জেনারেল বিশ্বনাথ শর্মা পিভিএসএম, এভিএসএম, এডিসি | |
---|---|
ডাকনাম | টিচ সানি |
জন্ম | লন্ডন, যুক্তরাজ্য | ৪ জুন ১৯৩০
আনুগত্য | ভারত |
সেবা/ | ভারতীয় সেনাবাহিনী |
কার্যকাল | ১৯৫০-১৯৯০ |
পদমর্যাদা | জেনারেল |
ইউনিট | ১৬তম হাল্কা অশ্বারোহী বাহিনী ৬৬ সাঁজোয়া রেজিমেন্ট |
নেতৃত্বসমূহ | পূর্বাঞ্চলীয় সৈন্যবাহিনী ৬৬ সাঁজোয়া রেজিমেন্ট |
যুদ্ধ/সংগ্রাম | ১৯৫৬ সালের নাগাল্যান্ড অভিযান (বিচ্ছিন্নতাবাদ বিরোধী সামরিক অভিযান) ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭৩ সালের মিজোরাম গোলযোগ শ্রীলঙ্কায় ১৯৮৭ অভিযান |
পুরস্কার | পরম বিশিষ্ট সেবা পদক অতি বিশিষ্ট সেবা পদক |
অন্য কাজ | বোর্ড অব ডাইরেক্টর্স, লোকাল এ্যাডভাইসরি বোর্ড অব ইন্ডিয়া, এবিএন আমরো, ১৯৯১-১৯৯৭ বোর্ড অব ডাইরেক্টর্স, ডায়মন্ড এন্ড জেম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন, ১৯৯৩-৯৭ বোর্ড অব ডাইরেক্টর্স, হকিন্স কুকার্স লিমিটেড, ২০০১ সদস্যঃ ইন্সটিটিউট ফর ডিফেন্স স্টাডিস, ১৯৯০ সদস্যঃ ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়া, ১৯৫৫ সদস্যঃ ভারতীয় জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল,২০০৬-২০০৯ Free Tuberculosis & Medical Center, Dadh, Himachal Pradesh, 1992-present |
বিশ্ব নাথ শর্মা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে একজন জেনারেল ছিলেন।[১] শর্মা 'ভারতীয় সেনা একাডেমী'তে যোগ দেন ৫ম নিয়মিত কোর্সে এবং ১৯৫০ সালের ৪ জুন ১৬তম লাইট ক্যাভালরিতে কমিশনপ্রাপ্ত হন। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে শর্মা লাহোর ফ্রন্টে ছিলেন। তার দুই ভাই সোমনাথ এবং সুরেন্দ্র নাথও সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসার ছিলেন। শর্মাকে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে লড়াই করার জন্য ৬৬ সাঁজোয়া রেজিমেন্ট এবং একটি মাউন্টেন ব্রিগেডের কমান্ডার করা হয়। ১৯৮৭ সালের ১ জুন শর্মা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সেনাবাহিনীর (ইস্টার্ন কমান্ড) জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চীফ হন। ঐ একই বছরেই তিনিই রাষ্ট্রপতি রামশর্মা ভেঙ্কাট রমনের এডিসি-জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান।[২] জেনারেল শর্মা ১৯৮৮ সালের ১ জুন সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৯০ সালের ৩০ জুন অবসর নেন।