| |||
প্রধান কার্যালয় | এসবিএস, ব্লক ০৩, ব্লক বি ব্রাসিলিয়া, ফেডারেল জেলা (ব্রাজিল) | ||
---|---|---|---|
স্থানাঙ্ক | ১৫°৪৮′১১″ দক্ষিণ ৪৭°৫৩′০৮″ পশ্চিম / ১৫.৮০৩০৬° দক্ষিণ ৪৭.৮৮৫৫৬° পশ্চিম | ||
প্রতিষ্ঠিত | ৩১ ডিসেম্বর ১৯৬৪ | ||
মালিকানা | ১০০% স্বাধীন[১] | ||
সভাপতি | গ্যাব্রিয়েল গ্যালিপোলো | ||
এর কেন্দ্রীয় ব্যাংক | ব্রাজিল | ||
মুদ্রা | ব্রাজিলিয়ান রিয়েল BRL (আইএসও ৪২১৭) | ||
সঞ্চয় | ![]() | ||
লক্ষ্য সুদের হার | ১২.২৫%[৩] | ||
ওয়েবসাইট | www |
ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় ব্যাংক (পর্তুগিজ: Banco Central do Brasil) হল ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং আর্থিক কর্তৃপক্ষ। এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং মূল উদ্দেশ্য দেশটির জাতীয় মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতার স্থিতিশীলতা রক্ষা করা। ব্যাংকটি ১৯৬৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
ব্যাংকটি বর্তমানে কোনো মন্ত্রণালয়ের সাথে যুক্ত নয়, ফলে সম্পূর্ণ স্বায়ত্তশাসিত। অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতোই ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় ব্যাংকও দেশটির প্রধান আর্থিক কর্তৃপক্ষ। এটি তিনটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠান: ব্যুরো অব কারেন্সি অ্যান্ড ক্রেডিট, ব্যাংক অব ব্রাজিল এবং ন্যাশনাল ট্রেজারি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ব্রাজিলের মুদ্রানীতির অন্যতম প্রধান উপকরণ হল ব্যাংকো সেন্ট্রাল ডু ব্রাজিলস ওভারনাইট রেট, যাকে SELIC রেট বলা হয়।[৪] এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি কমিটির দ্বারা পরিচালিত হয়।[৫]
ব্যাংকটি আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নীতির প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে এবং আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জন্য জোটের নেতৃস্থানীয় সদস্য। এটি মেক্সিকোতে ২০১১ সালে গ্লোবাল পলিসি ফোরাম চলাকালীন মায়া ঘোষণার অধীনে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জন্য নির্দিষ্ট জাতীয় প্রতিশ্রুতি দেওয়ার জন্য মূল ১৭টি নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে অন্যতম।[৬]
২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এটি ফেডারেল সরকার থেকে সম্পূর্ণ স্বাধীন।[৭]
২০২০ সালের ৩ নভেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা বিল সিনেটে ৫৬/১২ ভোটে পাস হয়। ২০২১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারীতে চেম্বার অব ডেপুটিজে পক্ষে ৩৩৯ এবং বিপক্ষে ১১৪ ভোটে রাষ্ট্রপতি জাইর বলসোনারুর অনুমোদন সাপেক্ষে ফেডারেল পরিপূরক আইন নং-১৭৯ পাস হয়।[৮][৮][৯][১০][১১] ফেডারেল পরিপূরক আইন নং-১৭৯ দ্বারাই ব্যাংকটি স্বায়ত্তশাসন লাভ করে এবং নতুন সাংগঠনিক কাঠামো পায়।[৮][১০]
