ব্ল্যাক | |
---|---|
![]() | |
প্রাথমিক তথ্য | |
উদ্ভব | ঢাকা, বাংলাদেশ |
ধরন | অল্টারনেটিভ রক, গ্রুঞ্জ, রক |
কার্যকাল | ১৯৯৮-বর্তমান |
লেবেল | জি-সিরিজ |
সদস্য |
|
প্রাক্তন সদস্য |
|
ওয়েবসাইট | re-enterblack |
ব্ল্যাক বাংলাদেশের অন্যতম রক ব্যান্ড। ১৯৯৯ সালে ব্যান্ডটি আত্মপ্রকাশ করে। মূলতঃ তারা অল্টারনেটিভ রক ধাচের গান করে।
ব্ল্যাকের জন্ম তাদের অনেক গানের গীতিকার জুবায়ের হোসেন ইমনের বাসা থেকেই। পার্ল জ্যাম, শ্যাভেজ গার্ডেনের ব্যান্ডের গান তাদের অনুপ্রেরণার উৎস ছিল।এ পর্যন্ত তারা ৪ টি নিজস্ব অ্যালবাম প্রকাশ করেছে। এছাড়া বিভিন্ন মিশ্র অ্যালবামেও তারা গান প্রকাশ করেছে। তাদের সাথে এলিটা অতিথি কণ্ঠশিল্পী হিসেবে ছিল শুরুর দিকে।বাংলাদেশে তারা বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।তাদের প্রথম অ্যালবাম ঐ বছরের সর্বাধিক বিক্রিত অ্যালবামের অন্যতম ছিল।
ব্ল্যাক পেপসি ও গ্রামীণফোনের ডিজুসের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিল।২০০৩ সালে চ্যানেল আই-এ ‘বিশ্ব ভালবাসা দিবস’ উপলক্ষে নির্মিত টেলিফিল্ম ‘অফবিট’ এ তারা অভিনয় করে।[১] তাহসান ব্যক্তিগত কারণে ব্যান্ড ত্যাগ করে ও তার সলো ক্যারিয়ারে মনোনিবেশ করে।তাদের ৩য় অ্যালবাম আবারের পৃষ্ঠপোষক ছিল ওয়ারিদ টেলিকম যা বর্তমানে এয়ারটেল (বাংলাদেশ) নামে পরিচিত।
তাদের আবার অ্যালবাম রেকর্ডিং চলাকালে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্ল্যাকের সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার ইমরান আহমেদ চৌধুরী মুবিন মারা যায় এবং বেজ গিটারিষ্ট মিরাজ ও ড্রামার টনি আহত হয়। [২] মিরাজ এই কারণে ব্যান্ড ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। তাকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। টনি তার মানুসিক দূর্যোগ কাটিয়ে আবার গানে মনোযোগ দেয়। তারপর তার স্থানে বেজ বাবা সুমন ১ বছরের মতো কাজ করেন। এরপর আসেন মিরাজের শিক্ষক সাগর। আবার অ্যালবামে কাজ করার পর তিনি ২০১০ সালের মাঝামাঝিতে দল ত্যাগ করেন।তার স্থানে টিটু যোগ দেয়। ব্ল্যাক ব্যান্ড তাদের ৪র্থ অ্যালবামের কাজ করছে। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে তারা কলকাতার একটি উৎসবে গান করে।[৩]