বেন বার্নেস | |
---|---|
জন্ম | বেঞ্জামিন টমাস বার্নেস ২০ আগস্ট ১৯৮১ |
পেশা | অভিনেতা |
কর্মজীবন | ২০০৬–বর্তমান |
বেঞ্জামিন টমাস বেন বার্নেস[১] (জন্ম: ২০ অগস্ট, ১৯৮১) হলেন একজন ইংরেজ অভিনেতা। তিনি দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের প্রিন্স ক্যাস্পিয়ান ও দ্য ভয়েজ অফ দ্য ডন ট্রেডার ছবিতে দশম ক্যাস্পিয়ান চরিত্রে এবং ২০০৯ সালে নির্মিত ডোরিয়ান গ্রে ছবিতে নামভূমিকায় অভিনয়ের জন্য সমধিক পরিচিত। এছাড়া তিনি দ্য ওয়ার্ডস ও দ্য বিগ ওয়েডিং ছবিতে চরিত্রাভিনয় এবং ২০১৫ সালের সনস অফ লিবার্টি মিনিসিরিজে আমেরিকান ফাউন্ডিং ফাদার স্যামুয়েল অ্যাডামস চরিত্রে অভিনয়ের জন্যও খ্যাতি অর্জন করেছেন।
বার্নেস লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। তার মা ট্রিসিয়া একজন রিলেশনশিপ থেরাপিস্ট এবং বাবা টমাস বার্নেস মনোরোগবিদ্যার অধ্যাপক।[২][৩] বেন বার্নেসের ছোটো ভাইয়ের নাম জ্যাক। বার্নেসের মা একজন ইহুদি। তার আদি নিবাস ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।[৪][৫]
বার্নেস ছেলেদের দুটি ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্কুলে শিক্ষালাভ করেন: হোমফিল্ড প্রেপেয়ারাটরি স্কুল (সুটন, সারে) [৬] ও কিং’স কলেজ স্কুল (উইম্বলডন, লন্ডন|উইম্বলডন]], দক্ষিণ-পশ্চিম লন্ডন)। কিং’স কলেজ স্কুলে তাঁর সহপাঠী ছিলেন চলচ্চিত্র অভিনেতা খালিদ আবদাল্লা ও কমেডিয়ান টম বাসডেন)।[৭] বিদ্যালয়-শিক্ষা সম্পূর্ণ করে তিনি কিংসটন-আপঅন-টেমসে কিংসটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভরতি হন। সেখানে তিনি নাটক ও ইংরেজি সাহিত্য শিক্ষা করেন এবং এখান থেকেই ২০০৪ সালে সাম্মানিক সহ স্নাতক হন।[৬][৮]
বার্নেস মিউজিক্যাল থিয়েটারে কর্মজীবন শুরু করেন। কৈশোরে কয়েক বছর তিনি ন্যাশানাল ইউথ মিউজিক থিয়েটারে কাজ করেছেন। এই সংগঠনের প্রাক্তনীদের মধ্যে রয়েছেন জ্যুড ল ও জেমি বেল।[৯] পনেরো বছর বয়সে বার্নেস বাগসি মেলন-এর ওয়েস্ট এন্ড মিউজিক্যাল উপস্থাপনায় ড্রাম-বাদক হিসেবে কাজ করেন। এটিই তাঁর প্রথম পেশাদার কাজ। কিছুদিন পপ বয় ব্যান্ড হাইরাইজে তিনি গায়ক হিসেবেও কাজ করেছেন। এই বয় ব্যান্ডটি ২০০৪ সালে ইউরোভিশন সং কনটেস্টে যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেন। তাঁরা "লিডিং মে অন" গানটি গেয়েছিলেন। যদিও তারা জেমস ফক্স ও "হোল্ড অনটু আওয়ার লভ" গানটির কাছে পরাজিত হন।[১০] ২০০৬ সালে বার্নেস টেলিভিশনে কাজ করতে শুরু করেন। ডক্টরস নামক যুক্তরাজ্যের একটি টেলিভিশন ধারাবাহিকে তিনি এক অতিথি শিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন। সেই বছরই দ্য হিস্ট্রি বয়েজ-এর ওয়েস্ট এন্ড প্রযোজনায় সম্মিলিত শিল্পীদলের সঙ্গে যুক্ত হন। এতে তিনি যৌন উত্তেজনা-সৃষ্টিকারী ডাকিনের ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রটি নাট্যমঞ্চে ও দ্য হিস্ট্রি বয়েজ চলচ্চিত্রে প্রকৃতপক্ষে ডমিনিক কুপার অভিনয় করেছিলেন।[৯][১১]
২০০৭ সালে ম্যাথিউ ভন পরিচালিত স্টারডাস্ট চলচ্চিত্রে ইয়াং ডানস্টানের ভূমিকায় প্রথম অভিনয় করেন। নেইল গেইম্যান রচিত একই নামের একটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত এই চলচ্চিত্রেই বার্নেস প্রথম অভিনয় করেছিলেন। এরপর বার্নেস সুজি হেলউডের বিগ্গা দ্যান বেন চলচ্চিত্রে কোবাক্কা নামে এক রাশিয়ান গুন্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই ছবিটি যুক্তরাজ্য ও অন্যান্য ইউরোপীয় দেশে ২০০৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল।[১২]
২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ঘোষিত হয় যে, অ্যান্ড্রিউ অ্যাডামসন পরিচালিত দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: প্রিন্স ক্যাস্পিয়ান উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়নে ক্যাস্পিয়ানের ভূমিকায় বার্নেস অভিনয় করবেন।[১৩] অ্যাডমসন বলেছিলেন "ক্যাস্পিয়ান বয়ঃপ্রাপ্তির গল্প। কিয়দংশে সরলতা হারানোর গল্পও বটে। ক্যাস্পিয়ান প্রথম দিকে অনভিজ্ঞ ছিল। পরে প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য উন্মুখ হয়ে ওঠে এবং শেষ পর্যন্ত প্রতিশোধস্পৃহা ত্যাগ করেন।"[১৪] অনেক পাঠকের ব্যাখ্যা অনুসারে, ক্যাস্পিয়ান একজন বালক। কিন্তু উপন্যাসের একটি অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, সে পিটারের প্রায় সমবয়স্ক। তাই উইলিয়াম মোসলে অভিনীত চরিত্রটির সঙ্গে সাযুজ্য রাখার জন্য একজন বয়সে বড়ো কোনও অভিনেতা খোঁজা হয়। ছেলেবেলায় বার্নেস উপন্যাসটি পড়েছিলেন। চলচ্চিত্র-নির্মাতাদের সঙ্গে দেখা করার আড়াই সপ্তাহ পরেই উক্ত চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি নির্বাচিত হন। শ্যুটিং-এর প্রস্তুতি হিসেবে দুই মাস নিউজিল্যান্ডে থেকে তিনি অশ্বারোহণ ও স্টান্ট প্রশিক্ষণ নেন।[১৫] বার্নেস বলেন, ছবিতে তার ভূমধ্যসাগরীয় উচ্চারণভঙ্গিটি দ্য প্রিন্সেস ব্রাইড চলচ্চিত্রে ম্যান্ডি প্যাটিনকিন অভিনীত চরিত্রটির উচ্চারণভঙ্গি থেকে অংশত অনুপ্রেরণা লাভ করেছিল।[১৬] অ্যাডামসন ক্যাস্পিয়ান চরিত্রে একজন ব্রিটিশ অভিনেতাকে অভিনয় করার কথা ভাবেননি। কিন্তু পরে তিনি বলেছিলেন, বার্নেস অ্যাডমসনের বিকল্প পরিবার ও পেভেন্সি পরিবারের অন্য চার সদস্যদের ভূমিকায় অভিনয়কারী অভিনেতাদের সঙ্গে খুব ভালো মানিয়ে গিয়েছেন।[১৭]
২০০৮ সালের বসন্তে নোয়েল কাওয়ার্ডের রোম্যান্টিক কমেডি ইজি ভার্চু চলচ্চিত্রে জেসিকা বিয়েলের বিপরীতে জন উইটটেকার চরিত্রে অভিনয় করেন। অস্ট্রেলিয়ান স্টিফেন এলিয়ট কর্তৃক চলচ্চিত্র-রূপদাতা ও পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটির প্রিমিয়ার হয় ২০০৮ সালের ৮ সেপ্টেম্বর টরেন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে।[১৮] ছবিটি রিও, রোম, আবু ধাবি, লন্ডন ও অ্যাডেলেইড চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়। ২০০৯ সালের ২২ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার আগেই এটি ট্রিবেকা চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[১৯]
এরপর বার্নেস অস্কার ওয়াইল্ডের ডোরিয়ান গ্রে উপন্যাসের চলচ্চিত্ররূপে নামভূমিকায় অভিনয় করেন। ইয়ালিং স্টুডিওজের ব্যানারে এই ছবিটির পরিচালনা করেছিলেন অলিভাস পার্কার।[২০] ২০০৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যে ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল। টরেন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেই মাসেই ছবিটির বিশ্ব প্রিমিয়ার হয়েছিল।
