ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মন্টাগু আলফ্রেড নোবেল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | চায়নাটাউন, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া | ২৮ জানুয়ারি ১৮৭৩|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ২২ জুন ১৯৪০ র্যান্ডউইক, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | (বয়স ৬৭)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | এমএ, আল্ফ, ম্যারি অ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮৫ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম পেস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৭৬) | ১ জানুয়ারি ১৮৯৮ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৯ আগস্ট ১৯০৯ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৮৯৩–১৯১৯ | নিউ সাউথ ওয়েলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৪ আগস্ট ২০১৭ |
মন্টাগু আলফ্রেড নোবেল (ইংরেজি: Monty Noble; জন্ম: ২৮ জানুয়ারি, ১৮৭৩ - মৃত্যু: ২২ জুন, ১৯৪০) সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডারের ভূমিকা পালন করেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম পেস ও অফ ব্রেক - উভয় ধরনের বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। এছাড়াও, সুদক্ষ ফিল্ডারসহ অধিনায়কত্বেও পারদর্শীতা ছিল তার। তাকে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।[১][২][৩] ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে খেলেছেন মন্টি নোবেল।[৪]
যোসেফ ও মারিয়া নোবেল দম্পতির আট সন্তানের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন মন্টি নোবেল। এ দম্পতি ইংল্যান্ডের সারে এলাকার এগহাম থেকে অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসিত হন। ১৮৯৩ সালে নিউ সাউথ ওয়েলসের সদস্য হিসেবে নিউজিল্যান্ড সফর করেন। ১৮৯৪ সালে অ্যান্ড্রু স্টডার্টের নেতৃত্বাধীন সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে মনোমুগ্ধকর অপরাজিত ১৫২* রান তোলে তার ব্যাটিং কৌশল ইংরেজ ক্রিকেটারদের কাছে তুলে ধরেন।[১] এরফলে নিজ রাজ্য দলে তার অবস্থান পাকাপোক্ত হয়। এছাড়াও, ১৮৯৫-৯৬ ও ১৮৯৬-৯৭ মৌসুমে ধারাবাহিকভাবে দলের শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।[২]
১৮৯৩ থেকে ১৯২০ সালের মধ্যে সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৩,৯৭৫ রান তুলেছেন। তন্মধ্যে, ১৯০২ সালে নিজস্ব সেরা ২৮৪ রান তোলেন। নিজ রাজ্য দলের পক্ষে বেশ কয়েকটি জুটি ও সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়েন।[১] এছাড়াও ৬২৪ উইকেট পান তিনি।
অস্ট্রেলিয়া দলের পক্ষে ৪২ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিনটি টেস্ট বাদে বাকী টেস্টগুলো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেন। জানুয়ারি, ১৮৯৮ সালে প্রথমবারের মতো টেস্টে অংশগ্রহণ করেন তিনি। ১৯০৩ থেকে ১৯০৯ সালের মধ্যে দলকে ১৫ টেস্টে নেতৃত্ব দেন মন্টি নোবেল। তন্মধ্যে ৮ খেলায় জয়, ৫টিতে পরাজয় ও দুইটি টেস্টে ড্র করে তার দল। আগস্ট, ১৯০৯ সালে তিনি সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন। ১৯০৩ সালে ১৩৩ রান সংগ্রহের মাধ্যমে নিজের একমাত্র টেস্ট সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি।
অবসর পরবর্তীকালে ক্লাব পর্যায়ের দলগুলো বিশেষ করে নিজের খেলোয়াড়ী জীবনের সাথে দীর্ঘদিনের সম্পর্কযুক্ত প্যাডিংটন ক্রিকেট ক্লাবে খেলাসহ কোচের দায়িত্ব পালন করেন। ব্যাংকিং খাত থেকে সরে গিয়ে দন্তবিষয়ক পেশায় চলে যান। এ সময়ে তিনি জিলিগান’স ম্যান শীর্ষক ক্রিকেট বিষয়ক গ্রন্থ প্রকাশ করেন। বড় ভাই টেড নোবেলও সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
পূর্বসূরী জো ডার্লিং |
অস্ট্রেলীয় টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯০৩/০৪ |
উত্তরসূরী জো ডার্লিং |
পূর্বসূরী জো ডার্লিং |
অস্ট্রেলীয় টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯০৭/০৮-১৯০৯ |
উত্তরসূরী ক্লেম হিল |