নং | চিত্র | সভাপতি | কার্যালয়ে বসার তারিখ | কার্যালয় ত্যাগের তারিখ | মেয়াদকাল | নিয়োগকর্তা |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ডেনিও চাগাস নোগুয়েরা (১৯২০–১৯৯৭) | ১২ এপ্রিল ১৯৬৫ | ২১ মার্চ ১৯৬৭ | ১ বছর, ৩৪৩ দিন | ক্যাস্তেলো ব্র্যাঙ্কো | |
২ | রুই আগুইয়ার দা সিলভা লেমে (১৯২৫–১৯৯৭) | ৩১ মার্চ ১৯৬৭ | ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮ | ৩১৮ দিন | আর্তুর দা কস্তা ই সিলভা | |
– | আরি বার্গার (১৯২১–২০১০) অস্থায়ী | ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮ | ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮ | ৮ দিন | আর্তুর দা কস্তা ই সিলভা | |
৩ | এরানানি গভিয়াস (১৯২২–২০২২) | ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮ | ১৫ মার্চ ১৯৭৪ | ৬ বছর, ২৩ দিন | আর্তুর দা কস্তা ই সিলভা | |
৪ | পাওলো হর্টেনসিও পেরেইরা লিমা (জন্ম ১৯৩০) | ১৫ মার্চ ১৯৭৪ | ১৫ মার্চ ১৯৭৯ | ৫ বছর, ০ দিন | এর্নেস্টো গেইসেল | |
৫ | কার্লোস ব্রান্দাও (১৯২৮–২০১৬) | ১৫ মার্চ ১৯৭৯ | ১৭ আগস্ট ১৯৭৯ | ১৫৫ দিন | হুয়াঁউ বাতিস্তা দি ওলিভেইরা ফিগেইরেদু | |
৬ | এর্নেস্টো গেইসেল (১৯২২–২০২২) | ১৭ আগস্ট ১৯৭৯ | ১৮ জানুয়ারি ১৯৮০ | ১৫৪ দিন | হুয়াঁউ বাতিস্তা দি ওলিভেইরা ফিগেইরেদু | |
৭ | কার্লোস জেরাল্ডো লাঙ্গোনি (১৯৪৪–২০২১) | ১৮ জানুয়ারি ১৯৮০ | ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ | ৩ বছর, ২৩০ দিন | হুয়াঁউ বাতিস্তা দি ওলিভেইরা ফিগেইরেদু | |
৮ | আফফোনসো সেলসো পাস্তোরে (১৯৩৯–২০২৪) | ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ | ১৫ মার্চ ১৯৮৫ | ১ বছর, ১৯১ দিন | হুয়াঁউ বাতিস্তা দি ওলিভেইরা ফিগেইরেদু | |
৯ | অ্যান্টোনিও কার্লোস লেমগ্রুবার (১৯৪৭–২০১১) | ১৫ মার্চ ১৯৮৫ | ২৮ আগস্ট ১৯৮৫ | ১৬৬ দিন | হোসে সার্নে | |
১০ | ফার্নান্দো কার্লোস ব্র্যাচার (১৯৩৫–২০১৯) | ২৮ আগস্ট ১৯৮৫ | ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ | ১ বছর, ১৬৭ দিন | হোসে সার্নে | |
১১ | ফ্রান্সিসকো গ্রোস (১৯৪২–২০১০) | ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ | ৩০ এপ্রিল ১৯৮৭ | ৭৮ দিন | হোসে সার্নে | |
– | লিসিও ডি ফারিয়া (জন্ম ১৯২৯) অস্থায়ী | ৩০ এপ্রিল ১৯৮৭ | ৪ মে ১৯৮৭ | ৪ দিন | হোসে সার্নে | |
১২ | ফার্নান্দো মিলিয়েট (জন্ম ১৯৪২) | ৪ মে ১৯৮৭ | ৯ মার্চ ১৯৮৮ | ৩১০ দিন | হোসে সার্নে | |
