বিনায়ক দামোদর সাভারকর | |
---|---|
জন্ম | ২৮ মে ১৮৮৩ |
মৃত্যু | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ |
মৃত্যুর কারণ | প্রায়োপবেশন (অনশন) |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
শিক্ষা | Fergusson College, Pune; University of Bombay; Gray's Inn |
পরিচিতির কারণ | ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন, হিন্দুত্ব |
রাজনৈতিক দল | অখিল ভারতীয় হিন্দু মহাসভা |
দাম্পত্য সঙ্গী | যমুনাবাই |
সন্তান | ৩ |
বিনায়ক দামোদর সাভারকর (মারাঠি: विनायक दामोदर सावरकर বিনায়ক দামোদর সাবরকর) (মে ২৮, ১৮৮৩ – ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯৬৬)।[১][২]
লন্ডনে থাকাকালীন সাভারকর ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন। সাভারকরকে হিন্দুত্ব রাজনৈতিক মতাদর্শের প্রবক্তা বলে গণ্য করা হয়। তিনি নাৎসিবাদকে প্রশংসা করেছিলেন।[৩][৪] তিনি হিন্দু জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রবক্তা ছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন সব ধর্ম ও আদর্শের উপরে উঠে সবাই নিজেকে আগে ভারতীয় ভাবুক।[৫] আধুনিক হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলগুলো সাভারকরকে পরম পূজনীয় হিসাবে সম্মান করে না।সাভারকর অভিনব ভারত সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি হিন্দু মহাসভার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইতিহাস বিখ্যাত নাসিক ষড়যন্ত্র মামলার দ্বিতীয় পর্যায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছিল সাভারকরকে। তার বিরুদ্ধে বিপ্লবীদের ব্রাউনিং পিস্তল সরবরাহ করার অভিযোগ ওঠে। ১৯১১ সালের ৩০ জানুয়ারি মামলার চূড়ান্ত বিচারে দীর্ঘ ২৫ বছর সশ্রম কারাবাস হয় তার।
মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের সাথে সাভারকর জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়।[৬][৭][৮]
হিন্দু রাজনীতি |
---|
রাজনীতি প্রবেশদ্বার ভারত সরকার প্রবেশদ্বার হিন্দুধর্ম প্রবেশদ্বার |
In 1938, during the course of a public speech in Delhi, V.D. Savarkar congratulated Hitler for pursuing his policies
|সংবাদপত্র=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তিনি জেলে থাকা কালীন বিখ্যাত মহাকাব্য কমলা লিখেন