ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ব্রুস নিকোলাস জেমস অক্সেনফোর্ড | ||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | সাউথপোর্ট, কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া | ৫ মার্চ ১৯৬০||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | লেগ স্পিন | ||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | আম্পায়ার | ||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||
১৯৯১/৯২–১৯৯২/৯৩ | কুইন্সল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||
আম্পায়ারিং তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট আম্পায়ার | ৭ (২০১০–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই আম্পায়ার | ২৯ (২০০৮–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
এফসি আম্পায়ার | ৫৪ (২০০১–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
এলএ আম্পায়ার | ৬৮ (২০০১–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ১০ মে ২০১১ |
ব্রুস নিকোলাস জেমস অক্সেনফোর্ড (ইংরেজি: Bruce Nicholas James Oxenford; জন্ম: ৫ মার্চ, ১৯৬০) অস্ট্রেলিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেট আম্পায়ার ও সাবেক ক্রিকেটার। ২০০৮ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের তালিকাভূক্ত আন্তর্জাতিক আম্পায়ার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটে। এছাড়াও, ২০১০ সালে প্রথমবারের মতো টেস্ট ক্রিকেট খেলা পরিচালনা করেছেন।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২ তারিখে আম্পায়ারদের সর্বোচ্চ স্তর আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন। ঐদিন তারই স্বদেশী সাইমন টাওফেল অবসর নেন ও আম্পায়ারদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাপক হিসেবে নতুন ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।[১]
অক্সেনফোর্ড ১৯৯১/৯২ ও ১৯৯২/৯৩ মৌসুমে কুইন্সল্যান্ডের পক্ষ হয়ে আটটি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করেন।[২]
ব্রুস অক্সেনফোর্ড ১৯৯৮ সালে আম্পায়ার জীবন শুরু করেন। ২০০১ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হন। ২০০৩ সালে ১২-সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় আম্পায়ার প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০০৭/০৮ মৌসুমে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে আইসিসি আন্তর্জাতিক তৃতীয় আম্পায়ার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য তার নাম প্রস্তাব করা হয়।[২][৩][৪]
২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে শ্রীলঙ্কার ক্যান্ডিতে অনুষ্ঠিতি শ্রীলঙ্কা বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টেস্টের মাধ্যমে আম্পায়ার হিসেবে খেলা পরিচালনা করার প্রথম সুযোগ পান।[২][৫]
১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখে অক্সেনফোর্ড অস্ট্রেলিয়া বনাম ভারতের মধ্যকার খেলায় তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেন। ঐদিন তিনি ভুলক্রমে (আউট) বোতামে চাপ দিয়ে মাইক হাসিকে আউট দেন। অক্সেনফোর্ড বিষয়টি দ্রুত বুঝতে পেরে তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন।