বুন্দেলখণ্ড এজেন্সি | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্রিটিশ ভারতের এজেন্সি | |||||||
১৮১১–১৯৪৮ | |||||||
বুন্দেলখণ্ড এজেন্সিসহ মধ্য ভারত এজেন্সির মানচিত্র | |||||||
আয়তন | |||||||
• ১৯০১ | ২৫,৫১০ বর্গকিলোমিটার (৯,৮৫০ বর্গমাইল) | ||||||
জনসংখ্যা | |||||||
• ১৯০১ | ১৩,০৮,৩২৬ | ||||||
ইতিহাস | |||||||
• প্রতিষ্ঠিত | ১৮১১ | ||||||
১৯৪৮ | |||||||
|
বুন্দেলখণ্ড এজেন্সি ছিলো ব্রিটিশ ভারতের একটি রাজনৈতিক এজেন্সি৷ এটি ব্রিটিশ সরকারের সাথে এজেন্সির অন্তর্গত বুন্দেলখণ্ডের দেশীয় রাজ্যগুলির সম্পর্ক বজায় রাখতো৷[১]
বুন্দেলখণ্ড এজেন্সিটির পূর্বদিকে বাঘেলখণ্ড, উত্তরে ইউনাইটেড প্রভিন্স, পশ্চিমে ললিতপুর জেলা এবং দক্ষিণে মধ্য প্রভিন্স দ্বারা বেষ্টিত ছিল। বাঘেলখণ্ড এজেন্সিটি ১৮৭১ সালে বুন্দেলখণ্ড থেকে পৃথক করা হয়েছিল। ১৯০০ সালে এটি ৯টি রাজ্যকে অন্তর্ভুক্ত করেছিল। যার মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিল ওর্ছা, পান্না, সমথর, চরখারি, ছত্তরপুর, দাতিয়া, বিজাবর এবং আজাইগড়। এছারাও এজেন্সিটি ১৩ টি এস্টেট এবং আলমপুরের পরগনাকে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন যা পরে ইন্দোর রাজ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল । [২]
১৯৩১ সালে রেওয়া বাদে বাঘেলখণ্ড এজেন্সির অধীনে থাকা সমস্ত রাজ্যকে আবার বুন্দেলখণ্ডে স্থানান্তর করা হয়েছিল।
স্যালুট রাজ্য, অগ্রাধিকার দ্বারা:
বর্ণমালা অনুসারে স্যালুট বিহীন রাজ্যগুলি:
জাগিরস :
প্রাক্তন রাজ্য রাজ্যগুলি যা ব্রিটিশদের অধীনে ছিল বা দখল করা হয়েছিল :