ভুপার্টালের ঝুলন্ত রেলপথ (Wuppertaler Schwebebahn ভুপার্টালার শ্ভেবেবান) | |||
---|---|---|---|
![]() ভুপার্টালের ঝুলন্ত রেলপথ | |||
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||
অবস্থান | ভুপার্টাল, জার্মানি | ||
পরিবহনের ধরন | ঝুলন্ত রেলপথ | ||
লাইনের (চক্রপথের) সংখ্যা | ১ | ||
বিরতিস্থলের (স্টেশন) সংখ্যা | ২০ | ||
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা | ৮২,০০০[১] | ||
চলাচল | |||
চালুর তারিখ | ১ মার্চ ১৯০১ | ||
পরিচালক সংস্থা | ভুপার্টালার ষ্টাটভের্কে Wuppertaler Stadtwerke (WSW ভেএসভে) | ||
কারিগরি তথ্য | |||
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য | ১৩.৩ কিমি (৮.৩ মা) | ||
|
ভুপার্টালের ঝুলন্ত রেলপথ (জার্মান: Wuppertaler Schwebebahn ভুপার্টালার শ্ভেবেবান) জার্মানির ভুপার্টাল শহরকে সেবা প্রদানকারী একটি ঝুলন্ত মনোরেল ব্যবস্থা। এটি বিশ্বের প্রাচীনতম ঝুলন্ত রেলগাড়িবিশিষ্ট মনোরেল।[২]
জার্মান প্রকৌশলী ও উদ্ভাবক অয়গেন লাঙেন (Eugen Langen) ব্যবস্থাটি নকশা করেন; তার উদ্দেশ্য ছিল ব্যবস্থাটির নকশা বার্লিন শহরকে বিক্রি করা।[৩] ১৮৯৭ থেকে ১৯০৩ সালের মধ্যে বার্মেন (Barmen), এলবারফেল্ড (Elberfeld) এবং ভুপার্টাল-ফোভিংকেল (Wuppertal-Vohwinkel) ভূমি থেকে উঁচুতে অবস্থিত বিরতিস্থলগুলি নির্মাণ করা হয়। ১৯০১ সালে প্রথম রেলপথটি চালু করা হয়। ব্যবস্থাটি আজও চালু আছে এবং প্রতি বছর এটি ২ কোটি ৫০ লক্ষ যাত্রী পরিবহন করে (২০০৮ সালের হিসাব অনুযায়ী)।[৪]
ঝুলন্ত রেলপথটির মোট দৈর্ঘ্য ১৩.৩ কিলোমিটার (৮.৩ মাইল)। এটির ১০ কিলোমিটার অথবা ৬.২ মাইল দীর্ঘ একটি অংশ ভূমি থেকে প্রায় ১২ মিটার (৩৯ ফুট) উচ্চতায় ভুপার নদীর উপর দিয়ে ওবারবার্মেন এবং জনবর্নার ষ্ট্রাসে রাস্তাগুলির মাঝ দিয়ে চলে গেছে। এছাড়া জনবর্নার ষ্ট্রাসে এবং ফোভিংকেলের মধ্যবর্তী উপত্যকা রাস্তাটির উপর দিয়ে ৮ মিটার (২৬ ফুট) উচ্চতায় ৩.৩ কিলোমিটার অথবা ২.১ মাইল দীর্ঘ আরেকটি অংশ অবস্থিত।[৫][৬] একটি পর্যায়ে রেলপথটি বুন্ডেসআউটোবান ৪৬ নামক মহাসড়কটিকে অতিক্রম করেছে। সমস্ত পথটি অতিক্রম করতে ৩০ মিনিট প্রয়োজন হয়।[৬] ফেরকের্সফেরবুন্ড রাইন-রুর (ফাও এর এর) নামক পরিবহন সংস্থা এই ঝুলন্ত রেলব্যবস্থাটির পরিচালনার দায়িত্বে আছে।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)