বিধু বিনোদ চোপড়া | |
---|---|
পাঞ্জাবি: ਵਿਧੂ ਵਿਨੋਦ ਚੋਪੜਾ | |
![]() 'পিকে' চলচ্চিত্রের ডিভিডি প্রকাশকালে চোপড়া, মার্চ ২০১৫ | |
জন্ম | |
মৃত্যু | |
মাতৃশিক্ষায়তন | ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া |
পেশা | চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার, অভিনেতা |
কর্মজীবন | ১৯৭৬-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | রেনু সলুজা (বি. ১৯৭১; বিচ্ছেদ. ১৯৮৩) শবনম সুখদেব (বি. ১৯৮৩; বিচ্ছেদ. ১৯৮৯) অনুপমা চোপড়া (বি. ১৯৯০) |
সন্তান | ৩, জুনি চোপড়া ও অগ্নি চোপড়া-সহ |
পিতা-মাতা | ডি এন চোপড়া (পিতা) |
আত্মীয় | রামানন্দ সাগর (সৎ ভাই) |
পুরস্কার | পূর্ণ তালিকা |
ওয়েবসাইট | vinodchoprafilms |
বিধু বিনোদ চোপড়া (পাঞ্জাবি: ਵਿਧੂ ਵਿਨੋਦ ਚੋਪੜਾ, জন্ম: ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৫২) হলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার, ও অভিনেতা। তিনি ৪টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ১১টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, ৩টি আইফা পুরস্কারসহ আরও বেশ কয়েকটি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি অপরাধ নাট্যধর্মী পরিন্দা (১৯৮৯), দেশাত্মবোধক প্রণয়মূলক নাট্যধর্মী ১৯৪২: আ লাভ স্টোরি (১৯৯৪), মারপিট নাট্যধর্মী মিশন কাশ্মীর (২০০০) ও জীবনীমূলক নাট্যধর্মী টুয়েলভথ ফেল (২০২৩) চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য সুপরিচিত। এছাড়া তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান বিনোদ চোপড়া ফিল্মস থেকে মুন্না ভাই এমবিবিএস (২০০৩), লাগে রাহো মুন্না ভাই (২০০৬), থ্রি ইডিয়টস (২০০৯), পিকে (২০১৪) ও সঞ্জু (২০১৮)-এর মত সমাদৃত চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে।
চোপড়া মুন্না ভাই এমবিবিএস, লাগে রাহো মুন্না ভাই, ও থ্রি ইডিয়টস চলচ্চিত্রের জন্য তিনবার পরিছন্ন বিনোদন প্রদানকারী সেরা জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং দ্বিতীয়োক্ত চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি পরিন্দা ও টুয়েলভথ ফেল চলচ্চিত্রের জন্য দুইবার শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।
বিধু ১৯৫২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ডি এন চোপড়া এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা রামানন্দ সাগর তার সৎ ভাই।[১] তিনি পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত।[২] তার পিতা পাকিস্তানের পেশোয়ার থেকে ভারতে আসেন। তিনি শ্রীনগরের ডিএভি স্কুলে পড়াশুনা করে। বিএ পাশ করার পর তিনি পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ায় চলচ্চিত্র বিষয়ে পড়াশুনা করেন। সেখানে তিনি হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায় ও ঋত্বিক ঘটকের সান্নিধ্য লাভ করেন।[৩]
চোপড়া ১৯৭৬ সালে চলচ্চিত্র বিষয়ে পড়াশুনা করার সময় তার প্রথম ডিপ্লোমা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র মার্ডার অ্যাট মাঙ্কি হিল নির্মাণ করেন। ছবিটি শ্রেষ্ঠ গবেষণামূলক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীর চলচ্চিত্র হিসেবে গুরু দত্ত স্মারক পুরস্কার লাভ করে। তার পরবর্তী স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র অ্যান এনকাউন্টার উইথ ফেসেস (১৯৭৮) এ তিনি ভারতের বঞ্চিত শিশুদের অধিকার বিষয়ে দৃষ্টিপাত করেন। ছবিটি শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্র (শর্ট সাবজেক্ট) বিভাগে একাডেমি পুরস্কারএকাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে। এছাড়া ছবিটি ১৯৮০ সালে টাম্পিয়ার চলচ্চিত্র উৎসবে গ্রঁ প্রিঁ লাভ করে।
তার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র সাজায়ে মউত সাদাকালোয় চিত্রায়িত হয়। ছবিটি রচনা ও পরিচালনা করেন তিনি। এতে অভিনয় করেন নাসিরুদ্দিন শাহ্ ও সম্পাদনা করেন রেনু সলুজা, দুজনেই ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ায় তার সহপাঠী ছিলেন। তার পরিচালিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র খামোস ১৯৮৫ সালে মুক্তি পায়। এই চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি প্রযোজনায় নাম লেখান। পাশাপাশি ছবিটির চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনা করেন। ১৯৮৯ সালে তার পরবর্তী চলচ্চিত্র পরিন্দা মুক্তি পায়। তিনি এই ছবিটি রচনা, পরিচালনা ও প্রযোজনা করেন। ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে ও ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে এবং চোপড়া ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পরিচালক পুরস্কার লাভ করেন।
১৯৯৪ সালে তার রচনা, পরিচালনা ও প্রযোজনায় ১৯৪২: আ লাভ স্টোরি ছবিটি মুক্তি পায়। ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে এবং ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার ও ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পরিচালক পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে। চার বছর পর ১৯৯৮ সালে তার প্রযোজনা, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় মুক্তি পায় করীব। ২০০০ সালে কাশ্মীর যুদ্ধ নিয়ে নির্মাণ করেন মিশন কাশ্মীর। ছবিটি সমাদৃত হয় এবং ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার ও ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পরিচালক পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে। চোপড়া শ্রেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে জি সিনে পুরস্কার লাভ করেন।
২০০৩ সালে তার প্রযোজনায় রাজকুমার হিরানী নির্মাণ করেন মুন্না ভাই এমবিবিএস। হিরানীর সাথে যৌথভাবে চিত্রনাট্যকারের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ছবিটি হিতকর বিনোদন প্রদানকারী শ্রেষ্ঠ জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। চোপড়া ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং হিরানীর সাথে যৌথভাবে ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৫ সালে তার প্রযোজনায় প্রদীপ সরকার নির্মাণ করেন পরিণীতা। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত পরিণীতা উপন্যাস অবলম্বনে প্রদীপ সরকারের সাথে চিত্রনাট্য রচনা করেন। ছবিটি পরিচালনার জন্য প্রদীপ পরিচালকের শ্রেষ্ঠ প্রথম চলচ্চিত্রের জন্য ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার লাভ করেন এবং চোপড়া ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজকের মনোনয়ন লাভ করেন।
২০০৬ সালে মুন্না ভাই এমবিবিএস (২০০৩) এর অনুবর্তী পর্ব লাগে রাহো মুন্না ভাই প্রযোজনা করেন এবং অভিজাত জোশি ও রাজকুমার হিরানীর সাথে যৌথভাবে কাহিনী ও চিত্রনাট্য রচনা করেন। এটি পরিচালনা করেন হিরানী। ছবিটি হিতকর বিনোদন প্রদানকারী শ্রেষ্ঠ জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে এবং ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের মনোনয়ন লাভ করে। চোপড়া শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার বিভাগে অভিজাত জোশি ও হিরানীর সাথে যৌথভাবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, জি সিনে পুরস্কার ও আইফা পুরস্কার লাভ করেন ও ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং হিরানীর সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৭ সালে তার রচনা, প্রযোজনা ও পরিচালনায় মুক্তি পায় একলব্য: দ্য রয়্যাল গার্ড। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন অমিতাভ বচ্চন। ছবিটি সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র হিসেবে একাডেমি পুরস্কারের জন্য ভারতীয় নিবেদন হিসেবে একাডেমি পুরস্কারে প্রেরণ করা হয়।[৪]
২০০৮ সালে তার সহ-চিত্রনাট্যকার অভিজাত জোশি চিত্রনাট্য রচনা বিষয়ক এক সম্মেলনে বলেন চোপড়া চিত্রনাট্য রচনায় তিনটি অনুশাসন মেনে চলেন। প্রথমত, বিনোদন প্রদান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, বিনোদন প্রদানকালে নিজেকে বিক্রি করে দেওয়া যাবে না। তৃতীয়ত, সব চলচ্চিত্রকে নিজের শেষ চলচ্চিত্র হিসেবে দেখতে হবে।
চোপড়া প্রযোজিত পরবর্তী চলচ্চিত্র থ্রি ইডিয়টস (২০০৯) বলিউডের অন্যতম ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র। রাজকুমার হিরানী পরিচালিত চলচ্চিত্রটি সে বছর সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড করে এবং বেশ কিছু পুরস্কার জিতে নেয়। ছবিটি হিতকর বিনোদন প্রদানকারী শ্রেষ্ঠ জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের জন্য স্টারডাস্ট, স্ক্রিন, জি সিনে, ও আইফা পুরস্কার লাভ করে। চোপড়া শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে অভিজাত জোশি ও হিরানীর সাথে যৌথভাবে ফিল্মফেয়ার, আইফা, ও স্ক্রিন পুরস্কার লাভ করেন।
