ভৈসুন্দা রাজ্য भैसुंदा | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্রিটিশ ভারত দেশীয় রাজ্য (জায়গীর) | |||||||
১৮১২–১৯৪৮ | |||||||
ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া থেকে প্রাপ্ত ভৈসুন্দা রাজ্যের মানচিত্র | |||||||
আয়তন | |||||||
• ১৯০১ | ৮৩ বর্গকিলোমিটার (৩২ বর্গমাইল) | ||||||
জনসংখ্যা | |||||||
• ১৯০১ | ৪,১৬৮ | ||||||
ইতিহাস | |||||||
• প্রতিষ্ঠিত | ১৮১২ | ||||||
১৯৪৮ | |||||||
|
ভৈসুন্দা রাজ্য, (যা ভৈসউন্দা নামেও পরিচিত) ছিলো ব্রিটিশ শাসিত ভারতে অবস্থিত একটি অ-তোপ সেলামী দেশীয় রাজ্য, বর্তমান ভারতে এটি উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের চিত্রকূট জেলায় অবস্থিত৷[১] এটি মধ্য ভারত এজেন্সির বাঘেলখণ্ড এজেন্সির অন্তর্ভুক্ত ছিলো৷
১৮১২ খ্রিস্টাব্দে কালিঞ্জর (কলঞ্জর) পরিবারের সদস্যগণ ভৈসুন্দা রাজ্যের পত্তন ঘটান৷ এটি ছিলো ব্রিটিশ ভারতের বাঘেলখণ্ড এজেন্সির অন্তর্গত কলঞ্জর চৌবে জায়গীরগুলির একটি৷
কার্যকরী ভাবে ভৈসুন্দা জায়গীরের সমস্ত স্থায়ী বাসিন্দাই ধর্মীয়ভাবে হিন্দু ছিলেন৷[২] রাজ্যটির সদর ছিলো ২৫॰১৮' উত্তর অক্ষাংশ ও ৮০॰৪৮' পূর্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত ভৈসুন্দা গ্রাম৷ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতের স্বাধীনতার এক বছর পরে রাজ্যটি ভারতীয় অধিরাজ্যে যোগদান করে এটিকে বিন্ধ্যপ্রদেশের অন্তর্ভুক্ত করা হয়৷ আবার ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে রাজ্যপুনর্গঠনের সময়ে এটি উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের অংশীভূত করা হয়৷
ভৈসুন্দা দেশীয় রাজ্যের শাসকগণের প্রথমিক উপাধি ছিলো 'চৌবে' তবে ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দের পর তারা 'রাও চৌবে' উপাধিতে ভূষিত হন৷[৩]