১৩ | আরাউজো ক্যামোসের (১৯২৭–২০২২) | ৯ মার্চ ১৯৮৮ | ২২ জুন ১৯৮৯ | ১ বছর, ১০৫ দিন | হোসে সার্নে | |
১৪ | ওয়াডিকো ওয়াল্ডির বুচ্চি (জন্ম ১৯৫১) | ২২ জুন ১৯৮৯ | ১৫ মার্চ ১৯৯০ | ২৬৬ দিন | হোসে সার্নে | |
১৫ | ইব্রাহীম এরিস (জন্ম ১৯৪৪) | ১৫ মার্চ ১৯৯০ | ১৭ মে ১৯৯১ | ১ বছর, ৬৩ দিন | ফার্নান্দো কলোর দে মেলো | |
১৬ | ফ্রান্সিসকো গ্রোস (১৯৪২–২০১০) | ১৭ মে ১৯৯১ | ১৩ নভেম্বর ১৯৯২ | ১ বছর, ১৮০ দিন | ফার্নান্দো কলোর দে মেলো | |
১৭ | গুস্তাভো লয়োলা (জন্ম ১৯৫২) | ১৩ নভেম্বর ১৯৯২ | ২৯ মার্চ ১৯৯৩ | ১৩৬ দিন | ইতামার ফ্রাঙ্কো | |
১৮ | পাওলো সিজার জিমেনেস (জন্ম ১৯৪৩) | ২৯ মার্চ ১৯৯৩ | ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩ | ১৬৪ দিন | ইতামার ফ্রাঙ্কো | |
১৯ | পেদ্রো মালান (জন্ম ১৯৪৩) | ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩ | ১ জানুয়ারি ১৯৯৫ | ১ বছর, ১১৪ দিন | ইতামার ফ্রাঙ্কো | |
– | গুস্তাভো ফ্রাঙ্কো (জন্ম ১৯৫৬) অস্থায়ী | ১ জানুয়ারি ১৯৯৫ | ১১ জানুয়ারি ১৯৯৫ | ১০ দিন | ফার্নান্দো হেনরিক কারদোসো | |
২০ | পারসিও আরিদা (জন্ম ১৯৫২) | ১১ জানুয়ারি ১৯৯৫ | ১৩ জুন ১৯৯৫ | ১৫৩ দিন | ফার্নান্দো হেনরিক কারদোসো | |
২১ | গুস্তাভো লয়োলা (জন্ম ১৯৫২) | ১৩ জুন ১৯৯৫ | ২০ আগস্ট ১৯৯৭ | ২ বছর, ৬৮ দিন | ফার্নান্দো হেনরিক কারদোসো | |
২২ | গুস্তাভো ফ্রাঙ্কো (জন্ম ১৯৫৬) | ২০ আগস্ট ১৯৯৭ | ৪ মার্চ ১৯৯৯ | ১ বছর, ১৯৬ দিন | ফার্নান্দো হেনরিক কারদোসো | |
২৩ | আর্মিনিও ফ্রাগা (জন্ম ১৯৫৭) | ৪ মার্চ ১৯৯৯ | ১ জানুয়ারি ২০০৩ | ৩ বছর, ৩০৩ দিন | ফার্নান্দো হেনরিক কারদোসো | |
২৪ | হেনরিক মিরেল্লেস (জন্ম ১৯৪৫) | ১ জানুয়ারি ২০০৩ | ১ জানুয়ারি ২০১১ | ৮ বছর, ০ দিন | লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা | |
২৫ | আলেক্সান্দ্রে টমবিনি (জন্ম ১৯৬৩) | ১ জানুয়ারি ২০১১ | ৯ জুন ২০১৬ | ৫ বছর, ১৬০ দিন | দিলমা রুসেফ | |
২৬ | ইলান গোল্ডফেজন (জন্ম ১৯৬৬) | ৯ জুন ২০১৬ | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | ২ বছর, ২৬৩ দিন | মিশেল তেমের | |
২৭ | রবার্তো ক্যাম্পোস নেতো (জন্ম ১৯৬৯) | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | ১ জানুয়ারি ২০২১ | ১ বছর, ৩০৮ দিন | জাইর বলসোনারু |
নং | চিত্র | সভাপতি | কার্যালয়ে বসার তারিখ | কার্যালয় ত্যাগের তারিখ | মেয়াদকাল | অধীনে নির্বাচিত |
---|---|---|---|---|---|---|
২৭ | রবার্তো ক্যাম্পোস নেতো (জন্ম ১৯৬৯) | ১ জানুয়ারি ২০২১ | ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩ বছর, ৩৬৫ দিন | জাইর বলসোনারু | |
২৮ | গ্যাব্রিয়েল গ্যালিপোলো (জন্ম ১৯৮২) | ১ জানুয়ারি ২০২৫ | পদাধিকারী | ১০৯ দিন | লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা |