মরিস উইলকিন্স | |
---|---|
জন্ম | পঙ্গারো, ওয়েরারাপা, নিউজিল্যান্ড | ১৫ ডিসেম্বর ১৯১৬
মৃত্যু | ৫ অক্টোবর ২০০৪ | (বয়স ৮৭)
মাতৃশিক্ষায়তন | সেন্ট জন কলেজ, কেমব্রিজ |
পরিচিতির কারণ | এক্সরে অপবর্তন, ডিএনএ |
পুরস্কার | শারীরবিদ্যার বা মেডিসিন নোবেল পুরস্কার (১৯৬২) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিদ্যা, আণবিক জীববিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কিংস কলেজ লন্ডন |
মরিস হিউ ফ্রেডরিক উইলকিন্স (১৫ই ডিসেম্বর, ১৯১৬ - ৫ই অক্টোবর, ২০০৪) নিউজিল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ জীবন-পদার্থবিজ্ঞানী(Biophysicist)। তিনি যেসব বিষয়ে গবেষণা করেছেন সেগুলি হলো- অনুপ্রভা(Phosphorescence), রাডার, আইসোটোপ পৃথকিকরণ এবং রঞ্জনরশ্মির অপবর্তন।লন্ডনের কিংস কলেজে ডি. এন. এ. -এর গঠনের উপর সম্পাদিত কাজের জন্যেই তিনি সর্বাধিক পরিচিতি লাভ করেন এবং এই কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে ১৯৬২সালে 'শারীরবৃত্তি অথবা ঔষধবিদ্যা' শাখায় ফ্রান্সিস ক্রিক ও জেমস ওয়াটসন এর সাথে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। নিউক্লিয়িক এসিডসমূহের গঠন-কাঠামো এবং জীবিত বস্তুতে তথ্য স্থানান্তরে এই এসিডসমূহের ভূমিকা নির্ণয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার জন্য তাদের এই বিরল সম্মাননা প্রদান করা হয়।[১] ডি. এন. এ. -এর গঠন-কাঠামো নির্ণয়ের ক্ষেত্রে মরিস উইলকিন্সের কিংস কলেজের সহকর্মী রোজালিন্ড ফ্রাঙ্কলিনেরও বিশেষ অবদান ছিল, কিন্তু তিনি ১৯৫৮ সালে ক্যান্সারজনিত জটিলতায় মৃত্যুবরণ করেন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |