ভগৎ বেণী


বেণী
আনুমানিক ১৯শ শতকের মাঝামাঝি সময়ের একটি শিখ দেয়ালচিত্রে ভগৎ বেণী।
পরিচিতির কারণগুরু গ্রন্থ সাহিবের একটি স্তোত্রের রচয়িতা।

ভগৎ বেণী (গুরুমুখী: ਭਗਤ ਬੈਣੀ, উচ্চারণ: [bhæɡæt̪ bɛɳiː]) হলেন পনেরজন সন্তসুফির একজন, যাদের শিক্ষা গুরু গ্রন্থ সাহিবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এমনটি বিশ্বাস করা হয় যে তিনি তার বেশিরভাগ সময় প্রার্থনা এবং ধ্যানে কাটিয়েছেন; যিনি ধ্যান এবং প্রার্থনার সময় প্রায়শই পরিবারের প্রয়োজনগুলোকে অবহেলা করতেন।

বিস্তারিত জীবনী

[সম্পাদনা]

ভগৎ বেণীর জন্মের সঠিক তারিখ ও স্থান সম্পর্কে কিছুই জানা যায় না।[] এতসব অনিশ্চয়তার মধ্যেও তাকে গুরু নানকের সমসাময়িক বলা যেতে পারে। মনে করা হয় পনেরো শতকের মাঝামাঝি থেকে ষোড়শ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বেণী এই পৃথিবীতে বাস করেছিলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত নম্র স্বভাবের একজন সুশিক্ষিত পণ্ডিত। তিনি সত্য গুরুর সেবা করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত ছিলেন যা তাকে প্রকৃত সান্ত্বনা প্রদান করেছিল:

"প্রিয়তম! তুমি ছাড়া আমার আর কেউ নেই।
আমি আর কিছুই ভালোবাসি না;
তোমার কৃপাতেই আমার আনন্দ।" - শ্রী গুরু গ্রন্থ সাহিব-৬১।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Datta, Amaresh (১৯৮৭)। Encyclopaedia of Indian Literature: A-Devo, Volume 1। Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 79। আইএসবিএন 9788126018031 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]