচক স্বর-কারের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। বিশুদ্ধ বালীয় ভাষা ১৮ টি ব্যঞ্জনবর্ণ বর্ণ এবং ৯ টি স্বরবর্ণ অক্ষর দিয়ে লেখা যায়, যখন সংস্কৃত লিপ্যন্তর বা সংস্কৃত থেকে ধার করা শব্দ এবং পুরাতন জাভাই শব্দ আসে তখন বর্ণছকের বাকি অক্ষরগুলির ব্যবহার হয়। সাসাক ভাষা লেখার জন্যও সামান্য পরিবর্তিত অক্ষরের একটি ছক ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণের একটি সংযোজক রূপ বা যুক্তাক্ষর রয়েছে যাকে গ্যান্টুনগান বলা হয়, এটি পূর্ববর্তী অক্ষরের অন্তর্নিহিত অ-গোত্রের স্বরবর্ণকে লুপ্ত করে দেয়।[৪][৫]
বিরাম চিহ্নের মধ্যে একটি কমা, দাড়ি, কোলন, সেইসাথে একটি পাঠ্যের অংশ প্রবর্তন এবং শেষ করার জন্য বিশেষ চিহ্ন রয়েছে। বাদ্যযন্ত্র স্বরলিপির পিচ তথ্য নির্দেশ করার জন্য অক্ষর-সদৃশ চিহ্ন এবং বিশেষ বৈশিষ্ট্যসূচক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। শব্দের শেষ বা শুরুর সীমানা নির্দেশনা ছাড়াই শব্দ বাম থেকে ডান দিকে লেখা হয়, যাকে স্ক্রিপশিও কন্টীনুয়া বলে।[১]
অক্ষর মোদ্রে নামে "পবিত্র অক্ষর"-এর একটি ছকও রয়েছে যা ধর্মীয় গ্রন্থ এবং প্রতিরক্ষামূলক তাবিজে দেখা যায়। এগুলির বেশিরভাগই অনুরূপ অক্ষরগুলির সাথে বিশেষ উলু ক্যান্দ্রা (স্বরসদৃশ চিহ্ন) ব্যবহার করে নির্মিত হয়েছে। কিছু অতিরিক্ত অক্ষর লেখার সময়ে ব্যবহার করা হয় (চিত্রের আলংকরণ হিসাবে), যা অধ্যয়নাধীন রয়েছে এবং সেই অক্ষরগুলি যথাসময়ে বালীয় লিপির পরিবর্ধিত রূপ হিসাবে প্রস্তাবিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।[১]
বালীয় ভাষায় বর্ণকে অক্ষর (ᬅᬓ᭄ᬱᬭ) বলে এবং প্রতিটি বর্ণের শেষে একটি করে অ-স্বর যুক্ত থাকে
ব্যাঞ্জনবর্ণ সাধারণভাবে ব্যঞ্জন (ᬯ᭄ᬬᬜ᭄ᬚᬦ) বা অক্ষর ব্যঞ্জন (ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬯ᭄ᬬᬜ᭄ᬚᬦ) নামে পরিচিত। বালীয় লিপিতে ৩৩ টি ব্যঞ্জন বর্ণ আছে যার মধ্যে ১৮ টিকে বৃষাস্ত্র (ᬯᬺᬱᬵᬲ᭄ᬢ᭄ᬭ) বলে, যা সাধারণ বালীয় শব্দ লিপিবদ্ধ করতে কাজে লাগে। বাকি ১৫ টিকে শ্বললিত (ᬰ᭄ᬯᬮᬮᬶᬢ) বলে, এগুলি বালীয় ভাষার সংস্কৃত ও কাউই ভাষা থেকে আগত ঋণশব্দগুলির প্রতিবর্ণীতে ব্যবহার হয়। ব্যঞ্জনবর্ণগুলি সংস্কৃতের মতো বা ধ্রুপদী হনচরক পদ্ধতিতে সাজানো হয়।
