বৈষম্য |
---|
ধারাবাহিকের অংশ |
ভারতীয় বিরোধী মনোভাবের মধ্যে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র, ভারতীয় ও তাদের সংস্কৃতির প্রতি বিরূপ মনোভাব, ভয় ও ঘৃণা অন্তর্গত।[১]
দুই দেশের মধ্যে শতাব্দী ব্যাপী সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও নেপাল ও ভারতের মধ্যে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে দ্বন্দ্ব বাধে, যার মধ্যে অঞ্চলগত বিরোধ, গৌতম বুদ্ধের জন্মভূমি নিয়ে বিবাদ, অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ এবং ২০১৫ নেপাল ব্লকেডের জন্য পরোক্ষভাবে দায়ী নেপালি জাতিগত বিবাদের সমর্থন অন্তর্গত। বিশ্বজুড়ে নেপালি সমর্থকেরা টুইটারে #ব্যাকঅফইন্ডিয়া হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেছিল, এবং ভারত সরকার দ্বারা নেপালের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ করেছিল।[২]
কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়েছিল। ভারতের দ্বারা সীমান্ত হত্যা, ফারাক্কা ব্যারেজ, বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল ইত্যাদি দুই দেশের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি করেছিল।[৩] ভারতীয় বিরোধী মনোভাব এবং হিন্দুবিদ্বেষী মনোভাবের জন্য মুসলিম বাংলাদেশীরা বাংলাদেশী হিন্দুদের উপর দ্বৈত আনুগত্যের অভিযোগ করতে লাগল।[৪][৫][৬]ভারত সরকার দ্বারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করার কারণে এবং ভারত সরকার দ্বারা বাংলাদেশ সরকারকে প্রভাবিত করার কারণে একাধিকবার বাংলাদেশের জনসাধারন কর্তৃক ভারত বয়কটের স্বীকার হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ ভারতের প্রতি তাদের ক্ষোভ প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে ইন্ডিয়া আউট আন্দোলন শুরু করেছে যা এখনো চলমান রয়েছে।