![]() | |
সরকারের আসন | ভোপাল |
---|---|
দেশ | ভারত |
ওয়েবসাইট | mp |
আইন বিভাগ | |
বিধানসভা | মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা |
স্পিকার | নরেন্দ্র সিং তোমর (বিজেপি) |
বিধায়ক | ২৩০ জন |
নির্বাহী বিভাগ | |
রাজ্যপাল | মাঙ্গু ভাই সি. প্যাটেল |
মুখ্যমন্ত্রী | মোহন যাদব (বিজেপি) |
উপমুখ্যমন্ত্রী | জগদীশ দেবদা রাজেন্দ্র শুক্লা (বিজেপি) |
মুখ্যসচিব | অনুরাগ জৈন, আইএএস |
বিচারবিভাগ | |
হাইকোর্ট | মধ্যপ্রদেশ উচ্চ আদালত |
বিচারপতি | বিচারপতি সুদেষ কুমার কাইত |
মধ্যপ্রদেশ সরকার হল ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্য এবং এর ৫৫টি জেলার সর্বোচ্চ শাসক কর্তৃপক্ষ। এটি মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপালের নেতৃত্বে একটি নির্বাহী বিভাগ, একটি বিচার বিভাগ এবং একটি আইনসভা নিয়ে গঠিত। ২০০০ সালে রাজ্যের দক্ষিণ অংশটি ভেঙে ছত্তিশগড় রাজ্য গঠন করা হয়েছে।
ভারতের অন্যান্য রাজ্যের মতো মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের প্রধান হলেন রাজ্যপাল। রাজ্যপাল ভারতের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক কেন্দ্রীয় সরকারের পরামর্শে নিযুক্ত হন। রাজ্যপালের পদটি মূলত আনুষ্ঠানিক। মুখ্যমন্ত্রী হলেন সরকারের প্রধান এবং বেশিরভাগ নির্বাহী ক্ষমতা ও আর্থিক ক্ষমতার অধিকারী। ভোপাল হল মধ্যপ্রদেশের রাজধানী, এবং এখানে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা এবং সচিবালয় রয়েছে।
মধ্যপ্রদেশের বর্তমান বিধানসভা এককক্ষ বিশিষ্ট। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় ২৩০ জন বিধানসভা সদস্য (এমএলএ) একক-আসন নির্বাচনী এলাকা থেকে সরাসরি নির্বাচিত হন। এছাড়াও একজন মনোনীত সদস্য রয়েছে। বিধানসভার মেয়াদ ৫ বছর, যদি না তাড়াতাড়ি ভেঙ্গে দেয়া হয়।[১]
১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা সরকারী কাজে ইংরেজি ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কার্যত হিন্দি সব সরকারী কাজে ব্যবহৃত হবে এবং কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করা হয় যে, ইংরেজি না জানলে কর্মচারীদের হয়রানি করা যাবে না।[২] ৪ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা একমত হয়ে একটি বিল পাস করে, যাতে ১২ বছর বা তার কম বয়সী মেয়েদের ধর্ষণকারীদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়।
জবলপুরে অবস্থিত মধ্যপ্রদেশ উচ্চ আদালত রাজ্যের পুরো এলাকা নিয়ে এখতিয়ার রাখে।[৩] বর্তমান প্রধান বিচারপতি হলেন সুদেষ কুমার কাইত।