হিন্দুরা ব্রাজিলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। দেশটির মোট জনসংখ্যার ০.০১% লোক হিন্দু। দেশটিতে হিন্দু ধর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলো হল: আনন্দমার্গ, ব্রহ্ম কুমারী, ওশো ইন্সটিটিউট ব্রাজিল[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (ওশো (চন্দ্র মোহন জৈন বা রজনীশ) একটি জৈন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কিন্তু 1969 সালের পর নিজেকে প্রতিটিসংগঠিত ধর্ম থেকে দূরে সরিয়ে নেন), ইসকন, ইয়োগা ইন বাউন্ড, ব্রাজিল গৌড়ীয় মঠ ও শ্রী চৈতন্য সারস্বত মঠ ই অর্গানাইজেসাও বৃন্দা ডি পরমদ্বীত।[১]
২০০০ সালের পরিখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা ২৯০৫।[২] ২০১১ সালের জরিপ অনুযায়ী দেশটিতে প্রায় ৯,৫০০ জন হিন্দু বাস করে, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ০.০১%।[৩]
২০১৮ সালে দেশটির কুরিতিবা শহরে অবস্থিত ইসকন মন্দিরে অজ্ঞাত দুষ্কৃতিকারীরা হামলা চালায়। তারা কৃষ্ণ ও তার মা যশোদার ছবির মর্যাদাহানি করে।[৩]
উইকিমিডিয়া কমন্সে ব্রাজিলে হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।