বেকারেভ মসজিদ | |
---|---|
স্থানীয় নাম আলবেনীয়: জাহামিয়া ই বেকারেভ | |
অবস্থান | বেরাত, আলবেনিয়া |
স্থানাঙ্ক | ৪০°৪২′১৭″ উত্তর ১৯°৫৭′০০″ পূর্ব / ৪০.৭০৪৬৮৯° উত্তর ১৯.৯৫০০৫১° পূর্ব |
নির্মিত | ১৮২৮ |
অবৈধ উপাধি | |
মনোনীত | ১৯৬১ |
সূত্র নং | X০০৮৮ |
বেকারেভ মসজিদ (আলবেনীয়: Xhamia e Beqarëve, পূর্বনাম সুলেমান পাশা মসজিদ) আলবেনিয়ার বেরাত কাউন্টির বেরাত শহরের একটি সাংস্কৃতিক স্মৃতিস্তম্ভ। মসজিদটিকে ১৯৬১ সালে একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়।[১]
মসজিদটি বেরাট শহরের নিম্ন ম্যাঙ্গালেম জেলায় অবস্থিত। মসজিদের ভিতরের চিত্রগুলি ১৯২৭-২৮ সালে তৈরি। মসজিদটি ১৫শ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল বলে মনে করা হয়। এটি প্রথমে "সুলেমান পাশা মসজিদ" নামে পরিচিত ছিল। ১৯শ শতাব্দীতে, মসজিদটির জন্য একটি নতুন ভবন তৈরি করা হয়। নতুন ভবনটি ১৯২৭-১৯২৮ সালে নির্মিত হয়।
কম্যুনিস্ট শাসনামলে, মসজিদের গম্বুজটি ধ্বংস করা হয় এবং মসজিদটিকে একটি সংগ্রহশালায় পরিণত করা হয়। এর নাম রাখা হয় “ব্যাচেলর মসজিদ”। কমিনিউস্ট স্বৈরশাসক এনভার হোক্সা (১৯৪৪-১৯৮৫ খ্রি.) এর শাসনামলে মসজিদটিকে পোর্টিকো (হাজতি) মহিলাদের অন্তর্বাসের একটি দোকান হিসাবে ব্যবহৃত হয়, যা ইসলামের জন্য অপমানজনক হিসাবে দেখা যায়।[২] ১৯৯২ সালে, কমিউনিস্ট শাসনের পতন হলে, মসজিদটিকে আবার একটি ধর্মীয় স্থানে রূপান্তর করা হয়। মসজিদটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান। এটি বেরাট শহরের একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ।
মসজিদটি দুটি তলা বিশিষ্ট এবং তিন পাশে খিলানযুক্ত। মসজিদের মিনারটি নিচু।