স্বরবর্ণগুলি ধ্রুপদী হনচরক পদ্ধতিতে সাজানো যেতে পারে। ক্রমটি আজি সাকার পৌরাণিক কাহিনী বর্ণনা করে চারটি পদের একটি কবিতা তৈরি করে। তবে, হনচরক ক্রমে অক্ষর বৃষাস্ত্রের বর্ণগুলিই শুধু সজ্জিত থাকে, শ্বললিত বর্ণগুলি নয়। যদিও এই সারণির নিচে অক্ষর শ্বললিতগুলিকেও স্থান দেওয়া হয়েছে।
ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬯ᭄ᬬᬜ᭄ᬚᬦ Aksara Wianjana ব্যঞ্জনবর্ণ | ||||||||||||||||||
ছড়া | প্রথম সারি | দ্বিতীয় সারি | তৃতীয় সারি | চতুর্থ সারি | ||||||||||||||
আধ্বব | [হ] | [ন] | [চ] | [র] | [ক] | [দ] | [ত] | [স] | [ওয়] | [ল] | [ম] | [গ] | [ব] | [ঙ] | [প] | [জ] | [য়] | [ঞ] |
অক্ষর লাতিন লাতিন প্রতিবর্ণী |
ha | na | ca | ra | ka | da | ta | sa | wa | la | ma | ga | ba | nga | pa | ja | ya | nya |
বৃষাস্ত্র ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬯᬺᬱᬵᬲ᭄ᬢ᭄ᬭ |
ᬳ | ᬦ | ᬘ | ᬭ | ᬓ | ᬤ | ᬢ | ᬲ | ᬯ | ᬮ | ᬫ | ᬕ | ᬩ | ᬗ | ᬧ | ᬚ | ᬬ | ᬜ |
শ্বললিত ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬰ᭄ᬯᬮᬮᬶᬢ |
ᬡ | ᬙ | ᬔ | ᬥ ᬟ ᬠ |
ᬣ ᬝ ᬞ |
ᬰ ᬱ |
ᬖ | ᬪ | ᬨ | ᬛ |
অন্যান্য ব্রাহ্মী লিপি থেকে উদ্ভূত লিপিগুলির মতোই বালীয় লিপিকেও সংস্কৃত বর্ণসজ্জার ছাঁচে সাজানো যায়। এভাবে বালীয় লিপি বেদাঙ্গ শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত হয়।
Aksara Wianjana ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬯ᭄ᬬᬜ᭄ᬚᬦ ব্যঞ্জনবর্ণ | ||||||||
Warga (উচ্চারণমূল বা বর্গ) |
Pancawalimukha ᬧᬗ᭄ᬘᬯᬮᬷᬫᬸᬔ |
Ardhasuara ᬅᬭ᭄ᬥᬲ᭄ᬯᬭ (অর্ধস্বর) |
Ūṣma ᬊᬱ᭄ᬫ (উষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি) |
Wisarga ᬯᬶᬲᬭ᭄ᬕ (কণ্ঠনালীয়) | ||||
অঘোষ ব্যঞ্জনধ্বনি | ঘোষ ব্যঞ্জনধ্বনি | Anunāsika ᬅᬦᬸᬦᬲᬶᬓ নাসিক্য ব্যঞ্জনধ্বনি | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
