![]() ২০২৫ সালের ব্রাজিলিয়ান চেয়ারম্যানশিপের সময়কার BRICS লোগো। | |
![]() Map key
BRICS member countries
BRICS partners
BRICS applicants | |
নামকরণ | প্রথম পাঁচ সদস্যদেশের ইংরেজি নামে প্রথম অক্ষর নিয়ে |
---|---|
গঠিত |
|
প্রতিষ্ঠাস্থান |
|
ধরন | আন্তর্জাতিক সংস্থা |
উদ্দেশ্য | রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক |
ক্ষেত্রসমূহ | আন্তর্জাতিক রাজনীতি |
সদস্যপদ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
প্রাক্তন নাম | BRIC |
ব্রিক্স (BRICS) হলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। এটি দশটি দেশের সমন্বয়ে গঠিত: —ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, মিশর, ইথিওপিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ইরান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত. এটি একটি বিনিয়োগ কৌশল গ্রুপ এবং পৃথিবীর সর্ববৃহৎ অর্থনীতি ব্লক জি৭-এর একটি প্রতিপক্ষ ও বিকল্প।
ব্রিক(BRIC) নামটি দ্বারা প্রথমে বিনিয়োগের সুযোগ তুলে ধরার একটি গ্রুপকে বুঝাতো। [২] পরে গ্রুপটি একটি ভু-রাজনৈতিক ও ভু-অর্থনৈতিক ব্লকে পরিণত হয়,[৩] যেখানে সদস্য দেশের সরকার ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর আনুষ্ঠানিক সম্মেলনে যোগ দিত এবং বহুপাক্ষিক নীতি সমন্বয় করত। ব্রিক্স এর মধ্যকার সম্পর্ক প্রধানত হস্তক্ষেপ-হীনতা, সমতা, এবং পারস্পরিক সুবিধার ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। [৪]
এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যদেশ - ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত এবং চায়নার নেতারা ব্রিক(BRIC) নামে ২০০৯ সালে তাদের প্রথম সম্মেলন করে। সাউথ আফ্রিকা ২০১০ সালে যোগ দেয়ার পর ২০১১ সালে প্রথম সম্মেলনে যোগ দেয় এবং সংস্থাটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ব্রিক্স(BRICS)। [৫][৬] ইরান, মিশর, ইথিয়োপিয়া এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০২৪ সালে রাশিয়ায় তাদের প্রথম সম্মেলনে যোগ দেয়। [৭] নতুন সদস্য যোগ দেয়ার ফলে অনানুষ্ঠানিকভাবে নামের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্রিক্স+ (BRICKS+) হয়ে যায়। [৩][৭] সর্বশেষ যোগ দেয়া দেশটি হলো ইন্দোনেশিয়া। [৮][৯]
২০১৪ সালের হিসেবে, ব্রিক্সের পাঁচ সদস্য রাষ্ট্র প্রায় ৩ বিলিয়ন মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ। পাঁচটি রাষ্ট্রের সম্মিলিত জিডিপি ইউএস $১৬.০৩৯ ট্রিলিয়ন, যা মোট বিশ্ব পণ্যের প্রায় ২০ শতাংশের সমতূল্য।[১০][১১] ব্রিক্স বিভিন্ন মন্তব্যকারী কর্তৃক প্রশংসিত এবং সমালোচিত হয়েছে।[১২][১৩][১৪]
২০১২ সালে চীনের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হু জিনতাও, ব্রিক্স রাষ্ট্রসমূহকে উন্নয়নশীল দেশের প্রবর্তক এবং বিশ্ব শান্তির জন্য একটি শক্তি হিসেবে বর্ণনা করেন।[১২] কিছু বিশ্লেষক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অস্থায়িত্ব,[১৫][১৬][১৭][১৮] জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের মাধ্যমে সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধ, এবং ভারত ও স্থানিক বিষয়ে চীনের বিরোধ প্রসঙ্গে[১৩] সঙ্ঘটির সম্ভাব্য ভাঙ্গন এবং দুর্বলতার দিকসমূহ তুলে ধরেছেন।
উরুগুয়ে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ব্যাংকটির সদস্যপদ লাভ করেছে। ১ জানুয়ারি ২০২৪ নতুন চারটি দেশ এর সদস্য হয়। দেশ চারটি হলো মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত ।[১৯] পরবর্তীতে সৌদি আরব ব্রিকসে যোগ দেওয়ায় মোট সদস্য সংখ্যা হয় ১০টি।[২০]
... To some in the West, the emergence of BRICS+ suggests something even more ominous—a world that is fragmenting into competing blocs, thanks to intensifying geopolitical rivalry between East and West and growing mutual alienation between North and South. According to this reading, Beijing and Moscow are intent on exploiting some countries' resentment of the United States and its wealthy world allies to consolidate an anti-Western counterweight to the venerable Group of 7 (G7), a process that is likely to paralyze global cooperation within other multilateral venues. ... From the outset, BRICS was conceived as a geopolitical and geoeconomic counterweight to the West ...
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; :7
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Reuters-1
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=
(সাহায্য)