২০০৯ সালের মে মাসে বার্নেস এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ডসের ‘বেস্ট ব্রেকথ্রু পারফরম্যান্স’ বিভাগে দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: প্রিন্স ক্যাস্পিয়ান ছবিতে অভিনয়ের জন্য মনোনীত হন। কিন্তু এই পুরস্কারটি টুইলাইট চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য রবার্ট প্যাটিনসন জয় করেন।[২১]
২০০৯ সালের জুন মাসে বার্নেস সুরি কৃষ্ণাম্মা পরিচালিত সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার লকড ইন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবিটির শ্যুটিং হয়েছিল বস্টনে। এই ছবিতে (যেটির আগেকার নাম ছিল ভ্যালেডিকশন) বার্নেস জোশ নামে এমন এক আমেরিকান পিতার ভূমিকায় অভিনয় করেন, যাঁর কন্যা একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হয়ে কোমায় চলে গিয়েছিলেন বলে মনে করা হয়েছিল।[২২]
দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের তৃতীয় ছবি দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: দ্য ভয়েজ অফ দ্য ডন ট্রেডার ছবিতে বার্নেস রাজা ক্যাস্পিয়ান চরিত্রে অভিনয় করেন। মাইকেল আপলেড পরিচালিত এই ছবিটি অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে ২০০৯ সালের জুলাই থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে চলচ্চিত্রায়িত হয় এবং ২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে মুক্তি পায়।[২৩][২৪]
২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে বার্নেস কিলিং বোনো নামে একটি কমেডি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। এই ছবিটি নেইল ম্যাককরমিকের স্মৃতিকথা কিলিং বোনো: আই ওয়াজ বোনো’জ ডোপেলগ্যাঞ্জার অবলম্বনে নির্মিত হয়। এই গ্রন্থে ম্যাককরমিক আয়ারল্যান্ডে তাঁর প্রথম জীবনের কথা লিখেছেন। তিনি একজন রক স্টার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু তাঁর বন্ধু তথা ইউটু-এর লিড সিঙ্গার বোনোর জন্য সেই স্বপ্ন পূর্ণ হয়নি।[২৫] বার্নেস কিলিং বোনো ছবিতে ম্যাককরমিকের চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন নিক হ্যাম।[২৬] জানুয়ারি মাসের গোড়ার দিকে লিসবার্ন শহরে এই ছবিটির চলচ্চিত্রায়ন শুরু হয়। ২০১১ সালের ১ এপ্রিল যুক্তরাজ্যে ও আয়ারল্যান্ডে কিলিং বোনো মুক্তি পায়।[২৭]
বার্নেস লন্ডনে ওয়েস্ট এন্ড মঞ্চে ফিরে আসেন। বার্ডসং নাটকে তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সৈনিক স্টিফেন রেফোর্ড চরিত্রে অভিনয় করেন। এই নাটকটি সেবাস্টিয়ান ফকসের একই নামের একটি উপন্যাস অবলম্বনে রচিত হয়েছিল। নাটকটি পরিচালনা করেন ট্রেভর নান এবং ওয়েস্ট এন্ড মঞ্চের জন্য নাট্যে রূপান্তরিত করেন লেখক রাচেল ওয়াগস্টাফ। ২০১০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে কমেডি থিয়েটারে এটির প্রিভিউ শুরু হয় এবং ২০১০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এর অভিনয়ের সূচনা ঘটে।[২৮][২৯] নাটকটির অভিনয় শেষ হয় ২০১১ সালের ১৫ জানুয়ারি।[৩০] এরপর তিনি দ্য ওয়ার্ডস চলচ্চিত্রে ব্র্যাডলে কুপার ও জো সালডানার সঙ্গে অভিনয় করেন। এই ছবিতে তিনি জেরেমি আইরনসের চরিত্রটির অল্পবয়সী ভূমিকায় অভিনয় করেন। ফ্রান্সে জেরেমি আইরনসের জীবনকালের ভিত্তিতে রচিত তাঁর পাণ্ডুলিপিটি ব্র্যাডলে কুপার আবিষ্কার করেছিলেন। সাধারণভাবে সমালোচকরা এই ছবিটির নেতিবাচক সমালোচনা করেছিলেন।[৩১]