Alpaprāṇa ᬅᬮ᭄ᬧᬧ᭄ᬭᬵᬡ অল্পপ্রাণ |
Mahāprāṇa ᬫᬵᬳᬵᬧ᭄ᬭᬵᬡ মহাপ্রাণ |
Alpaprāṇa ᬅᬮ᭄ᬧᬧ᭄ᬭᬵᬡ অল্পপ্রাণ |
Mahāprāṇa ᬫᬵᬳᬵᬧ᭄ᬭᬵᬡ মহাপ্রাণ | |||||
Kaṇṭhya ᬓᬡ᭄ᬞ᭄ᬬ (পশ্চাত্তালব্য বা কণ্ঠ্য) |
ᬓ [ক] ক ক1 |
ᬔ [খ] খ মহাপ্রাণ ক |
ᬕ [গ] গ গ1 |
ᬖ [ঘ] ঘ গ গোরা |
ᬗ [ঙ] ঙ ঙ1 |
ᬳ [হ] হ হ12 | ||
Tālawya ᬢᬵᬮᬯ᭄ᬬ (তালব্য) |
ᬘ [চ] চ চ মুর্চ1 |
ᬙ [ছ] ছ চ লাছা3 |
ᬚ [জ] জ জ1 |
ᬛ [ঝ] ঝ জ জেরা |
ᬜ [ঞ] ঞ ঞ1 |
ᬬ [য়] য় য়1 |
ᬰ [শ] শ শ সাগা |
|
Mūrdhanya ᬫᬹᬭ᭄ᬠᬜ (মূর্ধন্য) |
ᬝ [ট] ট ট লাতিক |
ᬞ [ঠ] ঠ ট লাতিক মহাপ্রাণ5 |
ᬟ [ɖa] ড ড মুর্দ অল্পপ্রাণ4 |
ᬠ [ঢ] ঢ ড মুর্দ মহাপ্রাণ5 |
ᬡ [ণ] ণ ণ রামবাত |
ᬭ [র] র র1 |
ᬱ [ষ] ষ ষ সাপা | |
Dantya ᬤᬦ᭄ᬢ᭄ᬬ (দন্ত্য) |
ᬢ [ত] ত ত1 |
ᬣ [থ] থত তাওয়া |
ᬤ [দ] দ দ লিনদুং1 |
ᬥ [ধ] ধ দ মদু |
ᬦ [ন] ন ন কোজোং1 |
ᬮ [ল] ল ল1 |
ᬲ [স] স স দন্তি16 | |
Oṣṭhya ᬑᬱ᭄ᬞ᭄ᬬ (ওষ্ঠ্য/উভয়ৌষ্ঠ্য) |
ᬧ [প] প প1 |
ᬨ [ফ] ফ প কাপাল |
ᬩ [ব] ব ব1 |
or ᬪ [ভ] ভ ব কেমবাং7 |
ᬫ [ম] ম ম1 |
ᬯ [ওয়] ওয় ওয়1 |
^1 বৃষাস্ত্র। এগুলির ধ্রুপদী ক্রম হল: হ ন চ র ক / দ ত শ ওয় ল / ম গ ব ঙ / প জ য় ঞ।
^2 কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যঞ্জনধ্বনি হ উচ্চারিত হয় না, যেমন ᬳᬸᬚᬦ᭄ অর্থাৎ হুজান (অর্থ - বৃষ্টি) এটি উজান উচ্চারিত হয়।[৬]
^3 ছ লাচার আসল ব্যবহারিক রূপ পাওয়া যায় না, কারণ বালীয় ভাষায় এর শুধু যুক্তব্যঞ্জন আকার উপলব্ধ।[৭] যদিও এর স্বতন্ত্র রূপ ইউনিকোডে রয়েছে।[৮]
^4 অল্পপ্রাণ ^5 মহাপ্রাণ
^6 আসলে এটি দন্তমূলীয় ব্যঞ্জনধ্বনি হলেও ঐতিহ্যগতভাবে দন্ত্য ব্যঞ্জনধ্বনি হিসেবে চিহ্নিত।
^7 এর দুটি রূপের মধ্যে পুরাতন রূপটি অধিক ব্যবহৃত হয়।
স্বরবর্ণকে স্বর (ᬲ᭄ᬯᬭ) বা aksara suara (ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬲ᭄ᬯᬭ) বলা হয়। স্বরবর্ণগুলি প্রাথমিক অবস্থানে উপস্থিত হলে তা স্বাধীন অক্ষর হিসাবে লেখা যেতে পারে। এগুলি নিম্নলিখিত তালিকায় বর্ণনা করা হল:
