মধ্যযুগীয় দর্শন

সাতটি মহানুভব শিল্পের মধ্যে বসে দর্শন; হার্টাস ডিলিসিয়ারাম থেকে হেরাদ ভন ল্যান্ডসবার্গের (বারো শতক) ছবি।

খ্রীস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দি থেকে গ্রিক গণ স্বাধীনভাবে যে দর্শন চর্চা করে এসেছিলো, রোম সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে তা নিশ্চল হয়ে যায়। ৫২৯ খ্রী: রোমান সম্রাট জাষ্টিনিয়াস সকল গ্রিক স্কুল ভেঙ্গে দেন। স্বাধিনভাবে দর্শন চর্চার পঠ রূদ্ধ করার ফলে দর্শন হয়ে পড়ে ধর্ম ভিত্তিক। এরুপ চলতে থাকে ষোল শতক পর্যন্ত। ঐতিহাসিকগণন পাঁচ থেকে ষোল শতক পর্যন্ত এ যুগ কে দর্শনের মধ্যযুগ বলে অভিহিত করেন।

মধ্যযুগীয় দর্শনের প্রকারভেদ

[সম্পাদনা]

মধ্যযুগীয় দর্শন সাধারণত ২ ভাগে বিভক্ত: ১ প্রাচীন যাজকদের যুগ।স্কলাষ্টিক যুগ।

প্রাচীন যাজক যুগ

ষষ্ঠ থেকে নবম শতাব্দী পর্যন্ত এই যুগ বিস্তৃত। এ যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদ ও প্রকৃত দার্শনিক হলেন সেন্ট অগাস্টিন।

স্কলাস্টিক যুগ

নবম থেকে চতু্র্দশ শতাব্দি পর্যন্ত এই যুগের বিস্তৃতি ধরা হয়। এই যুগের দর্শন মুলত: ধর্মযাজক ও সন্যাসীদের দর্শন। সেন্ট আনসেলমসেন্ট টমাস একুইনাস এই যুগের শ্রেষ্ঠতম দার্শনিক

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]