২০১৩ সালে বার্নেস অভিনীত একটি ছবি মুক্তিপ্রাপ্ত হয়। ছবিটি ছিল দ্য বিগ ওয়েডিং। এটি ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ফরাসি চলচ্চিত্র মঁ ফ্রেরে সে মারি-এর (আমার ভাইয়ের বিয়ে হচ্ছে) পুনর্নির্মাণ। এই চলচ্চিত্রের সম্মেলক অভিনেতৃ-দলের মধ্যে ছিলেন রবার্ট ডি নিরো, ডায়ানে কিটন, ক্যাথেরিন হেগল, টোফার গ্রেস, আমান্ডা সেফ্রাইড, সুজান সারানডন ও রবিন উইলিয়ামস।[৩২] বার্নেস ডন গ্রিফিন (রবার্ট ডি নিরো অভিনীত) ও এলি গ্রিফিনের (ডায়ানে কিটন অভিনীত) দত্তক পুত্র আলেজান্ড্রো গ্রিফিনের চরিত্রে অভিনয় করেন। মেলিসা "মেসি" ও’কনারের (আমান্ডা সেফ্রিয়েড অভিনীত) সঙ্গে তাঁর বিয়ের কথা। আলেকজান্ড্রো তাঁর বিবাহবিচ্ছিন্ন বাবা-মাকে অনুরোধ করেন তাঁর বিয়ের সময় এক সঙ্গে থাকতে। কারণ, তাঁর প্রকৃত মা ম্যাডোনা সোটো (প্যাট্রিসিয়া রি অভিনীত) মনে করতেন বিবাহবিচ্ছেদ একটি পাপ। ২০১৩ সালের ২৬ এপ্রিল মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবিটির মূলত নেতিবাচক সমালোচনা লাভ করে।[৩৩] রটেন টম্যাটোজ ১০১টি সমালোচনার ভিত্তিতে সাইটের সহমতে এই ছবিটিকে ৭% দেয় এবং উল্লেখ করে ‘সকল তারকার অভিনয় কৃত্রিম ও দুর্বল প্লটে মানসম্মত হয়েছে। প্লটটি হাসানোর অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু খুব কম লোকই হেসেছেন।’[৩৩]
বার্নেস "সেভেনথ সন" (২০১৪) চলচ্চিত্রে টমাস চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবিটি "দ্য স্পুক’স অ্যাপ্রেনটিস" গ্রন্থ অবলম্বনে নির্মিত হয়।[৩৪] ছবিটির চলচ্চিত্রায়ন শুরু হয় ২০১২ সালের মার্চ মাসে।[৩৫] ২০১৫ সালে তিনি হিস্ট্রি চ্যানেলের তিন পর্বের কথাসাহিত্যমূলর "সনস অফ লিবার্টি" মিনিসিরিজে স্যাম অ্যাডামস চরিত্রে অভিনয় করেন।[৩৬] বার্নেস ক্যাথেরিন হেগলের বিপরীতে রোম্যান্টিক ড্রামা "জ্যাকি অ্যান্ড রায়ান" ছবিতে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালের ২০ জুলাই ঘোষিত হয়েছিল যে, বার্নেস এইচবিও-র পরবর্তী কল্পবিজ্ঞান থ্রিলার "ওয়েস্টওয়ার্ল্ড" ছবিতে এইয়ন বেইলির পরিবর্তে অভিনয় করবেন।[৩৭] ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বার্নেস নেটফিক্স সিরিজ "দ্য পানিশার"-এ একটি অনামা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য মনোনীত হন।[৩৮]
বছর | নাম | চরিত্র | জ্ঞাতব্য |
---|---|---|---|
২০০৭ | বিগ্গা দ্যান বেন | ঙ্কোবাক্কা | |
২০০৭ | স্টারডাস্ট | ইয়ং ডাস্টান | অনুল্লিখিত ভূমিকা |
২০০৮ | দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: প্রিন্স ক্যাস্পিয়ান | রাজপুত্র দশম ক্যাস্পিয়ান | |
২০০৮ | ইজি ভার্চু | জন হুইটটেকার | |
২০০৯ | ডোরিয়ান গ্রে | ডোরিয়ান গ্রে | |
২০১০ | লকড ইন | জোশ সয়ার | |
২০১০ | [দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: দ্য ভয়েজ অফ দ্য ডন ট্রেডার}} | রাজা দশম ক্যাস্পিয়ান | |
