মজলিন ব্রুগু | |
---|---|
![]() | |
আঞ্চলিক সহযোগিতা পরিষদের মহাসচিব | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় জানুয়ারি ২০১৯ | |
পূর্বসূরী | গরান সভিলানভিক |
সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ সেপ্টেম্বর ২০০৫ – সেপ্টেম্বর ২০১৭ | |
প্রধানমন্ত্রী | সালি বেরিসা এদি রামা |
ইউরোপীয় ইন্টিগ্রেশন মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ মার্চ ২০০৭ – সেপ্টেম্বর ২০১৩ | |
প্রধানমন্ত্রী | সালি বেরিসা |
পূর্বসূরী | আরেঙ্কা ট্রাসহাসি |
উত্তরসূরী | ক্লাদজা যোসা |
ইউরোপীয় ইন্টিগ্রেশন কমিটির চেয়ারপারসন | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় সেপ্টেম্বর ২০১৩ | |
প্রধানমন্ত্রী | এদা রামা |
পূর্বসূরী | দিতমির বুশহাতি |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | [১] | ১৯ মে ১৯৭৪
জাতীয়তা | আলবেনীয় |
রাজনৈতিক দল | ডেমোক্রেটিক পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | নামিক আযাজি |
সন্তান | ২ |
বাসস্থান | তিরানা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | তিরানা বিশ্ববিদ্যালয় আরবিনো বিশ্ববিদ্যালয়, ইতালি |
মজলিন ব্রুগু (জন্ম ১৯ মে ১৯৭৪) একজন আলবেনীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১২-২০১৩ পর্যন্ত ইউরোপীয় ইন্টিগ্রেশন মন্ত্রী ও সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কর্মরত ছিলেন বেরিশা মন্ত্রিসভায়। ২০০৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত তিরানা কাউন্টির প্রতিনিধিত্বকারী আলবেনীয় সংসদ সদস্য, তিনি জানুয়ারী ২০১৯ সাল থেকে আঞ্চলিক সহযোগিতা কাউন্সিলের মহাসচিব।
ব্রুগু ১৯৯৬ সালে তিরানা বিশ্ববিদ্যালয়ে সামাজিক বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[২] পরের বছর তিনি মন্ট্রিয়েল (কানাডা), ওসলো (নরওয়ে) এবং ফ্রাঙ্কফুর্ট (জার্মানি) একজন পরিদর্শনকারী ছাত্রী ছিলেন।
২০০৩ সালে তিরানা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি সোশ্যাল পলিসিতে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। ইতালির আরবিনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিন পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। তার থিসিসটির নাম হল "সাংস্কৃতিক ঘটনা এবং আদর্শগত প্রক্রিয়া সমাজবিজ্ঞান"।[২]
১৯৯৬ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি তিরানা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদে ফুল টাইম লেকচারার হিসাবে কাজ করেন।
ছাত্রা থাকাকালীন, তিনি তার টিভি মিডিয়া অভিজ্ঞতা শুরু করেন, প্রথমে অনুবাদক হিসাবে, তারপর ন্যাশনাল অালবানিয়ান টেলিভিশনে উপস্থাপিকা এবং সাংবাদিক হিসেবে। ২০০৪ সালে তিনি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির রাজনৈতিক ওরিয়েন্টেশন কমিটিতে সামাজিক নীতির সমন্বয়কারী হিসেবে নিযুক্ত হন। তারপর তিনি এপ্রিল ২০০৪-এ জাতীয় পরিষদের সদস্য হয়ে ওঠেন। ২০০৫ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময় তিনি তিরানার প্রতিনিধিত্বকারী সংসদ প্রার্থী হিসাবে ঘোষিত হন।
ইইউআই এবং মানবাধিকার সুরক্ষা বিষয়ে ব্যক্তিগত প্রধান আইন প্রণয়নের উদ্যোগ (৭টি আইনি কাজ প্রণয়ন)।
জানুয়ারি ২০১৪-এ, আইন কমিশনে, ব্রুগু (অালবেনীয়) নাগরিক কোড সংশোধনী প্রস্তাব রাখেন, যা অনলাইন মিডিয়া, ওয়েবসাইট এবং সামাজিক নেটওয়ার্কগুলির প্রশাসকদের বাধ্য করবে, দর্শকদের মন্তব্যকে সেন্সর করতে "নারীর গৌরব, ব্যক্তিত্ব এবং ছবির প্রতি আক্রমণাত্মক হওয়ার কারণে।"[৩][৩][৪][৪][৫][৬]
প্রকাশনা
“ইউরোপ, পিছনে এবং সামনে,” ২০১৪;
“গার্হস্থ্য সহিংসতার উপর মিডিয়া পর্যবেক্ষণ, সহরচয়িতা ২৯৯৩, -২০০৪;
“জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা মোকাবেলার বিচারক এবং প্রসিকিউটরদের জন্য ম্যানুয়াল”;
“আলবেনিয়ায় শিশু পাচার ", সহরচয়িতা ২০০৫;
“সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা পদ্ধতি”, সহরচয়িতা, ২০০৩