Aksara suara ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬲ᭄ᬯᬭ স্বরবর্ণ | ||||||||||
Warga(উচ্চারণমূল বা বর্গ) | Aksara suara hŗeşua ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬲ᭄ᬯᬭᬳᬺᬱ᭄ᬯ (হ্রস্বস্বর) |
Aksara suara dirgha ᬅᬓ᭄ᬱᬭᬲ᭄ᬯᬭᬤᬷᬭ᭄ᬖ (দীর্ঘস্বর) | ||||||||
বালীয় লিপি | বালীয় লিপি | বাংলা প্রতিবর্ণ | আধ্বব | নাম | নাম | বালীয় লিপি | বালীয় লিপি | বাংলা প্রতিবর্ণ | আধ্বব | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
Kaṇṭhya ᬓᬡ᭄ᬞ᭄ᬬ (কণ্ঠ্য) |
ᬅ | অ | [অ] | অ কার | ᬆ | আ | [আ] | |||
Tālawya ᬢᬵᬮᬯ᭄ᬬ (তালব্য) |
ᬇ | ই | [ই] | ই কার | ᬈ | ঈ | [ঈ] | |||
Mūrdhanya ᬫᬹᬭ᭄ᬠᬜ (মূর্ধন্য) |
ᬋ | ঋ | [ঋ] | র রেপ | ᬌ | ৠ | [ৠ] | |||
Dantya ᬤᬦ᭄ᬢ᭄ᬬ (দন্ত্য) |
ᬍ | ঌ | [ঌ] | ল লেঙ্গ | ᬎ | ৡ | [ৡ] | |||
Oṣṭhya ᬑᬱ᭄ᬞ᭄ᬬ (ওষ্ঠ্য) |
ᬉ | উ | [উ] | উ কার | ᬊ | ঊ | [ঊ] | |||
Kaṇṭha-Tālawya ᬓᬡ᭄ᬞ᭄ᬬᬢᬵᬮᬯ᭄ᬬ (কণ্ঠ্য তালব্য) |
ᬏ | এ | [এ] [এ] |
এ কার | এরসন্য | ᬐ | ঐ | [ঐ] | ||
Kaṇṭha-Oṣṭhya ᬓᬡ᭄ᬞ᭄ᬬᬑᬱ᭄ᬞ᭄ᬬ (কণ্ঠ্য ওষ্ঠ্য) |
ᬑ | ও | [ও] [ও] |
ও কার | ᬒ | ঔ | [ঔ] |
গান্তুঙ্গান (ᬕᬦ᭄ᬢᬸᬗᬦ᭄) (যুক্তব্যঞ্জন) এবং গেম্পেলান (ᬕᬾᬫ᭄ᬧᬾᬮᬦ᭄) (কারযুক্ত ব্যঞ্জন) ব্যবহার করা হয় দুটি ব্যঞ্জনের স্বরধ্বনি ব্যতীত মিলিত উচ্চারণ বোঝাতে, এই স্বরহীন অংশগুলিকে আদেগ-আদেগ বলা হয় এবং সাধারণত বাক্যের মাঝে এগুলি বসে না। এইভাবে, ব্রাহ্মী লিপি পরিবারের (যেমন জাভাই লিপি) অন্যান্য সদস্য হিসাবে, ব্যঞ্জনবর্ণের যুক্তাক্ষরগুলি অভিলিপ্তভাবে লেখা হয়। প্রতিটি ব্যঞ্জন বর্ণের একটি সংশ্লিষ্ট হয় গান্তুঙ্গান বা গেম্পেলান থাকে (শুধুমাত্র পা, ফা, সা এবং ষা এর জন্য) এবং গান্তুঙ্গান এবং গেম্পেলানের উপস্থিতি যে অক্ষরের সাথে যুক্ত করা হয়েছে তার অন্তর্নিহিত স্বরবর্ণটির থেকে অ-ধ্বনিকে বাদ দেওয়া হয়। উদাহরণ হিসাবে, যদি ন বর্ণের সাথে দ বর্ণের যুক্তাক্ষর তৈরি হয় তবে পরবর্তী শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ (◌᭄ᬤ) এইভাবে (ᬦ᭄ᬤ) ন এর নিচে জুড়ে যায়।