২০১১ | কিলিং বোনো | নেইল ম্যাককরমিক | |
২০১২ | দ্য ওয়ার্ডস | দ্য ইয়ং ম্যান | |
২০১৩ | দ্য বিগ ওয়েডিং | আলেকজান্ড্রো গ্রিফিন | |
২০১৪ | বাই দ্য গান | নিক টরেন্টো | |
২০১৪ | জ্যাকি অ্যান্ড রায়ান | রায়ান ব্রেনার | |
২০১৪ | সেভেনথ সন | টম ওয়ার্ড |
বছর | নাম | ভূমিকা | জ্ঞাতব্য |
---|---|---|---|
২০০০ | এস ক্লাব টিভি | স্বভূমিকা | সহকারী-সঞ্চালক/উপস্থাপক |
২০০৬ | ডক্টরস | ক্রেইগ আনউইন | পর্ব: "ফেসিং আপ" |
২০০৬ | স্প্লিট ডিসিশন | ক্রিস উইলবার | টেলিভিশন চলচ্চিত্র |
২০১৫ | সনস অফ লিবার্টি | স্যাম অ্যাডামস | টেলিভিশন মিনিসিরিজ |
২০১৫ | এক্সপোজড | স্টোয়া | টেলিভিশন চলচ্চিত্র |
২০১৬ | ওয়েস্টওয়ার্ল্ড | লোগান | প্রধান ভূমিকা |
২০১৭ | দ্য পানিশার | বিলি রাসো | প্রধান অভিনেতা |
বছর | নাম | ভূমিকা | জ্ঞাতব্য |
---|---|---|---|
২০০৭ | দ্য হিস্ট্রি বয়েজ | ডাকিন | উইন্ডহ্যাম’স থিয়েটার |
২০১০ | বার্ডসং | স্টিফেন রেজফোর্ড | কমেডি থিয়েটার, লন্ডন |
বছর | গান | অ্যালবাম |
---|---|---|
২০০৮ | "আ রুম উইথ আ ভিউ" | ইজি ভার্চু সাউন্ডট্র্যাক |
"আই’উইল সি ইউ এগেইন" | ||
"হোয়েন দ্য গোইং গেটস দো, দ্য দো গেট গোইং" | ||
২০১১ | "ডু এনিথিং ইউ ওয়ানা ডু " | কিলিং বোনো সাউন্ডট্র্যাক |
"সাম কাইন্ড অফ লাভিন" | ||
"ক্রাই বেবি" | ||
"হোয়ার ইউ ওয়ান্ট টু বি" | ||
"কিকিং অফ এগেইন" | ||
"স্লিপওয়াকিং" | ||
"বেটার ওয়ে" | ||
"অন মাই ওন" | ||
"লাভ নেভার ডাইজ" | ||
"প্লে ডেড" | ||
২০১২ | "লা মার্সেইলেইস " | দ্য ওয়ার্ডস |
২০১৫ | "জর্জিয়া ক্রল " | জ্যাকি অ্যান্ড রায়ান সাউন্ডট্র্যাক |
"লাস্ট কাউন্ড ওয়ার্ডস" | ||
"ড্যান্স অল নাইট" | ||
"আই নো ইউ রাইডার" | ||
"সাউথ বাউন্ড" | ||
"সিটিং অন টপ অফ দ্য ওয়ার্ল্ড" | ||
"৯০০ মাইলস" | ||
"বার্ডস ফ্লাই" | ||
"অ্যাজ দ্য রোড গোজ" |
বছর | পুরস্কার | বিভাগ | ফলাফল | কাজ |
---|---|---|---|---|
২০০৮ | ন্যাশানাল মুভি অ্যাওয়ার্ডস | শ্রেষ্ঠ অভিনয় - পুরুষ | মনোনীত | দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: প্রিন্স ক্যাস্পিয়ান |
২০০৮ | টিন চয়েস অ্যািঈয়ার্ডস | চয়েস মুভি ব্রেকআউট মেল | মনোনীত | দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: প্রিন্স ক্যাস্পিয়ান |
২০০৯ | এমটিভি টিভি অ্যাওয়ার্ডস | ব্রেকথ্রু পারফরম্যান্স মেল | মনোনীত | দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়া: প্রিন্স ক্যাস্পিয়ান |
২০১১ | ন্যাশানাল মুভি অ্যাওয়ার্ডস | পারফরমেন্স অফ দ্য ইয়ার | মনোনীত | দ্য ক্রনিকলস অফ নার্নিয়াঃ দ্য ভয়েজ অফ দ্য ডন ট্রেডার |
sagte der 26-Jährige: "Ich würde mir noch gern mehr von Neuseeland anschauen. Oder ins Geburtsland meiner Mutter reisen... nach Südafrika..." ("said the 26-year-old: "I would like to see more of New Zealand. Or travel to the birthplace of my mother... South Africa...")
"My mum was raised Jewish, my dad is very scientifically minded..." ("Mia madre è stata sollevata ebreo, mio padre è molto mentalità scientifica...")