বিশ্ব দুগ্ধ দিবস | |
---|---|
ধরন | আন্তর্জাতিক |
তাৎপর্য | বিশ্বব্যাপী খাদ্য হিসেবে দুধের গুরুত্ব স্বীকার করা |
তারিখ | ১ জুন |
পরবর্তী আয়োজন | ১ জুন ২০২৫ |
সংঘটন | বার্ষিক |
প্রথম বার | ২০০১ |
শুরু হয়েছে | খাদ্য ও কৃষি সংস্থা |
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস বৈশ্বিক খাদ্য হিসেবে দুধের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠন খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ঘোষিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস।[১] ২০০১ সাল থেকে প্রতিবছর ১ জুন দিবসটি পালিত হয়।[২] ডেইরি খাতের কার্যক্রম বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্য নিয়ে দিনটি উদযাপিত হয়। মানুষের জীবন ধারণের জন্য দুধের গুরুত্ব অসীম। সেই কথা মাথায় রেখে এই দিবসের তাৎপর্য অনেক।
খাদ্য ও কৃষি সংস্থা সর্বপ্রথম ২০০১ সালে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উদযাপনের জন্য ১ জুনকে নির্ধারণ করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বছরের এই সময়েই দুগ্ধ দিবস উদযাপিত হতো। দিবসটি দুধ এবং দুগ্ধ শিল্পের সাথে সম্পৃক্ত কার্যক্রমে আরো মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ প্রদান করে।
২০১৬ সাল নাগাদ বিশ্বের প্রায় ৪০টি দেশে দুগ্ধ দিবস উদযাপিত হয়। এ দিন জাতীয় অর্থনীতিতে দুগ্ধ শিল্পের গুরুত্ব তুলে ধরে বিভিন্ন কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়।[৩]
বিশ্ব দুগ্ধ প্লাটফর্ম ২০১৮ ও ২০১৯ সালের দুগ্ধ দিবস উদযাপনের জন্য ‘‘এক গ্লাস বৃদ্ধি কর’’ (রেইজ এ গ্লাস; হ্যাশট্যাগ: #WorldMilkDay) নামে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছে।
দুগ্ধজাত অমূলক স্বাস্থ্যবিষয়ক দাবি ও সেই সাথে দুগ্ধ শিল্পে প্রাণী নির্যাতনের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে ২২ আগস্ট ‘‘বিশ্ব শিল্প দুগ্ধ দিবস’’ এর আয়োজন করা হয়েছে। কার্যক্রমটিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সমর্থকেরা হ্যাশট্যাগ #WorldPlantMilkDay ব্যবহার করেন।[৪]