চোপড়া ২০১২ সালে ফেরারি কি সওয়ারি ও ২০১৪ সালে পিকে চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন। পিকের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজকের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৫ সালে তিনি তার প্রথম ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র ব্রোকেন হর্সেস নির্মাণ করেন। এটি তার পরিচালিত পরিন্দা (১৯৮৯) এর ইংরেজি সংস্করণ।[৫]
বিধু বিনোদ চোপড়া ১৯৭১ সালে তার সহকর্মী ও বান্ধবী রেনু সলুজাকে বিয়ে করেন। কিন্তু রেনুর সন্তান নিয়ে অসম্মতি থাকায় ১৯৮৩ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়। এরপরও তাদের বন্ধুত্ব রয়ে যায় এবং রেনু চোপড়ার চলচ্চিত্রের সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন। রেনু ২০০০ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। রেনুর সাথে বিচ্ছেদের পর চোপড়া স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা এস সুখদেবের কন্যা শবনম সুখদেবকে বিয়ে করেন। তার সাথেও ১৯৮৯ সালে বিচ্ছেদ হয়। পরে তিনি ১৯৯০ সালে চলচ্চিত্র বিষয়ক সাংবাদিক ও সমালোচক অনুপমা চোপড়াকে বিয়ে করেন।[৬] তাদের দুই মেয়ে - অগ্নি চোপড়া ও জুনি চোপড়া। ২০১৭ সালে জানুয়ারিতে মাত্র ১৫ বছর বয়সে জুনির উপন্যাস দ্য হাউস দ্যাট স্পোক প্রকাশিত হয়।[৭]
প্রতি ১০ বছর অন্তর অনুষ্ঠিত সাইট এন্ড সাউন্ড জরিপে সমসাময়িক পরিচালকদের সর্বকালের সেরা ১০টি চলচ্চিত্রের নাম পছন্দ করার জন্য আহ্বান করা হয়। ২০১২ সালে এই জরিপে বিধু বিনোদ চোপড়া নিম্নোক্ত ১০টি চলচ্চিত্রের নাম উল্লেখ করেনঃ[৮]
বছর | চলচ্চিত্রের শিরোনাম | ভূমিকা | টীকা |
---|---|---|---|
১৯৭৬ | মার্ডার অ্যাট মাঙ্কি হিল | পরিচালক, অভিনেতা (আখতার) | ডিপ্লোমার জন্য নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র |
১৯৭৮ | অ্যান এনকাউন্টার উইথ ফেসেস | পরিচালক | প্রামাণ্যচিত্র |
১৯৮১ | সাজায়ে মউত | পরিচালক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, সংলাপ রচয়িতা | প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র |
১৯৮৩ | জানে ভী দো ইয়ারো | অভিনেতা (দশাসনা) | |
১৯৮৫ | খামোস | পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার | |
১৯৮৫ | আনকাহিঁ | অভিনেতা (পটবর্ধন) | |
১৯৮৯ | পরিন্দা | পরিচালক, প্রযোজক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, অভিনেতা (লাশ) | বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পরিচালক পুরস্কার |
১৯৯৪ | ১৯৪২: আ লাভ স্টোরি | পরিচালক, প্রযোজক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার | |
১৯৯৮ | করীব | পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার | |
২০০০ | মিশন কাশ্মীর | পরিচালক, প্রযোজক | |
২০০৩ | মুন্না ভাই এমবিবিএস | প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার | বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য পুরস্কার |
২০০৫ | পরিণীতা | নির্বাহী প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার, সংলাপ রচয়িতা | |
২০০৬ | লাগে রাহো মুন্না ভাই | প্রযোজক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্য সহযোগী, গীতিকার | বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ কাহিনী পুরস্কার |
২০০৭ | একলব্য: দ্য রয়্যাল গার্ড | পরিচালক, প্রযোজক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, সংলাপ রচয়িতা | |
২০০৯ | থ্রি ইডিয়টস | প্রযোজক, চিত্রনাট্য সহযোগী | বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য পুরস্কার |
২০১২ | ফেরারি কি সওয়ারি | প্রযোজক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার | |
২০১৪ | পিকে | প্রযোজক | |
২০১৫ | ব্রোকেন হর্সেস | পরিচালক, প্রযোজক | ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র |
২০১৬ | ওয়াজির | প্রযোজক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার |
বিধু বিনোদ চোপড়া ১৯৮৯ সালের পরিন্দা চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালক, ২০০৩ সালে মুন্না ভাই এমবিবিএস এর জন্য শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য, ২০০৬ সালের লাগে রাহো মুন্না ভাই এর জন্য শ্রেষ্ঠ কাহিনী এবং ২০০৯ সালের থ্রি ইডিয়টস এর জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজক ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।
|তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)