ভিখারি ঠাকুর | |
---|---|
![]() ঠাকুর ভোজপুরি সাহিত্যের অন্যতম ব্যক্তিগণের একজন | |
জন্ম | কুতুবপুর, সারন জেলা, বিহার, ভারত | ১৮ ডিসেম্বর ১৮৮৭
মৃত্যু | ১০ জুলাই ১৯৭১ | (বয়স ৮৩)
পেশা | নাট্যকার, গীতিকার, অভিনেতা, লোকনৃত্যকার, লোকসঙ্গীত গায়ক, সমাজসেবক |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | বিদেশীয়া, বেটি-বেচওয়া, ভাই-বিরোধ, কালয়ুগা প্রেম (কলিযুগ প্রেম), রাধেশ্যাম বিহার, গঙ্গা-আস্নান, বিধওয়া-বিলাপ (বিধবা-বিলাপ), পুত্রবধ, গবর-বিচার (অবৈধ শিশু) |
ভিখারি ঠাকুর (ভোজপুরি: 𑂦𑂱𑂎𑂰𑂩𑂲 𑂘𑂰𑂍𑂳𑂩; নাস্তালিক: بھکھڑی ٹھاکر; ) একজন ভারতীয় নাট্যকার, গীতিকার, অভিনেতা, লোকনৃত্যকার, লোকসঙ্গীত গায়ক তথা একজন সমাজসেবী ছিলেন। তিনি ভোজপুরি সাহিত্যের শেক্সপিয়ার হিসেবে জনপ্রিয়।[১] ঠাকুর ১৮ ডিসেম্বর, ১৮৮৭ খ্রিষ্টাব্দে বিহারের সারন জেলার কুতুবপুর নামক গ্রামে একটি নাপিত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতামাতার নাম যথাক্রমে দল সিং ঠাকুর ও শিবকলি দেবী ঠাকুর।
তিনি অর্থ উপার্জনে জন্য খড়্গপুর যাত্রা করেন। এখানে তিনি অর্থ উপার্জন করেন, কিন্তু চাকরি নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি রামলীলার ভক্ত ছিলেন, তিনি তীর্থশহর জগন্নাথ পুরীতে শ্রেষ্ঠ রামলীলার আয়োজন করা হয় জেনে সেখানে যাত্রা করেন।
তিনি নাটক রচনা করেন এবং তার স্থানীয় গ্রামে সেগুলো রামলীলা অকারে সঞ্চালন শুরু করেন, গানগুলি পুনরাবৃত্তি করেন এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডে আগ্রহ দেখান। তিনি নাটক, গান ও উপন্যাস লিখতে শুরু করেন। তার বইয়ের ভাষা সহজ ছিল এবং অনেকেই আকৃষ্ট হয়েছিল। তার বইগুলো বারাণসী, ছাপরা ও হাওড়া থেকে প্রকাশিত হয়।
আজও তার সাহিত্যকর্মের প্রশংসা করা হয় এবং তার রচিত গানগুলো এখনও সঞ্চালন করা হয়। তিনি ১০ জুলাই, ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে ৮৩ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি তার প্রধান দশটি কর্মে রচনাসহ পরিচালনা এবং অভিনয়ও করেন। তার প্রধান কর্মগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)