বালু নদী | |
বালু নদীর উপনদী, টঙ্গী স্টেশনের কাছে
| |
দেশ | বাংলাদেশ |
---|---|
অঞ্চল | ঢাকা বিভাগ |
জেলাসমূহ | গাজীপুর জেলা ঢাকা জেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলা |
উৎস | পারুলি নদী সুতিয়া নদী |
মোহনা | শীতলক্ষ্যা নদী |
দৈর্ঘ্য | ৪৪ কিলোমিটার (২৭ মাইল) |
বালু নদী বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের গাজীপুর, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৪৪ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৭৯ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক বালু নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ৪৬।[১]
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের উত্তর-পূর্ব এলাকা দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। এটি বেলাই বিল ও ঢাকার উত্তর-পূর্ব বিস্তীর্ণ জলাভূমির উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ডেমরার কাছে শীতলক্ষ্যা নদীতে গিয়ে পড়েছে। শীতলক্ষ্যার সাথে কাপাসিয়ার কাছে সুতি নদীর মাধ্যমেও এর একটা ক্ষীণ যোগাযোগ ছাড়াও টঙ্গী খালের মাধ্যমে তুরাগ নদীর এসে মিলিত হয়েছে। বর্ষা মৌসুমে বালু নদী শীতলক্ষ্যা ও তুরাগের পানি বহন করে। এই নদীর গুরুত্ব হচ্ছে, এটি স্থানীয় পানি নিষ্ক্রমণ আর নৌ-পরিবহন অব্যাহত রাখা।[২] বালু নদীর অববাহিকায় প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিপাত হলেও তীরবর্তী বা অববাহিকা এলাকা কয়েক ঘন্টার মধ্যে শুকিয়ে যায়।[৩]
সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপরে সময়োচিত নদী ড্রেজিং প্রকল্প বাস্তবায়নের অভাবে বালু নদীটি বর্তমানে মরা নদীতে পরিণত হয়েছে। প্রচণ্ড খরস্রোতা এই নদীটিতে প্রতি বছরের ৬/৭ মাসই পানিশূন্যতা বিরাজ করছে।[৪]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বাংলাদেশের নদী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |