ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান | |
---|---|
விவியன் பாலகிருஷ்ணன் | |
পররাষ্ট্রমন্ত্রী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১ অক্টোবর ২০১৫ | |
প্রধানমন্ত্রী | লি সিয়েন লুং |
Second Minister | জোসেফিন তেও (২০১৭) মালিকি ওসমান (২০২০–বর্তমান) |
পূর্বসূরী | কে. শানমুগাম |
ভারপ্রাপ্ত পরিবহন মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ – ৫ এপ্রিল ২০১৯ | |
প্রধানমন্ত্রী | লি সিয়েন লুং |
পূর্বসূরী | খাও বুন ওয়ান |
উত্তরসূরী | খাও বুন ওয়ান |
স্মার্ট নেশন উদ্যোগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২০১৪ – ২০১৭ | |
প্রধানমন্ত্রী | Lee Hsien Loong |
পূর্বসূরী | পদ প্রতিষ্ঠিত |
উত্তরসূরী | জোসেফিন তেও |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯৬১ (বয়স ৬২–৬৩)[১] সিঙ্গাপুর কলোনি |
রাজনৈতিক দল | পিপলস অ্যাকশন পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | জয় বালাকৃষ্ণান |
সন্তান | ৪ জন |
শিক্ষা | অ্যাংলো-চাইনিজ স্কুল ন্যাশনাল জুনিয়র কলেজ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর (এমবিবিএস) |
পেশা |
|
জীবিকা | চক্ষু বিশেষজ্ঞ |
ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান (তামিল: விவியன் பாலகிருஷ்ணன்; জন্ম ১৯৬১) সিঙ্গাপুরের একজন রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন চক্ষু বিশেষজ্ঞ। তিনি ২০১৫ সাল থেকে পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গভর্নিং পিপলস অ্যাকশন পার্টির (পিএপি) একজন সদস্য। তিনি ২০০৬ সাল থেকে হল্যান্ড-বুকিত তিমাহ জিআরসি এর ক্যাশু ওয়ার্ডের প্রতিনিধিত্বকারী সংসদ সদস্য (এমপি)। এর পূর্বে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি হল্যান্ড-বুকিত তিমাহ জিআরসি-এর উলু পান্ডান ওয়ার্ডের দায়িত্বে ছিলেন।
তিনি এর আগে ২০০৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাণিজ্য ও শিল্পের দ্বিতীয় মন্ত্রী, ২০০৫ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে কমিউনিটি, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী, ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তথ্য, যোগাযোগ ও কলা বিভাগের দ্বিতীয় মন্ত্রী এবং ২০১১ থেকে ২০১৫ সাল অবধি পরিবেশ ও জলসম্পদ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ থেকে ২০১৭ সালে তিনি ছিলেন স্মার্ট নেশন ইনিশিয়েটিভের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী।
বালাকৃষ্ণান ১৯৬১ সালে একজন ভারতীয় তামিল পিতা এবং একজন চীনা মায়ের কাছে জন্মগ্রহণ করেন।[২][৩] ন্যাশনাল জুনিয়র কলেজে যাওয়ার আগে ইঙ্গ-চীনা স্কুলে তার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা হয়েছিল। ১৯৮০ সালে জুনিয়র কলেজ থেকে পাশ করার পর, তিনি সিঙ্গাপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে (এনইউএস) চিকিৎসাবিদ্যা পড়ার জন্য রাষ্ট্রপতির বৃত্তি লাভ করেন। তিনি এনইউএস ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হিসেবে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন এবং পরবর্তীতে ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি চক্ষুবিদ্যায় স্নাতকোত্তর শিক্ষা লাভ করেন এবং ১৯৯১ সালে এডিনবার্গের রয়্যাল কলেজ অফ সার্জনসের ফেলো হন।
বালাকৃষ্ণান ১৯৯৯ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনীর দ্বিতীয় কমব্যাট সাপোর্ট হাসপাতালের কমান্ডিং অফিসার ছিলেন।
১৯৯০ এর দশকে, তিনি সিঙ্গাপুর টেলিভিশনে হেলথ ম্যাটারস সিরিজটি উপস্থাপনা করেছিলেন।[৪]
তিনি জয় বালাকৃষ্ণানকে বিয়ে করেছেন, এবং তাদের একটি কন্যা এবং তিন পুত্র রয়েছে।[৫] তিনি একজন খ্রিস্টান।[৬]